বিশেষ প্রতিনিধি,আগরতলাঃ
বিরোধী দলের নেতা মানিক সরকারের নেতৃত্বে সিপিআইএমের তিন সদস্যের বিধায়কের এক প্রতিনিধি দল গণ্ডাছড়া ও লংতরাই ভ্যালী মহকুমা সফরের উদ্দেশ্যে বের হয়েছিলেন। কিন্তু গণ্ডাছড়ায় গিয়ে কিছু লোকের প্রবল বাঁধার মুখে পড়ে ফিরে আসতে হয় তাদের। নিরাপত্তা বাহিনীর জওয়ানদের এই অবস্থায় খুব অসহায় দেখায়। আগরতলা ফিরে এসে বুধবার(১৩জুন) এবিষয়ে সাংবাদিক সম্মেলন করেন তিন বিধায়ক।
বিরোধী দলের নেতা মানিক সরকার বলেন তাদের উদ্দেশ্য ছিলো ধলাই ও উনকোটি জেলায় সাধারণ মানুষকে যে দুর্ভোগের মধ্যে দিন কাটাতে হচ্ছে সেই বিষয়ে খোঁজখবর নেওয়া। ১২ জুন গণ্ডাছড়ায় এবং ১৩ জুন লংতরাই ভ্যালীতে সফরের কথা ছিলো। এবিষয়ে প্রশাসনকে আগাম জানানো হয়। সে অনুযায়ী ১১ জুন মানিক সরকারের নেতৃত্বে বিধায়ক তপন চক্রবর্তী ও প্রভাত চৌধুরী গণ্ডাছড়ায় গিয়ে পৌঁছান। সেখানে গিয়েই তাদের কিছু সংখ্যক যুবকের বাঁধার মুখে পড়তে হয়। প্রশাসন সেই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করলেও পরদিন গণ্ডাছড়ার হাতিমাথায় যাওয়ার উদ্দেশ্যে রওয়ানা হলে কিছু সংখ্যক লোক গাছ ফেলে রাস্তা আটকে দেয়। প্রায় অর্ধশতাধিক আন্দোলনকারীদের সামনে পুলিশের কিছুই করার ছিলোনা বলে জানান বিরোধী দলনেতা।
তিনি বলেন, পুলিশ বলপ্রয়োগ করতে পারতো কিন্তু সিপিএমের বিধায়করাই শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বজায় রাখার জন্য সেই জায়গা থেকে ফিরে আসেন। এদিনের সাংবাদিক সম্মেলনে বিরোধী দলনেতা আরও বলেন, বিগত ২৫ বছরে রাজ্যের যেকোনো বিধায়ক যেকোনো জায়গায় যেতে পারতেন। কিন্তু এখন সেই পরিস্থিতিও নেই। বিগত তিনমাসে রাজ্যের রাজনৈতিক ও সামাজিক পরিস্থিতির কথা তুলে ধরে রাজ্য সরকারের ভূমিকায় তীব্র উষ্মা ব্যক্ত করেন তিনি। সাংবাদিক সম্মেলনে বিধায়ক তপন চক্রবর্তী ও প্রভাত চৌধুরীও ছিলেন।
ছবিঃ সুমিত কুমার সিংহ
১৩ই জুন ২০১৮ইং
বিরোধী দলের নেতা মানিক সরকারের নেতৃত্বে সিপিআইএমের তিন সদস্যের বিধায়কের এক প্রতিনিধি দল গণ্ডাছড়া ও লংতরাই ভ্যালী মহকুমা সফরের উদ্দেশ্যে বের হয়েছিলেন। কিন্তু গণ্ডাছড়ায় গিয়ে কিছু লোকের প্রবল বাঁধার মুখে পড়ে ফিরে আসতে হয় তাদের। নিরাপত্তা বাহিনীর জওয়ানদের এই অবস্থায় খুব অসহায় দেখায়। আগরতলা ফিরে এসে বুধবার(১৩জুন) এবিষয়ে সাংবাদিক সম্মেলন করেন তিন বিধায়ক।
বিরোধী দলের নেতা মানিক সরকার বলেন তাদের উদ্দেশ্য ছিলো ধলাই ও উনকোটি জেলায় সাধারণ মানুষকে যে দুর্ভোগের মধ্যে দিন কাটাতে হচ্ছে সেই বিষয়ে খোঁজখবর নেওয়া। ১২ জুন গণ্ডাছড়ায় এবং ১৩ জুন লংতরাই ভ্যালীতে সফরের কথা ছিলো। এবিষয়ে প্রশাসনকে আগাম জানানো হয়। সে অনুযায়ী ১১ জুন মানিক সরকারের নেতৃত্বে বিধায়ক তপন চক্রবর্তী ও প্রভাত চৌধুরী গণ্ডাছড়ায় গিয়ে পৌঁছান। সেখানে গিয়েই তাদের কিছু সংখ্যক যুবকের বাঁধার মুখে পড়তে হয়। প্রশাসন সেই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করলেও পরদিন গণ্ডাছড়ার হাতিমাথায় যাওয়ার উদ্দেশ্যে রওয়ানা হলে কিছু সংখ্যক লোক গাছ ফেলে রাস্তা আটকে দেয়। প্রায় অর্ধশতাধিক আন্দোলনকারীদের সামনে পুলিশের কিছুই করার ছিলোনা বলে জানান বিরোধী দলনেতা।
তিনি বলেন, পুলিশ বলপ্রয়োগ করতে পারতো কিন্তু সিপিএমের বিধায়করাই শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বজায় রাখার জন্য সেই জায়গা থেকে ফিরে আসেন। এদিনের সাংবাদিক সম্মেলনে বিরোধী দলনেতা আরও বলেন, বিগত ২৫ বছরে রাজ্যের যেকোনো বিধায়ক যেকোনো জায়গায় যেতে পারতেন। কিন্তু এখন সেই পরিস্থিতিও নেই। বিগত তিনমাসে রাজ্যের রাজনৈতিক ও সামাজিক পরিস্থিতির কথা তুলে ধরে রাজ্য সরকারের ভূমিকায় তীব্র উষ্মা ব্যক্ত করেন তিনি। সাংবাদিক সম্মেলনে বিধায়ক তপন চক্রবর্তী ও প্রভাত চৌধুরীও ছিলেন।
ছবিঃ সুমিত কুমার সিংহ
১৩ই জুন ২০১৮ইং