প্রভাষ চৌধুরী, ঢাকা ব্যুরো এডিটর:
যথাযোগ্য মর্যাদা ও ভাবগাম্ভীর্যে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে স্মরণ করল ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের রাজধানী আগরতলাস্থ বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশন।
বৃহস্পতিবার (১৫ আগস্ট) বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৪তম শাহাদাৎ বার্ষিকী উপলক্ষে আগরতলার কুঞ্জবনে বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশন প্রাঙ্গণে দিনব্যাপী নানা কর্মসূচির আয়োজন করা হয়। এদিন দুই পর্বে বিভিন্ন অনুষ্ঠানমালার আয়োজন করা হয়।
দিবসের শুরুতে প্রথম পর্বে সকাল সাড়ে ৭টায় সহকারী হাইকমিশন অফিস প্রাঙ্গণে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা অর্ধনমিতকরণ, সকাল ৭টা ৩৫ মিনিটে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়।
দ্বিতীয় পর্বে বিকেল ৫টায় বঙ্গবন্ধুসহ সব শহীদের স্মরণে ০১ মিনিট নিরবতা পালন এবং বিশেষ দোয়া ও প্রার্থনা করা হয়। বিকেল ৫টা ১০ মিনিটে জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে দেয়া বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর বাণী পাঠ করা হয়। বিকেল সাড়ে ৫টায় জাতির পিতার বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক জীবন ও কর্মধারার ওপর ভিডিও চিত্র প্রদর্শনী হয়।
এরপর সন্ধ্যা ৬টা ১০মিনিটে জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
আলোচনায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন সহকারী হাইকমিশনের প্রথম সচিব মো. জাকির হোসেন ভূঞা, মুক্তিযুদ্ধের সম্মাননাপ্রাপ্ত ব্যক্তিত্ব শ্রী শ্যামল চৌধুরী, মুক্তিযুদ্ধের সম্মাননাপ্রাপ্ত ব্যক্তিত্ব শ্রী স্বপন ভট্টাচার্য, বিশিষ্ট শিক্ষানুরাগী ব্যক্তিত্ব আগরতলাস্থ রামঠাকুর কলেজের অধ্যাপক মো. মুজাহিদুর রহমান, বিশিষ্ট সাহিত্যিক ও শিক্ষানুরাগী ব্যক্তিত্ব ড. আশিষ কুমার বৈদ্য, বিশিষ্ট শিক্ষানুরাগী ব্যক্তিত্ব অধ্যাপক মিহির দেব এবং মিশনের দ্বিতীয় সচিব এস. এম. আসাদুজ্জামান প্রমুখ।
সম্মানিত বক্তারা উল্লেখ করেন, ১৫ আগস্ট বাঙালি জাতির ইতিহাসে সবচেয়ে বেদনাবিধুর, বিভীষিকাময় ও কলঙ্কজনক একটি দিন। বাংলাদেশের স্বাধীনতার মহান স্থপতি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ জাতীয় চার নেতা, মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক, মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযুদ্ধে সব শহীদের অবদানের কথা কৃতজ্ঞচিত্তে স্মরণ করেন বক্তারা।
সহকারী হাইকমিশনার কিরীটি চাকমা তাঁর সমাপনী বক্তব্যে গভীর শ্রদ্ধার সহিত স্মরণ করেন বাংলাদেশের স্বাধীনতার স্থপতি সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে, যিনি বাঙালি জাতির বঞ্চনা ও নির্যাতন থেকে মুক্তির লক্ষে স্বাধীনতা অর্জনের সুদীর্ঘ সংগ্রামে ১৯৫২ থেকে ১৯৭১ পর্যন্ত নেতৃত্ব দিয়েছেন। তিনি আরো শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করেন ঘৃণ্য ঘাতকদের হাতে নিহত জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর সহধর্মিনী বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিব, পুত্র শেখ কামাল, শেখ জামাল এবং ১০ বছরের শিশুপুত্র শেখ রাসেলসহ পরিবারের ১৮ জন সদস্যকে। তিনি তাঁর বক্তব্যে মুক্তিযুদ্ধের সময় তৎকালীন ভারতের প্রধানমন্ত্রী প্রয়াত শ্রীমতি ইন্দিরা গান্ধী, ভারতের মিত্র বাহিনীদের কথাও কৃতজ্ঞচিত্তে স্মরণ করেন। মুক্তিযুদ্ধের সময় ত্রিপুরাবাসী বাংলাদেশের মুক্তিকামী মানুষের জন্য যেভাবে পাশে দাঁড়িয়েছিল তাও কৃতজ্ঞতার সঙ্গে স্মরণ করেন। অনুষ্ঠান পরিচালনা ও সঞ্চালনা করেন সহকারী হাইকমিশনের প্রথম সচিব ও দূতালয় প্রধান মো. জাকির হোসেন ভূঞা।
১৬ই আগস্ট ২০১৯
সহকারী হাইকমিশনার কিরীটি চাকমা তাঁর সমাপনী বক্তব্যে গভীর শ্রদ্ধার সহিত স্মরণ করেন বাংলাদেশের স্বাধীনতার স্থপতি সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে, যিনি বাঙালি জাতির বঞ্চনা ও নির্যাতন থেকে মুক্তির লক্ষে স্বাধীনতা অর্জনের সুদীর্ঘ সংগ্রামে ১৯৫২ থেকে ১৯৭১ পর্যন্ত নেতৃত্ব দিয়েছেন। তিনি আরো শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করেন ঘৃণ্য ঘাতকদের হাতে নিহত জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর সহধর্মিনী বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিব, পুত্র শেখ কামাল, শেখ জামাল এবং ১০ বছরের শিশুপুত্র শেখ রাসেলসহ পরিবারের ১৮ জন সদস্যকে। তিনি তাঁর বক্তব্যে মুক্তিযুদ্ধের সময় তৎকালীন ভারতের প্রধানমন্ত্রী প্রয়াত শ্রীমতি ইন্দিরা গান্ধী, ভারতের মিত্র বাহিনীদের কথাও কৃতজ্ঞচিত্তে স্মরণ করেন। মুক্তিযুদ্ধের সময় ত্রিপুরাবাসী বাংলাদেশের মুক্তিকামী মানুষের জন্য যেভাবে পাশে দাঁড়িয়েছিল তাও কৃতজ্ঞতার সঙ্গে স্মরণ করেন। অনুষ্ঠান পরিচালনা ও সঞ্চালনা করেন সহকারী হাইকমিশনের প্রথম সচিব ও দূতালয় প্রধান মো. জাকির হোসেন ভূঞা।
১৬ই আগস্ট ২০১৯