বিশেষ প্রতিবেদন,আগরতলাঃ
বছর ঘুরে এলো সেই বিশেষ তিথি। প্রতি বছর জ্যৈষ্ঠের শুক্লা ষষ্ঠী তিথিতে জামাই ষষ্ঠীর উৎসব হয়। শাশুড়ী মায়েরা এই বিশেষ তিথিতে সন্তান সন্ততি ও জামাইয়ের মঙ্গল কামনায় এই পূজা অর্থাৎ ষষ্ঠী মায়ের পূজা করে থাকেন।
কেউ বাদ যায়নি। এরই নাম বোধহয় উৎসব,পরম্পরা কিংবা কৃষ্টি।
জামাইষষ্ঠী মানেই জামাই বাবাজিকে তুষ্ট করার পালা। মানে ভুঁড়ি ভোজ।
পাতে থাকতে হবে মাছ,মাংস,মিষ্টি,ফল আরও কত কি। শনিবার (৮ জুন) সকাল থেকে আগরতলার প্রতিটি বাজারে দেখা যায় ক্রেতা বিক্রেতাদের ভীড়।
বাজারে রয়েছে বিভিন্ন প্রজাতির মাছ। ইলিশ থেকে পাবদা সবই আছে।তবে দাম অনেকটাই বেশী। জামাইষষ্ঠীর বাজার বলে কথা।
তাই বলে দামের পরোয়া করছেন না কেউই। সাধ্যমতো সবাই কিনে নিচ্ছেন যার যা পছন্দ। ভীড় রয়েছে মাংস,ফল এবং মিষ্টির দোকানেও। জামাইয়ের পাতে যে সবই থাকা চাই।
বছর ঘুরে এলো সেই বিশেষ তিথি। প্রতি বছর জ্যৈষ্ঠের শুক্লা ষষ্ঠী তিথিতে জামাই ষষ্ঠীর উৎসব হয়। শাশুড়ী মায়েরা এই বিশেষ তিথিতে সন্তান সন্ততি ও জামাইয়ের মঙ্গল কামনায় এই পূজা অর্থাৎ ষষ্ঠী মায়ের পূজা করে থাকেন।
প্রতিবারের মতো এবারও মায়েরা সকাল সকাল স্নান করে পূজার অর্ঘ নিয়ে দেবালয়ে যান। আগরতলার লক্ষ্মীনারায়ণ মন্দিরে অন্যান্য বারের মতো এবারও একই চিত্র পরিলক্ষিত হয়। রাজ্যের উদ্যোগপতি,সাহিত্যিক,সাংবাদিক,সেলিব্রিটি থেকে শুরু করে আমজনতা সহ সমাজের সর্বস্তরের সব পেশার মানুষ এদিন নিজেদের ব্যস্ততম সময় বাঁচিয়ে পরম্পরা মেনে জামাই ষষ্ঠীর আনন্দে মেতেছেন।
কেউ বাদ যায়নি। এরই নাম বোধহয় উৎসব,পরম্পরা কিংবা কৃষ্টি।
জামাইষষ্ঠী মানেই জামাই বাবাজিকে তুষ্ট করার পালা। মানে ভুঁড়ি ভোজ।
পাতে থাকতে হবে মাছ,মাংস,মিষ্টি,ফল আরও কত কি। শনিবার (৮ জুন) সকাল থেকে আগরতলার প্রতিটি বাজারে দেখা যায় ক্রেতা বিক্রেতাদের ভীড়।
বাজারে রয়েছে বিভিন্ন প্রজাতির মাছ। ইলিশ থেকে পাবদা সবই আছে।তবে দাম অনেকটাই বেশী। জামাইষষ্ঠীর বাজার বলে কথা।
তাই বলে দামের পরোয়া করছেন না কেউই। সাধ্যমতো সবাই কিনে নিচ্ছেন যার যা পছন্দ। ভীড় রয়েছে মাংস,ফল এবং মিষ্টির দোকানেও। জামাইয়ের পাতে যে সবই থাকা চাই।
ছবিঃ সৌজন্যে তন্ময় রায় চৌধুরী এবং অমিত ভৌমিক
৮ই জুন ২০১৯ইং