নিজস্ব প্রতিনিধি,আগরতলাঃ
রাজ্য সরকার করোনা পরিস্থিতিতে মন্ত্রী বিধায়কদের ৩০ শতাংশ বেতন কমিয়ে কর্মচারীদের ৩ শতাংশ ইনক্রিমেন্ট দেওয়ায় রাজ্য সরকারকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেছে ত্রিপুরা রাজ্য কর্মচারী সংঘ।সোমবার (২০ জুলাই) সংগঠনের পক্ষ থেকে এক সাংবাদিক সম্মেলন ডেকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করা হয় রাজ্য সরকারকে।সেই সঙ্গে আরও একটি বিষয় উল্লেখ করা হয় যে,চতুর্থ শ্রেণীর কর্মীদের মর্যাদার প্রশ্নে রাজ্য সরকার এক যুগান্তকারী পদক্ষেপ নিয়েছে।এতোদিন জিপিএফ এর বার্ষিক হিসাব সম্বলিত প্রতিবেদন চতুর্থ শ্রেণীর কর্মীরা পেতেন না।বর্তমান রাজ্য সরকার এবিষয়ে দৃঢ় পদক্ষেপ নেবার ফলে এখন থেকে চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারীরা অন্যান্য উচ্চতর শ্রেণীর কর্মচারীদের মতো বার্ষিক জিপিএফ এর প্রতিবেদন পাবেন।সরকারের এই সদর্থক ভূমিকার জন্যও কর্মচারী সংঘের পক্ষ থেকে সরকারকে ধন্যবাদ জানানো হয়েছে।করোনা পরিস্থিতির পর রাজ্য সরকার ডি.এ প্রদান এবং শূন্যপদে পূরণের ব্যাপারেও উদ্যোগী হবে বলে আশাবাদী কর্মচারী সংঘ।এদিনের সাংবাদিক সম্মেলনে সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক গৌতম মজুমদার সহ অন্যান্য নেতৃত্বরা উপস্থিত ছিলেন।
ছবিঃ সুমিত কুমার সিংহ
আরশিকথা
২০শে জুলাই ২০২০
রাজ্য সরকার করোনা পরিস্থিতিতে মন্ত্রী বিধায়কদের ৩০ শতাংশ বেতন কমিয়ে কর্মচারীদের ৩ শতাংশ ইনক্রিমেন্ট দেওয়ায় রাজ্য সরকারকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেছে ত্রিপুরা রাজ্য কর্মচারী সংঘ।সোমবার (২০ জুলাই) সংগঠনের পক্ষ থেকে এক সাংবাদিক সম্মেলন ডেকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করা হয় রাজ্য সরকারকে।সেই সঙ্গে আরও একটি বিষয় উল্লেখ করা হয় যে,চতুর্থ শ্রেণীর কর্মীদের মর্যাদার প্রশ্নে রাজ্য সরকার এক যুগান্তকারী পদক্ষেপ নিয়েছে।এতোদিন জিপিএফ এর বার্ষিক হিসাব সম্বলিত প্রতিবেদন চতুর্থ শ্রেণীর কর্মীরা পেতেন না।বর্তমান রাজ্য সরকার এবিষয়ে দৃঢ় পদক্ষেপ নেবার ফলে এখন থেকে চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারীরা অন্যান্য উচ্চতর শ্রেণীর কর্মচারীদের মতো বার্ষিক জিপিএফ এর প্রতিবেদন পাবেন।সরকারের এই সদর্থক ভূমিকার জন্যও কর্মচারী সংঘের পক্ষ থেকে সরকারকে ধন্যবাদ জানানো হয়েছে।করোনা পরিস্থিতির পর রাজ্য সরকার ডি.এ প্রদান এবং শূন্যপদে পূরণের ব্যাপারেও উদ্যোগী হবে বলে আশাবাদী কর্মচারী সংঘ।এদিনের সাংবাদিক সম্মেলনে সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক গৌতম মজুমদার সহ অন্যান্য নেতৃত্বরা উপস্থিত ছিলেন।
ছবিঃ সুমিত কুমার সিংহ
আরশিকথা
২০শে জুলাই ২০২০