তন্ময় বনিক,আগরতলাঃ
পাঁচ বছর পর সমাবর্তন অনুষ্ঠান করতে চলেছে ত্রিপুরা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়। বুধবার(২৩মে) সমাবর্তন অনুষ্ঠানে থাকবেন উপরাষ্ট্রপতি ভেঙ্কাইয়া নাইডু। দীর্ঘ কয়েক বছর ধরে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্যের পদ শূন্য পড়ে রয়েছে। আচার্যকে ছাড়াই এবছর ১১তম সমাবর্তন অনুষ্ঠানের আয়োজন করতে চলেছে ত্রিপুরা বিশ্ববিদ্যালয়। সোমবার(২১মে) আগরতলা প্রেসক্লাবে এক সাংবাদিক সম্মেলনে এইখবর জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অঞ্জন কুমার ঘোষ। উপরাষ্ট্রপতির উপস্থিতিতে অনুষ্ঠানের প্রথম পর্বে ছয়জন পিএইচডি হোল্ডারকে শংসাপত্র দেওয়া হবে। উপরাষ্ট্রপতি অবশ্য অনুষ্ঠানে বেশী সময় থাকতে পারবেন না। অনুষ্ঠানের দ্বিতীয় পর্বে ১৬৯ জন পিএইচডি হোল্ডার এবং ৩৩২ জন গোল্ডমেডালিস্টকে শংসাপত্র দেওয়া হবে। ত্রিপুরা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে মোট ৫২টি কলেজ রয়েছে। সব মিলিয়ে প্রায় ৪৬টি কোর্স চালু রয়েছে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন বিভিন্ন কলেজে। উপাচার্য অঞ্জন কুমার ঘোষ জানান, গত কয়েক বছর ধরে বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্যের পদটি শূন্য। তাই সমাবর্তন অনুষ্ঠান করা যাচ্ছিলো না। শেষপর্যন্ত মানবসম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রক থেকে অনুমোদন দেওয়া হয় আচার্যের অনুপস্থিতিতে উপাচার্যই যেন সমাবর্তন অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন। উপাচার্য ছাড়াও সাংবাদিক সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন ত্রিপুরা বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার শাণিত দেবরয়, মিডিয়া এন্ড পিআর কনসালটেন্ট মানস পাল সহ অন্যান্যরা।
ছবিঋণঃ জীবন
২১শে মে ২০১৮ইং
পাঁচ বছর পর সমাবর্তন অনুষ্ঠান করতে চলেছে ত্রিপুরা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়। বুধবার(২৩মে) সমাবর্তন অনুষ্ঠানে থাকবেন উপরাষ্ট্রপতি ভেঙ্কাইয়া নাইডু। দীর্ঘ কয়েক বছর ধরে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্যের পদ শূন্য পড়ে রয়েছে। আচার্যকে ছাড়াই এবছর ১১তম সমাবর্তন অনুষ্ঠানের আয়োজন করতে চলেছে ত্রিপুরা বিশ্ববিদ্যালয়। সোমবার(২১মে) আগরতলা প্রেসক্লাবে এক সাংবাদিক সম্মেলনে এইখবর জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অঞ্জন কুমার ঘোষ। উপরাষ্ট্রপতির উপস্থিতিতে অনুষ্ঠানের প্রথম পর্বে ছয়জন পিএইচডি হোল্ডারকে শংসাপত্র দেওয়া হবে। উপরাষ্ট্রপতি অবশ্য অনুষ্ঠানে বেশী সময় থাকতে পারবেন না। অনুষ্ঠানের দ্বিতীয় পর্বে ১৬৯ জন পিএইচডি হোল্ডার এবং ৩৩২ জন গোল্ডমেডালিস্টকে শংসাপত্র দেওয়া হবে। ত্রিপুরা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে মোট ৫২টি কলেজ রয়েছে। সব মিলিয়ে প্রায় ৪৬টি কোর্স চালু রয়েছে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন বিভিন্ন কলেজে। উপাচার্য অঞ্জন কুমার ঘোষ জানান, গত কয়েক বছর ধরে বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্যের পদটি শূন্য। তাই সমাবর্তন অনুষ্ঠান করা যাচ্ছিলো না। শেষপর্যন্ত মানবসম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রক থেকে অনুমোদন দেওয়া হয় আচার্যের অনুপস্থিতিতে উপাচার্যই যেন সমাবর্তন অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন। উপাচার্য ছাড়াও সাংবাদিক সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন ত্রিপুরা বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার শাণিত দেবরয়, মিডিয়া এন্ড পিআর কনসালটেন্ট মানস পাল সহ অন্যান্যরা।
ছবিঋণঃ জীবন
২১শে মে ২০১৮ইং