তন্ময় বনিক,আগরতলাঃ
১৭১ টি দেশে একযোগে আন্তর্জাতিক যোগা দিবস পালন করা হয় ২১শে জুন(বৃহস্পতিবার)। এটা আমাদের হাজার হাজার বছরের পরম্পরা। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি রাষ্ট্রসংঘে প্রস্তাব রেখেছিলেন আন্তর্জাতিক যোগা দিবসের স্বীকৃতি দেওয়ার জন্য--- কথাগুলি বলেছেন মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব কুমার দেব। গোটা দুনিয়ার সঙ্গে রাজ্যেও পালিত হয় আন্তর্জাতিক যোগা দিবস। রাজ্যের মূল অনুষ্ঠান হয় খুমলুঙে।
সেখানে মুখ্যমন্ত্রী ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের রাজ্যমন্ত্রী অনুপ্রিয়া প্যাটেল।
বৃহস্পতিবারের এই অনুষ্ঠানে এছাড়াও বিশিষ্টদের মধ্যে ছিলেন যুব বিষয়ক ক্রীড়া দপ্তরের মন্ত্রী মনোজ কান্তি দেব, এডিসি'র মুখ্যকার্যনির্বাহী সদস্য রাধাচরণ দেববর্মা, মুখ্যসচিব সঞ্জীব রঞ্জন, রাজ্য পুলিশের মহানির্দেশক এ কে শুক্লা সহ অন্যান্যরা।
এদিনের অনুষ্ঠানে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী, মুখ্যমন্ত্রী সহ অন্যান্য আমন্ত্রিত অতিথিরাও যোগাসন ও প্রাণায়ামে অংশ নেন।
এই বিশেষ দিনে মুখ্যমন্ত্রী বার্তা দেন - " যোগ করুন, সুস্থ থাকুন, ভালো থাকুন।" তিনি বলেন যোগাসনকে মানুষের কাছে আরও বেশী করে নিয়ে যাওয়ার জন্য রাজ্য সরকার ব্যপক প্রচার চালিয়েছে।
আন্তর্জাতিক যোগা দিবসে রাজ্যের বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এমনকি পঞ্চায়েত স্তরেও যোগাসন, প্রাণায়াম করানো হয়। যুব বিষয়ক ক্রীড়া দপ্তর, আয়ুষ এবং এডিসি প্রশাসনের যৌথ সহযোগিতায় এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছাত্রছাত্রী ও আধা সামরিক বাহিনীর জওয়ানরা খুমলুঙ স্টেডিয়ামে আয়োজিত এই যোগা শিবিরে অংশ নেন।
রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে বিভিন্ন সরকারি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের উদ্যোগে আন্তর্জাতিক যোগা দিবস পালন করা হয়। শিশু থেকে প্রবীণরাও এই যোগা শিবিরগুলিতে অংশ নেন। পতঞ্জলি যোগ সমিতি ও ভারত স্বভিমান ট্রাস্টের উদ্যোগে এই বিশেষ দিনটি পালন করা হয় আগরতলায় উজ্জয়ন্ত মার্কেটের সামনে। অনেক প্রবীণ নাগরিকরা এই যোগা শিবিরে অংশ নেন। প্রসঙ্গত, যোগা ভারতীয়দের হাজার হাজার বছরের পুরনো পরম্পরা। কালের বিবর্তনে তার জনপ্রিয়তা অনেকটা হারিয়ে ফেলেছিলো।
কেন্দ্রে দ্বিতীয় এনডিএ সরকার প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর যোগগুরু বাবা রামদেব স্বামীকে দেওয়া প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী আন্তর্জাতিক যোগা দিবস পালনের স্বীকৃতির জন্য তদ্বির শুরু করেন।
শেষপর্যন্ত রাষ্ট্রসংঘ ২১ জুন দিনটিকে আন্তর্জাতিক যোগা দিবস হিসেবে স্বীকৃতি দেয়।
ছবিঃ সুমিত কুমার সিংহ
২১শে জুন ২০১৮ইং
১৭১ টি দেশে একযোগে আন্তর্জাতিক যোগা দিবস পালন করা হয় ২১শে জুন(বৃহস্পতিবার)। এটা আমাদের হাজার হাজার বছরের পরম্পরা। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি রাষ্ট্রসংঘে প্রস্তাব রেখেছিলেন আন্তর্জাতিক যোগা দিবসের স্বীকৃতি দেওয়ার জন্য--- কথাগুলি বলেছেন মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব কুমার দেব। গোটা দুনিয়ার সঙ্গে রাজ্যেও পালিত হয় আন্তর্জাতিক যোগা দিবস। রাজ্যের মূল অনুষ্ঠান হয় খুমলুঙে।
সেখানে মুখ্যমন্ত্রী ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের রাজ্যমন্ত্রী অনুপ্রিয়া প্যাটেল।
বৃহস্পতিবারের এই অনুষ্ঠানে এছাড়াও বিশিষ্টদের মধ্যে ছিলেন যুব বিষয়ক ক্রীড়া দপ্তরের মন্ত্রী মনোজ কান্তি দেব, এডিসি'র মুখ্যকার্যনির্বাহী সদস্য রাধাচরণ দেববর্মা, মুখ্যসচিব সঞ্জীব রঞ্জন, রাজ্য পুলিশের মহানির্দেশক এ কে শুক্লা সহ অন্যান্যরা।
এদিনের অনুষ্ঠানে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী, মুখ্যমন্ত্রী সহ অন্যান্য আমন্ত্রিত অতিথিরাও যোগাসন ও প্রাণায়ামে অংশ নেন।
আন্তর্জাতিক যোগা দিবসে রাজ্যের বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এমনকি পঞ্চায়েত স্তরেও যোগাসন, প্রাণায়াম করানো হয়। যুব বিষয়ক ক্রীড়া দপ্তর, আয়ুষ এবং এডিসি প্রশাসনের যৌথ সহযোগিতায় এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছাত্রছাত্রী ও আধা সামরিক বাহিনীর জওয়ানরা খুমলুঙ স্টেডিয়ামে আয়োজিত এই যোগা শিবিরে অংশ নেন।
রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে বিভিন্ন সরকারি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের উদ্যোগে আন্তর্জাতিক যোগা দিবস পালন করা হয়। শিশু থেকে প্রবীণরাও এই যোগা শিবিরগুলিতে অংশ নেন। পতঞ্জলি যোগ সমিতি ও ভারত স্বভিমান ট্রাস্টের উদ্যোগে এই বিশেষ দিনটি পালন করা হয় আগরতলায় উজ্জয়ন্ত মার্কেটের সামনে। অনেক প্রবীণ নাগরিকরা এই যোগা শিবিরে অংশ নেন। প্রসঙ্গত, যোগা ভারতীয়দের হাজার হাজার বছরের পুরনো পরম্পরা। কালের বিবর্তনে তার জনপ্রিয়তা অনেকটা হারিয়ে ফেলেছিলো।
কেন্দ্রে দ্বিতীয় এনডিএ সরকার প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর যোগগুরু বাবা রামদেব স্বামীকে দেওয়া প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী আন্তর্জাতিক যোগা দিবস পালনের স্বীকৃতির জন্য তদ্বির শুরু করেন।
শেষপর্যন্ত রাষ্ট্রসংঘ ২১ জুন দিনটিকে আন্তর্জাতিক যোগা দিবস হিসেবে স্বীকৃতি দেয়।
ছবিঃ সুমিত কুমার সিংহ
২১শে জুন ২০১৮ইং