আগরতলা ডেস্কঃ
হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙ্গালি তথা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১৯৭১ সালের ৭ই মার্চের সেই শিহরণ জাগানো ঐতিহাসিক ভাষণকে অন্যতম ঐতিহাসিক প্রামান্য ভাষণ হিসেবে সম্প্রতি স্বীকৃতি দিলো রাষ্ট্রসংঘ। বাংলা ভাষাভাষী মানুষের কাছে এই অর্জন আজ এক মহা মূল্যবান প্রাপ্তি। বৃহস্পতিবার ( ৭ মার্চ ) এই ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণকে স্মরণে রেখে আগরতলাস্থিত বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনের কার্যালয়ে এক বিশেষ আলোচনার আয়োজন করে সহকারী হাইকমিশন কর্তৃপক্ষ।
আলোচনাসভাকে কেন্দ্র করে বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ভাষণের উপর এক তথ্যচিত্র প্রদর্শিত হয়। এদিন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী ও রাষ্ট্রপতি প্রেরিত বাণী পাঠ করেন দ্বিতীয় সচিব মো. ইকবাল হোসেন।
দিনটির তাৎপর্য ব্যাখ্যা সহ এর প্রেক্ষাপট নিয়ে এদিন বিস্তৃত আলোচনা করেন সহকারী হাইকমিশনার কিরীটি চাকমা এবং প্রথম সচিব মো. জাকির হোসেন ভুঁইয়া।
অনুষ্ঠানে সাহিত্য অনুরাগী সহ গুণীজনদের উপস্থিতি ছিলো লক্ষ্যণীয়।
ছবিঃ সুমিত কুমার সিংহ
৭ই মার্চ ২০১৯ইং
হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙ্গালি তথা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১৯৭১ সালের ৭ই মার্চের সেই শিহরণ জাগানো ঐতিহাসিক ভাষণকে অন্যতম ঐতিহাসিক প্রামান্য ভাষণ হিসেবে সম্প্রতি স্বীকৃতি দিলো রাষ্ট্রসংঘ। বাংলা ভাষাভাষী মানুষের কাছে এই অর্জন আজ এক মহা মূল্যবান প্রাপ্তি। বৃহস্পতিবার ( ৭ মার্চ ) এই ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণকে স্মরণে রেখে আগরতলাস্থিত বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনের কার্যালয়ে এক বিশেষ আলোচনার আয়োজন করে সহকারী হাইকমিশন কর্তৃপক্ষ।
আলোচনাসভাকে কেন্দ্র করে বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ভাষণের উপর এক তথ্যচিত্র প্রদর্শিত হয়। এদিন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী ও রাষ্ট্রপতি প্রেরিত বাণী পাঠ করেন দ্বিতীয় সচিব মো. ইকবাল হোসেন।
দিনটির তাৎপর্য ব্যাখ্যা সহ এর প্রেক্ষাপট নিয়ে এদিন বিস্তৃত আলোচনা করেন সহকারী হাইকমিশনার কিরীটি চাকমা এবং প্রথম সচিব মো. জাকির হোসেন ভুঁইয়া।
এছাড়াও আমন্ত্রিত আলোচকদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মুক্তিযুদ্ধের সম্মাননা প্রাপক বরিষ্ঠ সাংবাদিক স্বপন ভট্টাচার্য, শিক্ষাবিদ ড. দেবব্রত দেবরায়, সাংবাদিক ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব অমিত ভৌমিক, লেখক ও গবেষক ড. আশিস কুমার বৈদ্য, অধ্যাপক মুজাহিদ রহমান সহ বিশিষ্টজনেরা।
ছবিঃ সুমিত কুমার সিংহ
৭ই মার্চ ২০১৯ইং