Type Here to Get Search Results !

স্বনির্ভরতা অর্জনের লক্ষ্যে কেন্দ্রীয় ও রাজ্য সরকার বাঁশ ক্ষেত্রের উন্নয়নে প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে : মুখ্যমন্ত্রী

নিজস্ব প্রতিনিধি,আগরতলা,আরশিকথাঃ


স্বনির্ভরতা অর্জনের লক্ষ্যে কেন্দ্রীয় ও রাজ্য সরকার বাঁশ ক্ষেত্রের উন্নয়নে প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। বাশকে ‘সবুজ সোনা’ও বলা হয়ে থাকে। বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে এনইসিটিএআর-এর প্রতিনিধি দলের সাক্ষাতের সময় মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব কুমার দেব এই অভিমত ব্যক্ত করেন। গ্লু বোর্ড প্রযুক্তিতে বাঁশের তৈরী এক ব্যাট হাতে নিয়ে আজ মুখ্যমন্ত্রী তাঁর সরকারি টুইটে বিসিডিআই এবং এনইসিটিএআর-এর এই অভিনব উদ্যোগের প্রশংসা করেছেন। বাঁশের এই উদ্ভাবনী উদ্যোগের ভূয়সী প্রশংসাও করেন মুখ্যমন্ত্রী। এদিন মুখ্যমন্ত্রীর অফিসে নর্থ ইস্ট সেন্টার ফর টেকনোলজি অ্যাপ্লিকেশন এন্ড রিসার্চ (এনইসিটিএআর)-এর ডাইরেক্টর জেনারেল ড. অরুণ কুমার শর্মা কনককাইচ বাঁশ দিয়ে তৈরী ব্যাট ও স্ট্যাম্প মুখ্যমন্ত্রীর হাতে তুলে দেন।

সেখানে উপস্থিত ছিলেন বিসিডিআই-এর কর্তা ড. অভিনব কান্ত, নেস্টার-এর উপদেষ্টা এম পি ভরদ্বাজ এবং শিল্প ও বাণিজ্য দপ্তরের সচিব ডা. পি কে গোয়েল। এই ব্যাট ও স্ট্যাম্প বিসিডিআই-এ তৈরী করা হয়েছে। এই ব্যাট ও স্ট্যাম্প বাশ ক্ষেত্রে নতুন সুযোগ তৈরী করবে বলে আশা করা হচ্ছে। বিসিডিআই-এর কর্তা ড. অভিনব কান্ত জানান, কনককাইচ হচ্ছে সবচেয়ে শক্ত বাঁশ। তাই ব্যাট ও স্ট্যাম্প তৈরীর পক্ষে খুবই উপযোগী। তিনি আরও বলেন, এগুলি নমুনা হিসেবে পরীক্ষামূলক ভাবে বানানো হয়েছে এবং কোন উদ্যোগী এসব জিনিস তৈরী ও বিক্রি করতে আগ্রহী হলে তাঁকে স্বাগত জানানো হবে। প্রথমে বাঁশকে চিড়ে চ্যাপটা করা হয় এবং একটি স্কেল এর মত তৈরী করা হয়। সেই স্কেল জাতীয় টুকরোগুলিকে জুড়ে বোর্ড বানানো হয় এবং সেই বোর্ড থেকে ক্রিকেট ব্যাট-এর রূপ দেওয়া হয়। বিসিডিআই-এ বাশের অন্যান্য দ্রব্য যেমন বোতল, ল্যাপটপ স্ট্যান্ড, বাঁশের বিস্কুট, অ্যামপ্লিফায়ার ইত্যাদি বানানো হয়ে থাকে।

* বিজ্ঞাপন *
* বিজ্ঞাপন *


আরশিকথা ত্রিপুরা সংবাদ


ছবিঃ সংগৃহীত

২৮শে অক্টোবর ২০২১
 

إرسال تعليق

0 تعليقات
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.