বিশেষ প্রতিনিধি,আগরতলাঃ
মদ, গাঁজা ছাড়িয়ে এখন হেরোইন, ব্রাউনসুগারের মতো মারাত্মক নেশাজাত সামগ্রীর সাগরে ভাসছে আগরতলা সহ গোটা রাজ্য। রবিবার(১০জুন) হেরোইন মজুদ রাখা এবং পাচারের অভিযোগে আটক করা হয়েছে এক যুবককে। ধৃতের নাম প্রসেনজিৎ দেববর্মা। পশ্চিম আগরতলা থানার পুলিশ তাকে জিজ্ঞাসাবাদ চালিয়েছে। এদিন দুপুরে কর্নেল চৌমুহনী এলাকায় পরশুরাম দেববর্মার বাড়িতে অভিযান চালিয়ে এই সাফল্য পায় পুলিশ। তার বাড়িতেই ভাড়া থাকতো প্রসেনজিৎ। সে ইকফাই বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র বলে পরিচয় দেয়। পরশুরামবাবু পুলিশের সামনেই জানান, প্রসেনজিৎ দুই বছর ধরে ওনার বাড়িতে ভাড়া থাকছে। তিনি জানতেন না যে সে এধরনের মারাত্মক ব্যবসার সাথে জড়িত। পশ্চিম আগরতলার থানার ওসি সুব্রত চক্রবর্তী জানান, ধৃতের কাছ থেকে ২৫ গ্রাম হেরোইন, ইঞ্জেকশানের সিরিঞ্জ সহ কিছু খালি এবং কিছু ভর্তি কন্টেনার পাওয়া যায়।
মদ, গাঁজা ছাড়িয়ে এখন হেরোইন, ব্রাউনসুগারের মতো মারাত্মক নেশাজাত সামগ্রীর সাগরে ভাসছে আগরতলা সহ গোটা রাজ্য। রবিবার(১০জুন) হেরোইন মজুদ রাখা এবং পাচারের অভিযোগে আটক করা হয়েছে এক যুবককে। ধৃতের নাম প্রসেনজিৎ দেববর্মা। পশ্চিম আগরতলা থানার পুলিশ তাকে জিজ্ঞাসাবাদ চালিয়েছে। এদিন দুপুরে কর্নেল চৌমুহনী এলাকায় পরশুরাম দেববর্মার বাড়িতে অভিযান চালিয়ে এই সাফল্য পায় পুলিশ। তার বাড়িতেই ভাড়া থাকতো প্রসেনজিৎ। সে ইকফাই বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র বলে পরিচয় দেয়। পরশুরামবাবু পুলিশের সামনেই জানান, প্রসেনজিৎ দুই বছর ধরে ওনার বাড়িতে ভাড়া থাকছে। তিনি জানতেন না যে সে এধরনের মারাত্মক ব্যবসার সাথে জড়িত। পশ্চিম আগরতলার থানার ওসি সুব্রত চক্রবর্তী জানান, ধৃতের কাছ থেকে ২৫ গ্রাম হেরোইন, ইঞ্জেকশানের সিরিঞ্জ সহ কিছু খালি এবং কিছু ভর্তি কন্টেনার পাওয়া যায়।
কৃষ্ণনগর এবং বনমালীপুর এলাকায় হেরোইন বণ্টনের কাজ করতো ধৃত যুবক। এদিন গোপনসূত্রে খবরের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে এই সাফল্য পায় পুলিশ। ধৃত প্রসেনজিৎ কার কাছ থেকে নেশাজাত সামগ্রী আনতো কার কাছেইবা বিক্রি করতো, এই বাণিজ্যের সঙ্গে কারা জড়িত তা জানতে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ চালিয়েছে পুলিশ। এই ঘটনা থেকে আবারো প্রমাণিত নেশার কতটা করালগ্রাসে চলে গিয়েছে রাজ্যের যুবসমাজ। এর আগেও হেরোইন ও ব্রাউনসুগার উদ্ধারের ঘটনা ঘটে। একসময় মদ, গাঁজার রমরমা থাকলেও এখন ধীরে ধীরে মারাত্মক ড্রাগসের বাণিজ্য চলছে আগরতলা শহর সহ রাজ্যের বিভিন্ন যায়গায়। কয়েকটি ঘটনায় পুলিশ সাফল্য পেলেও এই চক্রের শেকড় যে অনেক গভীরে তা সহজেই অনুমান করা যায় পরপর কয়েকটি এধরনের ঘটনায়।
ছবিঃ সুমিত কুমার সিংহ
১০ই জুন ২০১৮ইং