চোখে দেখা আশপাশের সবকিছুকে ক্যামেরাবন্দি করে একটু একটু করে এগিয়ে যাচ্ছিলো সে। কখনও মানুষ কোথাও প্রকৃতির হাতছানি সবকিছুই ক্যামেরার চোখে অসাধারণ লাগতো তার। নিতান্তই মনের তাগিদে আপন খেয়ালে ছবি তোলা। একসময় জীবনের গভীরতম অর্থগুলিকে অনুধাবন করে যৌবনের স্বাদকে অন্য অর্থে প্রতিষ্ঠিত করার বাসনা জাগে। যেই ভাবা সঙ্গে সঙ্গেই কাজ। স্বাধীন মনের গতিবেগে ক্যামেরার লেন্সে জন্ম নিলো অসাধারণ ভাবনার কিছু ছবি...।
বেশকিছু সুলক্ষণে বড় হয়ে ওঠা আগরতলা শহরের মেয়ে সুকন্যা দেববর্মা ক্যামেরাকে সঙ্গী করে নানা স্বপ্নের জাল বুনতো। পাশাপাশি নারীভাবনাকে এক শক্তিশালী রূপ দিয়ে নিজ পায়ে দাঁড়ানোর কাজে সচেষ্ট থাকে এই সুকন্যা। বাবামায়ের আদুরে মেয়ে বন্ধুবৎসল সুকন্যা সহজেই সবার মন জয় করে নিতে সক্ষম থাকে। অসহায় দুর্বলের পাশে দাঁড়ানোর অঙ্গীকারে নিজেকে নান সামাজিক কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে রাখতে ভালবাসে সে। এছাড়া আরও কিছু চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যে নিজের অস্তিত্ব প্রতিষ্ঠিত করতে পেরেছে বাবামায়ের এই সু-কন্যা।
"ইচ্ছা থাকলেই উপায় হয়" এই প্রবাদকে একদিন সত্যি করে দেখালো আগরতলা শহরের এই সুকন্যা। নিজের ভাবনার সাথে রঙ মিশিয়ে ক্যামেরার লেন্সে বন্দি করা ছবিগুলি নিতান্তই ইচ্ছার বশবর্তী হয়ে নানা জায়গায় পাঠাতো। একদিন সাড়া পেয়ে যায় স্বনামধন্য সংস্থা "নির্বাণা'র কাছ থেকে। এই সংস্থা দেশবিদেশের বাছাই করা আলোকচিত্রকরদের তাদের কাজের স্বীকৃতি দিয়ে থাকেন।
নামীদামী অনেকের সাথে সুকন্যার ভাবনার ছবিও সেরা বাছাইয়ের দলভুক্ত হয়ে যায়। ছবির মাধ্যমে সুকন্যার ভাবনা স্বীকৃতি পেয়ে যায় ভবিষ্যতের এক সফলতার কাঠামো নির্মাণে। কলকাতায় আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে উদ্যোক্তারা সুকন্যার হাতে তার প্রাপ্য সম্মান তুলে দেন। এছাড়াও আগরতলার স্বনামধন্য পুস্তক প্রকাশনা সংস্থা 'নান্দিমুখ' থেকে প্রকাশিত কিছু কবিতার বই এর প্রচ্ছদে ইতিমধ্যেই সুকন্যার ছবি মনোনীত হয়েছে।
আলোকচিত্র নিয়ে সুকন্যার স্বপ্ন দেখা হয়তো শুরু হলো। ভাবনার বাস্তবায়নে স্বপ্নের প্রথম সোপানে পা রাখা একদিন ভবিষ্যতের অভীষ্ট লক্ষ্যে সুকন্যাকে পৌঁছে দেবে এই বিশ্বাসে আরশিকথা শুভকামনায় থাকলো।
এডিটর ডেস্ক, আগরতলা
২১শে অক্টোবর ২০১৮ইং
বেশকিছু সুলক্ষণে বড় হয়ে ওঠা আগরতলা শহরের মেয়ে সুকন্যা দেববর্মা ক্যামেরাকে সঙ্গী করে নানা স্বপ্নের জাল বুনতো। পাশাপাশি নারীভাবনাকে এক শক্তিশালী রূপ দিয়ে নিজ পায়ে দাঁড়ানোর কাজে সচেষ্ট থাকে এই সুকন্যা। বাবামায়ের আদুরে মেয়ে বন্ধুবৎসল সুকন্যা সহজেই সবার মন জয় করে নিতে সক্ষম থাকে। অসহায় দুর্বলের পাশে দাঁড়ানোর অঙ্গীকারে নিজেকে নান সামাজিক কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে রাখতে ভালবাসে সে। এছাড়া আরও কিছু চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যে নিজের অস্তিত্ব প্রতিষ্ঠিত করতে পেরেছে বাবামায়ের এই সু-কন্যা।
"ইচ্ছা থাকলেই উপায় হয়" এই প্রবাদকে একদিন সত্যি করে দেখালো আগরতলা শহরের এই সুকন্যা। নিজের ভাবনার সাথে রঙ মিশিয়ে ক্যামেরার লেন্সে বন্দি করা ছবিগুলি নিতান্তই ইচ্ছার বশবর্তী হয়ে নানা জায়গায় পাঠাতো। একদিন সাড়া পেয়ে যায় স্বনামধন্য সংস্থা "নির্বাণা'র কাছ থেকে। এই সংস্থা দেশবিদেশের বাছাই করা আলোকচিত্রকরদের তাদের কাজের স্বীকৃতি দিয়ে থাকেন।
নামীদামী অনেকের সাথে সুকন্যার ভাবনার ছবিও সেরা বাছাইয়ের দলভুক্ত হয়ে যায়। ছবির মাধ্যমে সুকন্যার ভাবনা স্বীকৃতি পেয়ে যায় ভবিষ্যতের এক সফলতার কাঠামো নির্মাণে। কলকাতায় আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে উদ্যোক্তারা সুকন্যার হাতে তার প্রাপ্য সম্মান তুলে দেন। এছাড়াও আগরতলার স্বনামধন্য পুস্তক প্রকাশনা সংস্থা 'নান্দিমুখ' থেকে প্রকাশিত কিছু কবিতার বই এর প্রচ্ছদে ইতিমধ্যেই সুকন্যার ছবি মনোনীত হয়েছে।
আলোকচিত্র নিয়ে সুকন্যার স্বপ্ন দেখা হয়তো শুরু হলো। ভাবনার বাস্তবায়নে স্বপ্নের প্রথম সোপানে পা রাখা একদিন ভবিষ্যতের অভীষ্ট লক্ষ্যে সুকন্যাকে পৌঁছে দেবে এই বিশ্বাসে আরশিকথা শুভকামনায় থাকলো।
এডিটর ডেস্ক, আগরতলা
২১শে অক্টোবর ২০১৮ইং