সৈয়দ ইফতেখার, বিশেষ প্রতিবেদক, ঢাকা:
নিরামিষ নামটা শুনলেই অনেকেই হয়ত হতাশ হন। তাদের কথা হলো আমিষ না হলে কি আবার খাওয়া যায়! কিন্তু এই নিরামিষই যে আপনাকে সুস্থ রাখতে পারে, সুস্বার্থ তৈরিতে ভূমিকা রাখতে পারে।
পরিসংখ্যান বলছে, বিশ্বে নিরামিষভোজীর সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে। শুধু ধর্মীয় দিকে নয়, এখন অনেকেই শারীরিক সুস্থতার কথা ভেবে নিরামিষ খাবার পছন্দ করছেন। চিকিৎসকরা তেল-চর্বি জাতীয় খাবার সীমিত খেতে বলেন। নিরামিষের পরামর্শ দেন। এতে রোগবালাই কম হয়, স্নায়ু সতেজ থাকে, অতিরিক্ত মেদ জমে না শরীরে, ত্বক ও চুলের ক্ষতি হ্রাস পায়।
এই নিরামিষ যদি হয় সুস্বাদু-মজাদার তাহলে তো কথাই নেই! রকেম রকম নিরামিষের পরিবেশন দেখেই তো জিভে জল চলে আসার কথা। বলছি, বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার (পুরান ঢাকা এলাকা) তাঁতীবাজার এলাকার জগন্নাথ ভোজনালয়ের কথা।
এখানে এলে চোখে পড়বে খাবার পরিবেশনের ভিন্নতা। নিরামিষ বিভিন্ন পদ আপনাকে দেয়া হবে ছোট ছোট বাটিতে। সাত থেকে আটটি বাটি নিলে মিলবে হরেক পদের তরকারি, ভাজি। আর সঙ্গে স্টিলের থালায় ধোঁয়া ওঠা সাদা ভাত। আহ খেতে যেন অমৃত!
পুরান ঢাকায় বিখ্যাত সব কাবাব-বিরিয়ানির ভিড়ে কয়েকটি নিরামিষ রেস্তোরাঁ গড়ে উঠেছে। এর মধ্যে তাঁতীবাজারেই রয়েছে অন্তত পাঁচটি। এর মধ্যে জগন্নাথ ভোজনালয় অন্যতম। তাঁতীবাজার শিবমন্দির থেকে ডান দিকে একটু এগোলোই সামনে পড়বে হোটেলটি। ওপরে দুই তলায় ছোট্ট একটা সাইনবোর্ড। রেস্তোরাঁর সাজসজ্জা সাধারণ, তবে বেশ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন। সাত বছর ধরে এ হোটেলটি চলছে। সপরিবারে খাওয়ার উপযোগী। বিভিন্ন তরকারি, ছানা, ডাল, শাক, আমড়ার টক, টক দইসহ নানা মুখরোচক খাবার থেকে পছন্দমতো বেছে নেওয়ার সুযোগ থাকছে। ‘জগন্নাথ ভোজনালয়’ বেশ ঘরোয়া পরিবেশ বজায় রেখেছে।
রেস্তোরাঁটির পরিচালক নিতাই পাল জানান, ‘তাদের এখানে হিন্দু, মুসলমান থেকে শুরু করে সব ধরনের মানুষ আসেন। স্থানীয় স্বর্ণ ব্যবসায়ীরা সকাল-দুপুরের খাবার খেতে আসেন। কেউ কেউ রাতের খাবারও খান। কেনাকাটা করতে আসা মানুষজনও নিরামিষ খেতে ভালোবাসেন। সেজন্যে ভিড়টাও একটু বেশি হয়। ছোট্ট পরিসর হওয়ায় একটু জটলা পাকে। খাবারের মান নিয়ে আপস করেন না।’
স্বল্প খরচে এখানে খেতে পারবেন। মূল্য পড়বে তরকারি প্রতি ২৫ টাকা। রয়েছে পাপড়, বরাও। মিষ্টি মুখ করতে পায়েশ-দইও রয়েছে। ভিন্নধর্মী স্বাদ পেতে আসতেই পারেন। যারা আমিষ ছাড়া কিছুই বোঝেন না, তারাও এখানে এলে এক দিনের নিরামিষভোজী হয়ে যেতে বাধ্য।
পরিসংখ্যান বলছে, বিশ্বে নিরামিষভোজীর সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে। শুধু ধর্মীয় দিকে নয়, এখন অনেকেই শারীরিক সুস্থতার কথা ভেবে নিরামিষ খাবার পছন্দ করছেন। চিকিৎসকরা তেল-চর্বি জাতীয় খাবার সীমিত খেতে বলেন। নিরামিষের পরামর্শ দেন। এতে রোগবালাই কম হয়, স্নায়ু সতেজ থাকে, অতিরিক্ত মেদ জমে না শরীরে, ত্বক ও চুলের ক্ষতি হ্রাস পায়।
এই নিরামিষ যদি হয় সুস্বাদু-মজাদার তাহলে তো কথাই নেই! রকেম রকম নিরামিষের পরিবেশন দেখেই তো জিভে জল চলে আসার কথা। বলছি, বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার (পুরান ঢাকা এলাকা) তাঁতীবাজার এলাকার জগন্নাথ ভোজনালয়ের কথা।
এখানে এলে চোখে পড়বে খাবার পরিবেশনের ভিন্নতা। নিরামিষ বিভিন্ন পদ আপনাকে দেয়া হবে ছোট ছোট বাটিতে। সাত থেকে আটটি বাটি নিলে মিলবে হরেক পদের তরকারি, ভাজি। আর সঙ্গে স্টিলের থালায় ধোঁয়া ওঠা সাদা ভাত। আহ খেতে যেন অমৃত!
পুরান ঢাকায় বিখ্যাত সব কাবাব-বিরিয়ানির ভিড়ে কয়েকটি নিরামিষ রেস্তোরাঁ গড়ে উঠেছে। এর মধ্যে তাঁতীবাজারেই রয়েছে অন্তত পাঁচটি। এর মধ্যে জগন্নাথ ভোজনালয় অন্যতম। তাঁতীবাজার শিবমন্দির থেকে ডান দিকে একটু এগোলোই সামনে পড়বে হোটেলটি। ওপরে দুই তলায় ছোট্ট একটা সাইনবোর্ড। রেস্তোরাঁর সাজসজ্জা সাধারণ, তবে বেশ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন। সাত বছর ধরে এ হোটেলটি চলছে। সপরিবারে খাওয়ার উপযোগী। বিভিন্ন তরকারি, ছানা, ডাল, শাক, আমড়ার টক, টক দইসহ নানা মুখরোচক খাবার থেকে পছন্দমতো বেছে নেওয়ার সুযোগ থাকছে। ‘জগন্নাথ ভোজনালয়’ বেশ ঘরোয়া পরিবেশ বজায় রেখেছে।
রেস্তোরাঁটির পরিচালক নিতাই পাল জানান, ‘তাদের এখানে হিন্দু, মুসলমান থেকে শুরু করে সব ধরনের মানুষ আসেন। স্থানীয় স্বর্ণ ব্যবসায়ীরা সকাল-দুপুরের খাবার খেতে আসেন। কেউ কেউ রাতের খাবারও খান। কেনাকাটা করতে আসা মানুষজনও নিরামিষ খেতে ভালোবাসেন। সেজন্যে ভিড়টাও একটু বেশি হয়। ছোট্ট পরিসর হওয়ায় একটু জটলা পাকে। খাবারের মান নিয়ে আপস করেন না।’
স্বল্প খরচে এখানে খেতে পারবেন। মূল্য পড়বে তরকারি প্রতি ২৫ টাকা। রয়েছে পাপড়, বরাও। মিষ্টি মুখ করতে পায়েশ-দইও রয়েছে। ভিন্নধর্মী স্বাদ পেতে আসতেই পারেন। যারা আমিষ ছাড়া কিছুই বোঝেন না, তারাও এখানে এলে এক দিনের নিরামিষভোজী হয়ে যেতে বাধ্য।
২৭শে আগস্ট ২০১৯