তন্ময় বনিক, আগরতলাঃ
রাজ্যে বিমানের টিকিটের হাহাকার চলছে। এর মধ্যে আবার চলছে কালোবাজারিও। ফলে বিপাকে পড়েছেন আগামী কিছুদিনের মধ্যে যারা জরুরি কাজে বিমানযাত্রা করতে চান তারা।
পাওয়া যাচ্ছেনা টিকিট। এই অবস্থায় সবচাইতে বেশি সমস্যায় পড়তে হচ্ছে আপদকালীন অবস্থায় রোগী ও তাদের পরিবারের লোকজনদের। সেপ্টেম্বর মাসেই পরিষেবা গুটিয়ে নিয়েছে স্পাইস জেট।
রইলো বাকি ইন্ডিগো ও এয়ার ইন্ডিয়া। ইন্ডিগো ১৮০ আসনের ৬টি বিমান চালাচ্ছে আগরতলা থেকে কলকাতা ও গুয়াহাটি রুটে। এয়ার ইন্ডিয়া ১৪৪ আসনের দুইটি বিমান চালাচ্ছে। ১৮০ আসন বিশিষ্ট ৬টি বিমানে ১০৮০ জন এবং ১৪৪ আসনের দুটি বিমানে ১৮৮ জন যাত্রী রোজ আগরতলা থেকে বিমানে চলাচল করতে পারছেন।
এর মধ্যে ইন্ডিগো ১৮০ আসন বিশিষ্ট দিনের প্রথম বিমানটি তুলে নিচ্ছে আগামী ২৮ অক্টোবর থেকে। স্পাইস জেট আগরতলা থেকে তাদের পরিষেবা গুটিয়ে নেওয়ায় রোজ ৩৬০ জন যাত্রীর যাতায়াত বন্ধ হয়ে যায়। ২৮ অক্টোবর থেকে আরও ১৮০ জন যাত্রীর যাতায়াত বন্ধ হয়ে গেলে এই সংখ্যা বেড়ে হচ্ছে ৫৪০ । সেপ্টেম্বর মাসেও রোজ আগরতলা থেকে যত সংখ্যক যাত্রী বিমানে যাতায়াত করতে পারতেন এখন তার থেকে আরও ৫৪০ জন কমে যাচ্ছে। ফলে টিকিটের সংকট হওয়াই স্বাভাবিক। তবে এই সমস্যাকে আরও ঘোলাটে করে তুলেছে কালোবাজারীরা। মাত্রাতিরিক্ত দামে টিকিট বিক্রি করা হচ্ছে। ইন্ডিগো সংস্থা কুয়াশার অজুহাত দেখিয়ে সকালের বিমানটি তুলে নিচ্ছে। দাবি উঠেছে এই অবস্থায় রাজ্য সরকার এবং কেন্দ্রীয় অসামরিক বিমান পরিবহন মন্ত্রক যেন এগিয়ে আসে। আগরতলা বিমান বন্দরের নাম এম বি বি বিমান বন্দর হলেও পরিষেবায় উন্নয়ন কোথায় ?... এনিয়ে প্রশ্ন তুলছেন সাধারণ বিমানযাত্রীরা। এই বিমানবন্দরটিকে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর করার পরিকল্পনা রয়েছে। অথচ দেশীয় বিমান সংস্থাগুলিই একের পর এক পরিষেবা গুটিয়ে নিচ্ছে। বিপাকে পড়তে হচ্ছে যাত্রীদের। রাজ্য সরকার চেষ্টা করা সত্বেও স্পাইস জেট কর্তৃপক্ষ পরিষেবা পুনরায় চালু করেনি। এখন দেখার রাজ্যবাসীর কথা ভেবে রাজ্য ও কেন্দ্রীয় সরকার বিমান পরিষেবার উন্নয়নে কী পদক্ষেপ নেয়।
তা না হলে আগামীদিনে সমস্যা আরও জটিল আকার নেবে বলেই আশংকা করা হচ্ছে।
ছবিঃ ইন্টারনেট হইতে সংগৃহীত
২৭শে অক্টোবর ২০১৮ইং
রাজ্যে বিমানের টিকিটের হাহাকার চলছে। এর মধ্যে আবার চলছে কালোবাজারিও। ফলে বিপাকে পড়েছেন আগামী কিছুদিনের মধ্যে যারা জরুরি কাজে বিমানযাত্রা করতে চান তারা।
পাওয়া যাচ্ছেনা টিকিট। এই অবস্থায় সবচাইতে বেশি সমস্যায় পড়তে হচ্ছে আপদকালীন অবস্থায় রোগী ও তাদের পরিবারের লোকজনদের। সেপ্টেম্বর মাসেই পরিষেবা গুটিয়ে নিয়েছে স্পাইস জেট।
রইলো বাকি ইন্ডিগো ও এয়ার ইন্ডিয়া। ইন্ডিগো ১৮০ আসনের ৬টি বিমান চালাচ্ছে আগরতলা থেকে কলকাতা ও গুয়াহাটি রুটে। এয়ার ইন্ডিয়া ১৪৪ আসনের দুইটি বিমান চালাচ্ছে। ১৮০ আসন বিশিষ্ট ৬টি বিমানে ১০৮০ জন এবং ১৪৪ আসনের দুটি বিমানে ১৮৮ জন যাত্রী রোজ আগরতলা থেকে বিমানে চলাচল করতে পারছেন।
এর মধ্যে ইন্ডিগো ১৮০ আসন বিশিষ্ট দিনের প্রথম বিমানটি তুলে নিচ্ছে আগামী ২৮ অক্টোবর থেকে। স্পাইস জেট আগরতলা থেকে তাদের পরিষেবা গুটিয়ে নেওয়ায় রোজ ৩৬০ জন যাত্রীর যাতায়াত বন্ধ হয়ে যায়। ২৮ অক্টোবর থেকে আরও ১৮০ জন যাত্রীর যাতায়াত বন্ধ হয়ে গেলে এই সংখ্যা বেড়ে হচ্ছে ৫৪০ । সেপ্টেম্বর মাসেও রোজ আগরতলা থেকে যত সংখ্যক যাত্রী বিমানে যাতায়াত করতে পারতেন এখন তার থেকে আরও ৫৪০ জন কমে যাচ্ছে। ফলে টিকিটের সংকট হওয়াই স্বাভাবিক। তবে এই সমস্যাকে আরও ঘোলাটে করে তুলেছে কালোবাজারীরা। মাত্রাতিরিক্ত দামে টিকিট বিক্রি করা হচ্ছে। ইন্ডিগো সংস্থা কুয়াশার অজুহাত দেখিয়ে সকালের বিমানটি তুলে নিচ্ছে। দাবি উঠেছে এই অবস্থায় রাজ্য সরকার এবং কেন্দ্রীয় অসামরিক বিমান পরিবহন মন্ত্রক যেন এগিয়ে আসে। আগরতলা বিমান বন্দরের নাম এম বি বি বিমান বন্দর হলেও পরিষেবায় উন্নয়ন কোথায় ?... এনিয়ে প্রশ্ন তুলছেন সাধারণ বিমানযাত্রীরা। এই বিমানবন্দরটিকে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর করার পরিকল্পনা রয়েছে। অথচ দেশীয় বিমান সংস্থাগুলিই একের পর এক পরিষেবা গুটিয়ে নিচ্ছে। বিপাকে পড়তে হচ্ছে যাত্রীদের। রাজ্য সরকার চেষ্টা করা সত্বেও স্পাইস জেট কর্তৃপক্ষ পরিষেবা পুনরায় চালু করেনি। এখন দেখার রাজ্যবাসীর কথা ভেবে রাজ্য ও কেন্দ্রীয় সরকার বিমান পরিষেবার উন্নয়নে কী পদক্ষেপ নেয়।
তা না হলে আগামীদিনে সমস্যা আরও জটিল আকার নেবে বলেই আশংকা করা হচ্ছে।
ছবিঃ ইন্টারনেট হইতে সংগৃহীত
২৭শে অক্টোবর ২০১৮ইং