প্রভাষ চৌধুরী, ঢাকা ব্যুরো এডিটর:
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের জন্মদিনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে মুজিবর্ষের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব কুমার দেব। মঙ্গলবার (১৭ মার্চ) টেলিফোনে এ শুভেচ্ছা জানান তিনি।
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে সংবাদমাধ্যমকে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এছাড়া আগরতলার বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনার কিরীটি চাকমাও বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
কীরিটি চাকমা জানান, বাংলাদেশের স্থপতি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবর্ষে আগরতলা সহকারী হাইকমিশনেও নানা কর্মসূচি পালিত হচ্ছে। এদিকে, প্রতিবছর বঙ্গবন্ধুর জন্মদিনটি জাতীয় শিশু দিবস হিসেবে উদযাপন করা হয়ে থাকে। এ দিনটি সরকারি ছুটির দিন। এবার বঙ্গবন্ধুর শততম জন্মবার্ষিকী হওয়ায় দিবসটিতে নতুন মাত্রা যুক্ত হয়েছে। জাতীয়ভাবে উদযাপন করা হচ্ছে বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী। তাই ২০২০ সালের ১৭ মার্চ থেকে ২০২১ সালের ২৬ মার্চ পর্যন্ত ‘মুজিববর্ষ’ ঘোষণা করেছে সরকার। এ উপলক্ষে দেশ-বিদেশে বর্ণাঢ্য কর্মসূচির আয়োজন করা হয়। তবে বিশ্বজুড়ে প্রাণঘাতী ভাইরাস করোনার প্রাদুর্ভাব ছড়িয়ে পড়ায় মুজিববর্ষের অনুষ্ঠানমালা সীমিত করা হয়েছে। মুজিববর্ষের শুরুতে ১৭ মার্চ গোপালগঞ্জের টুঙ্গীপাড়ায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা জানান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ সময় তার সঙ্গে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতারাও অংশ নেন। এদিকে মুজিববর্ষ উপলক্ষে আগামী ২২ মার্চ শুরু হচ্ছে জাতীয় সংসদের বিশেষ অধিবেশন। সকাল ১১টায় এই অধিবেশনে শুরু হয়। শুরুতেই অধিবেশনে ভাষণ দেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ। এর আগে সকাল সাড়ে ৯টায় রাজধানীর ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানাবেন জাতীয় সংসদ সদস্যরা। চলতি বছর ১০ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে ‘মুজিববর্ষের ক্ষণগণনার উদ্বোধন করা হয়। উৎসবমুখর পরিবেশে আনুষ্ঠানিকভাবে মুজিববর্ষের ক্ষণগণনা উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার ছোটবোন শেখ রেহানা।
১৭ই মার্চ ২০২০
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে সংবাদমাধ্যমকে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এছাড়া আগরতলার বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনার কিরীটি চাকমাও বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
কীরিটি চাকমা জানান, বাংলাদেশের স্থপতি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবর্ষে আগরতলা সহকারী হাইকমিশনেও নানা কর্মসূচি পালিত হচ্ছে। এদিকে, প্রতিবছর বঙ্গবন্ধুর জন্মদিনটি জাতীয় শিশু দিবস হিসেবে উদযাপন করা হয়ে থাকে। এ দিনটি সরকারি ছুটির দিন। এবার বঙ্গবন্ধুর শততম জন্মবার্ষিকী হওয়ায় দিবসটিতে নতুন মাত্রা যুক্ত হয়েছে। জাতীয়ভাবে উদযাপন করা হচ্ছে বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী। তাই ২০২০ সালের ১৭ মার্চ থেকে ২০২১ সালের ২৬ মার্চ পর্যন্ত ‘মুজিববর্ষ’ ঘোষণা করেছে সরকার। এ উপলক্ষে দেশ-বিদেশে বর্ণাঢ্য কর্মসূচির আয়োজন করা হয়। তবে বিশ্বজুড়ে প্রাণঘাতী ভাইরাস করোনার প্রাদুর্ভাব ছড়িয়ে পড়ায় মুজিববর্ষের অনুষ্ঠানমালা সীমিত করা হয়েছে। মুজিববর্ষের শুরুতে ১৭ মার্চ গোপালগঞ্জের টুঙ্গীপাড়ায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা জানান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ সময় তার সঙ্গে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতারাও অংশ নেন। এদিকে মুজিববর্ষ উপলক্ষে আগামী ২২ মার্চ শুরু হচ্ছে জাতীয় সংসদের বিশেষ অধিবেশন। সকাল ১১টায় এই অধিবেশনে শুরু হয়। শুরুতেই অধিবেশনে ভাষণ দেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ। এর আগে সকাল সাড়ে ৯টায় রাজধানীর ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানাবেন জাতীয় সংসদ সদস্যরা। চলতি বছর ১০ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে ‘মুজিববর্ষের ক্ষণগণনার উদ্বোধন করা হয়। উৎসবমুখর পরিবেশে আনুষ্ঠানিকভাবে মুজিববর্ষের ক্ষণগণনা উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার ছোটবোন শেখ রেহানা।
১৭ই মার্চ ২০২০