নিজস্ব প্রতিনিধি,আগরতলাঃ
এক মাস রোজা পালনের পর মুসলিম ধর্মাবলম্বীরা বুধবার (৫ জুন) রাজ্য জুড়ে পালন করলেন খুশির ঈদ। ঈদ-উল-ফিতর উৎসব ঘিরে এদিন সকালেই বিভিন্ন মসজিদে নামাজ পাঠ করেন সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের লোকেরা। অন্যান্য বারের মতো এবছরও আগরতলায় গেদু মিয়াঁর মসজিদে ঈদের নামাজ পাঠ করা হয়। কেন্দ্রীয় ভাবে এই মসজিদে নামাজ আদা করতে দূর দুরান্ত থেকে আসেন ধর্মপ্রাণ মুসলিমরা।
দেখা যায় শিশুদেরও। নামাজ পাঠের পর সৌভ্রাতৃত্বের বন্ধন হিসেবে একে অপরকে আলিঙ্গন করেন। এদিকে মসজিদের সামনে মেলাও বসে। মুসলিমদের ব্যবহার্য যাবতীয় সামগ্রীর পসরা সাজিয়ে বসেন ব্যবসায়ীরা। বেচাকেনাও হয় বেশ ভালোই। ঈদ কথার অর্থ খুশি। আর ফিতর কথা অর্থ দান। অর্থাৎ এই খুশির উৎসবে সংখ্যালঘুরা কিছু না কিছু দান করেন। বিশেষ করে গরিবরাও যেন এই উৎসবে সামিল হতে পারেন তার জন্যই এই রীতি। রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে মসজিদগুলিতে এদিন ব্যাপক সংখ্যক ধর্মপ্রাণ মুসলিমদের নামাজ পাঠ করতে দেখা যায়। এই উৎসবে নতুন জামা পরিধান করেন তারা। সেইসঙ্গে বাড়িতে পিঠা-পুলি, পায়েস, সেমাই, মিষ্টি, খেজুর-কাজুবাদাম এসমস্ত নানা ফলমূল সহ ভুরিভোজ তো আছেই।
ছবিঃ সুমিত কুমার সিংহ
৫ই জুন ২০১৯ইং
এক মাস রোজা পালনের পর মুসলিম ধর্মাবলম্বীরা বুধবার (৫ জুন) রাজ্য জুড়ে পালন করলেন খুশির ঈদ। ঈদ-উল-ফিতর উৎসব ঘিরে এদিন সকালেই বিভিন্ন মসজিদে নামাজ পাঠ করেন সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের লোকেরা। অন্যান্য বারের মতো এবছরও আগরতলায় গেদু মিয়াঁর মসজিদে ঈদের নামাজ পাঠ করা হয়। কেন্দ্রীয় ভাবে এই মসজিদে নামাজ আদা করতে দূর দুরান্ত থেকে আসেন ধর্মপ্রাণ মুসলিমরা।
দেখা যায় শিশুদেরও। নামাজ পাঠের পর সৌভ্রাতৃত্বের বন্ধন হিসেবে একে অপরকে আলিঙ্গন করেন। এদিকে মসজিদের সামনে মেলাও বসে। মুসলিমদের ব্যবহার্য যাবতীয় সামগ্রীর পসরা সাজিয়ে বসেন ব্যবসায়ীরা। বেচাকেনাও হয় বেশ ভালোই। ঈদ কথার অর্থ খুশি। আর ফিতর কথা অর্থ দান। অর্থাৎ এই খুশির উৎসবে সংখ্যালঘুরা কিছু না কিছু দান করেন। বিশেষ করে গরিবরাও যেন এই উৎসবে সামিল হতে পারেন তার জন্যই এই রীতি। রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে মসজিদগুলিতে এদিন ব্যাপক সংখ্যক ধর্মপ্রাণ মুসলিমদের নামাজ পাঠ করতে দেখা যায়। এই উৎসবে নতুন জামা পরিধান করেন তারা। সেইসঙ্গে বাড়িতে পিঠা-পুলি, পায়েস, সেমাই, মিষ্টি, খেজুর-কাজুবাদাম এসমস্ত নানা ফলমূল সহ ভুরিভোজ তো আছেই।
ছবিঃ সুমিত কুমার সিংহ
৫ই জুন ২০১৯ইং