আরশিকথা "স্পটলাইট"-এ আজ যিনি আলোকিত হচ্ছেন তিনি প্রচারবিমুখ একজন গুণীজন। নিজেকে আড়াল রেখে যিনি সৃষ্টি সুখের উল্লাসে মেতে
থাকেন তার নানা সৃষ্টির মাঝে। জন্মসূত্রে ত্রিপুরা মাটির সন্তান হলেও প্রতিভার
দৌলতে দেশের প্রবাদপ্রতিম সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্বদের সান্নিধ্যে এসেছেন বহুবার এবং
তাদের নিয়ে অনেক সৃষ্টি রচনায়ও সুনাম অর্জন করেছেন। স্বনামধন্য তারকা সম্মিলিত
এবং নতুন প্রতিভার সমন্বয়ে জীবনে লড়াই করে নিজ অধিকারে বেঁচে থাকা নারীদের জীবনকথা
নিয়ে তার পরিচালনা ও প্রযোজনায় পূর্ণ দৈরঘের বাংলা ছায়াছবি “মোহর“ ইতিমধ্যেই
চলচ্চিত্র জগতে সাড়া ফেলেছে। রূপোলী পর্দার জগত তাকে সপ্তক চ্যাটার্জি বলে জানেন
ও চেনেন । প্রথম ছবিতেই তিনি ডেবিউ ডিরেক্টর হিসেবে চলচ্চিত্র পুরস্কারে সম্মানিত
হন। বর্তমানে ছোট বড় নানা ছবির কাজে হাত দিতে চলেছেন। স্বপ্ন দেখা মানুষটির নতুন সৃষ্টির স্বার্থে ত্রিপুরার মাটিতে কাজ করার ইচ্ছে বহুদিনের। আরশি কথা এক দাবীদারের অধিকারে নতুন সৃষ্টির স্বার্থে এই
প্রতিভাধর গুণীজনের হাতে হাত মেলাতে আবেদন রেখেছিল এবং উনি সর্বতভাবে নতুন নতুন
সৃষ্টির স্বার্থে ত্রিপুরা নিয়ে কাজ করার আশাও ব্যক্ত করেছেন। ছোট বড় যে ছবিই হোক
না কেন আর্থিক প্রয়োজন একটা বড় বিষয়। তাই সেই শক্ত হাতের অন্বেষণে তিনি রয়েছেন।
আরশি কথাও
সচেষ্ট থাকবে এই নতুন সৃষ্টি সুখের আবহে রাজ্যের প্রতিভাকে এগিয়ে নিয়ে যেতে। সবাই শুভকামনা এবং আশীর্বাদ রাখবেন এই নতুন প্রচেষ্টার প্রতি।
সপ্তক চ্যাটার্জি ‘র মত গুণীজনের সঙ্গলাভে আরশি কথা’রও শক্তিবৃদ্ধি হল।
আগামীদিনে আরশি কথা’র নতুন পদক্ষেপে সপ্তক চ্যাটার্জি এক প্রযুক্তিগত অভিভাবকের ভূমিকায়
থাকছেন। এই সম্পর্ক দীর্ঘজীবী হোক ।
শুভেচ্ছান্তে – আরশি কথা পরিবার