তন্ময় বনিক, আগরতলাঃ
ফুঁসছে হাওড়া। হাওড়ার জল বিপদসীমার ওপর দিয়ে বইছে। অকাল বর্ষণে ভরা গ্রীষ্মের মরসুমেও প্লাবিত গোটা রাজ্যের বিভিন্ন এলাকা। হাওড়া নদীর জল বিপদসীমা থেকে শুন্য দশমিক তিন মিটার উপর দিয়ে বইছে। হাওড়ার বিপদসীমা দশ মিটার। রবিবারে সন্ধ্যায় নদীর জল বইছে দশ দশমিক তিন মিটার স্তরে। মোট ১৬টি ত্রাণ শিবির খোলা হয়েছে। ত্রাণ শিবিরগুলিতে রয়েছেন ৬৭০ জন দুর্গত মানুষ। এদিন সন্ধ্যা পর্যন্ত ১৬টি বোট নামানো হয়েছে প্রশাসনের তরফে।
উদ্ধারকার্যে নেমেছে টিএসআর, সিভিল ডিফেন্স এবং এনডিআরএফ। পশ্চিম ত্রিপুরা জেলাশাসক একথা জানিয়েছেন। তিনি আশংকা ব্যক্ত করেন রবিবার রাতে হাওড়ার জলস্তর আরও বাড়তে পারে। চলছে উদ্ধারকার্য। চন্দ্রপুর বিপণি বিতান, রামঠাকুর পাঠশালা, গান্ধী স্কুল সহ বিভিন্ন জায়গায় ত্রাণ শিবির খোলা হয়েছে। ত্রাণ শিবিরগুলিতে প্রশাসনের তরফে দুর্গতদের দেওয়া হচ্ছে শুকনো খাবার। রয়েছে মেডিকেল টিমও। বন্যা পরিস্থিতিতে তীক্ষ্ণ নজর রয়েছে প্রশাসনের। এদিকে গৌহাটিতে নেডা'র বৈঠকে যোগ দিতে রাজ্যের মন্ত্রী বিধায়কদের প্রায় সবাই সেখানে অবস্থান করছেন। রাজ্যে রয়েছেন শুধু আইনমন্ত্রী রতন লাল নাথ। মুখ্যমন্ত্রীর অনুপস্থিতিতে তিনিই রাজ্যে প্রশাসন পরিচালনা করছেন। রবিবার বিকালে বন্যা দুর্গত এলাকা এবং ত্রাণ শিবিরগুলি পরিদর্শন করেন আইনমন্ত্রী।
সঙ্গে ছিলেন পশ্চিম ত্রিপুরা জেলা শাসক। দুর্গতদের সঙ্গে কথা বলে বন্যা পরিস্থিতি সম্পর্কে এবং তাদের সমস্যা বিষয়ে খোঁজখবর নেন। প্রশাসনকে নির্দেশ দেন বন্যা পরিস্থিতির মোকাবিলায় সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়ে রাখতে।
ফুঁসছে হাওড়া। হাওড়ার জল বিপদসীমার ওপর দিয়ে বইছে। অকাল বর্ষণে ভরা গ্রীষ্মের মরসুমেও প্লাবিত গোটা রাজ্যের বিভিন্ন এলাকা। হাওড়া নদীর জল বিপদসীমা থেকে শুন্য দশমিক তিন মিটার উপর দিয়ে বইছে। হাওড়ার বিপদসীমা দশ মিটার। রবিবারে সন্ধ্যায় নদীর জল বইছে দশ দশমিক তিন মিটার স্তরে। মোট ১৬টি ত্রাণ শিবির খোলা হয়েছে। ত্রাণ শিবিরগুলিতে রয়েছেন ৬৭০ জন দুর্গত মানুষ। এদিন সন্ধ্যা পর্যন্ত ১৬টি বোট নামানো হয়েছে প্রশাসনের তরফে।
উদ্ধারকার্যে নেমেছে টিএসআর, সিভিল ডিফেন্স এবং এনডিআরএফ। পশ্চিম ত্রিপুরা জেলাশাসক একথা জানিয়েছেন। তিনি আশংকা ব্যক্ত করেন রবিবার রাতে হাওড়ার জলস্তর আরও বাড়তে পারে। চলছে উদ্ধারকার্য। চন্দ্রপুর বিপণি বিতান, রামঠাকুর পাঠশালা, গান্ধী স্কুল সহ বিভিন্ন জায়গায় ত্রাণ শিবির খোলা হয়েছে। ত্রাণ শিবিরগুলিতে প্রশাসনের তরফে দুর্গতদের দেওয়া হচ্ছে শুকনো খাবার। রয়েছে মেডিকেল টিমও। বন্যা পরিস্থিতিতে তীক্ষ্ণ নজর রয়েছে প্রশাসনের। এদিকে গৌহাটিতে নেডা'র বৈঠকে যোগ দিতে রাজ্যের মন্ত্রী বিধায়কদের প্রায় সবাই সেখানে অবস্থান করছেন। রাজ্যে রয়েছেন শুধু আইনমন্ত্রী রতন লাল নাথ। মুখ্যমন্ত্রীর অনুপস্থিতিতে তিনিই রাজ্যে প্রশাসন পরিচালনা করছেন। রবিবার বিকালে বন্যা দুর্গত এলাকা এবং ত্রাণ শিবিরগুলি পরিদর্শন করেন আইনমন্ত্রী।
সঙ্গে ছিলেন পশ্চিম ত্রিপুরা জেলা শাসক। দুর্গতদের সঙ্গে কথা বলে বন্যা পরিস্থিতি সম্পর্কে এবং তাদের সমস্যা বিষয়ে খোঁজখবর নেন। প্রশাসনকে নির্দেশ দেন বন্যা পরিস্থিতির মোকাবিলায় সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়ে রাখতে।
এদিকে খোয়াই নদী, গোমতী নদী সহ রাজ্যের সবকটি বড় নদীতেই জলস্ফীতি দেখা দিয়েছে। প্লাবিত দুকূল। মহকুমাগুলিতেও ত্রাণ শিবিরেআশ্রয় নিয়েছেন বন্যা দুর্গতরা।
ছবিঃ ইন্টারনেট হইতে সংগৃহীত
২০শে মে ২০১৮ইং