" সাইনেজ "
বিজ্ঞাপন জগতের মূল বিষয়।প্রধান সহযোগী। মূলত সাইনবোর্ড থেকেই এই শব্দের উদ্ভব।আমাদের আশেপাশে অতীত থেকে বর্তমান যাবতীয় দৃশ্যমান প্রচার সামগ্রী সবই সাইনেজ। এটি এমন একটি শিল্প যা আমাদের ব্যবহার্য বিষয়ে কিংবা তথ্য প্রদানে অথবা নিজেকে যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে এগিয়ে রাখতে অনেকটাই সহায়কের ভূমিকা পালন করে। অতীতকাল থেকে বর্তমান কালের সময় অবধি যারাই এই শিল্প নিয়ে অগ্রসর হয়েছেন তারা একটা বিষয়কেই প্রাধান্য দিয়ে এগিয়েছেন। তা হলো একে আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু করে সর্বাধিক গ্রহণযোগ্যতায় রাখা।শিল্পপতি এবং উদ্যোক্তাদের এই মনোভাবের ফলেই প্রচারবিনোদনের জগতে আজ এই শিল্প অত্যন্ত জনপ্রিয়তা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে। । সময়ের পরিবর্তনে এর আধুনিকীকরণেও বিকাশ লক্ষ্য করা যায়। মূলত প্রধান চারটি উপাদানের উপর নির্ভর করেই এই শিল্পটি বাজার দখল করার ক্ষেত্রে এগিয়ে থাকে।
১) কাঁচামাল
২) যন্ত্রসামগ্রি
৩) পরিকাঠামো
৪) ডিজাইন
এই চারটি বিষয়কে প্রাধান্য দিয়েই ত্রিপুরা রাজ্যের সাইনেজ শিল্পে বর্তমানে সর্বাধিক জনপ্রিয়তায় সুপ্রতিষ্ঠা পেয়েছে " আমার গ্রাফিক্স " সংস্থা। যার নিরলস প্রচেষ্টায় আজ এই সংস্থা ১৫ বছরেরও অধিক সময় ধরে সাফল্যের মাপকাঠিতে রয়েছে তিনি হলেন " আমার গ্রাফিক্স " সংস্থার কর্ণধার আশুতোষ দে।
প্রসঙ্গত, গোটা বিশ্ব জুড়ে সাইনেজ শিল্পের বিকাশ ও তার কর্মকান্ড,মেলা সহ প্রথম সারির উদ্যোগপতি এবং তার সংস্থার যাবতীয় তথ্য সম্বলিত ম্যাগাজিন " SIGN & P.O.P "-এ ত্রিপুরা রাজ্যের সাইনেজ শিল্পের অন্যতম দিশারি তথা আমার গ্রাফিক্স সংস্থার কর্ণধার আশুতোষ দে'র সাক্ষাৎকার বৃত্তান্তে তুলে ধরা হয়েছে নানা তথ্য যা আগামীদিনে নতুন উদ্যোক্তাদের এই শিল্পে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।এখানে উল্লেখ্য যে উত্তর-পূর্ব ভারতে এই শিল্পের অগ্রগতির বিষয়ে " SIGN & P.O.P " ম্যাগাজিনে এই প্রথম ত্রিপুরা রাজ্যের এক উদ্যোগপতির নাম উঠে এলো।যিনি কলকাতা থেকে ত্রিপুরায় এসে এই শিল্পকে এক সফলতার নিদর্শনে রেখেছেন। উন্নতমানের প্রচার সামগ্রী সরবরাহ করেছেন। অনেক Employment Create করেছেন।নানা অপ্রতুলতা থাকা সত্বেও নিষ্ঠা ও একাগ্রতা নিয়ে কিভাবে স্বপ্নকে সাকার করতে হয় তার পথ দেখিয়েছেন। শ্রী দে তার বক্তব্যে বলেছেন, মানুষকে বড় এবং প্রতিষ্ঠিত হতে গেলে দরকার একাগ্রতা, সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা এবং নির্দিষ্ট লক্ষ্যবস্তুর বিষয়ে সঠিক জ্ঞান ও দক্ষতা অর্জন করা। পাশাপাশি সেই নির্দিষ্ট লক্ষ্যবস্তুর আগামীর সফলতার প্রসঙ্গে Future Market Value সম্বন্ধে আপডেট থাকাটাও অত্যন্ত জরুরী।তার বক্তব্যে উঠে আসে কিভাবে ভিনরাজ্যে এসে একটি ছোট্ট ঘরে একটি কম্পিউটারকে সম্বল করে আজ এই জায়গায় প্রতিষ্ঠিত হবার কথা। তিনি বলেন, সাইনেজ শিল্পে ত্রিপুরাকে বিশ্ব বাজারে সুনামের সঙ্গে মাথা উঁচু করে চলার ক্ষেত্রে " আমার গ্রাফিক্স " কাজ করে চলেছে। আধুনিক থেকে আধুনিকতর প্রযুক্তিতে সহযোগী কর্মীদের এক দক্ষতায় রাখতে দিনরাত প্রচেষ্টারত " আমার গ্রাফিক্স " পরিবার।
সাইনেজ শিল্পের অগ্রগতিতে ত্রিপুরা রাজ্য আরও এগিয়ে থাকুক এবং এই প্রচেষ্টায় অঙ্গিকারবদ্ধ " আমার গ্রাফিক্স পরিবার " এবং পরিচালক তথা কর্ণধার আশুতোষ দে'র প্রতি আরশিকথা'র পক্ষ থেকে রইলো অনেক অনেক শুভেচ্ছা।।
বিজ্ঞাপন জগতের মূল বিষয়।প্রধান সহযোগী। মূলত সাইনবোর্ড থেকেই এই শব্দের উদ্ভব।আমাদের আশেপাশে অতীত থেকে বর্তমান যাবতীয় দৃশ্যমান প্রচার সামগ্রী সবই সাইনেজ। এটি এমন একটি শিল্প যা আমাদের ব্যবহার্য বিষয়ে কিংবা তথ্য প্রদানে অথবা নিজেকে যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে এগিয়ে রাখতে অনেকটাই সহায়কের ভূমিকা পালন করে। অতীতকাল থেকে বর্তমান কালের সময় অবধি যারাই এই শিল্প নিয়ে অগ্রসর হয়েছেন তারা একটা বিষয়কেই প্রাধান্য দিয়ে এগিয়েছেন। তা হলো একে আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু করে সর্বাধিক গ্রহণযোগ্যতায় রাখা।শিল্পপতি এবং উদ্যোক্তাদের এই মনোভাবের ফলেই প্রচারবিনোদনের জগতে আজ এই শিল্প অত্যন্ত জনপ্রিয়তা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে। । সময়ের পরিবর্তনে এর আধুনিকীকরণেও বিকাশ লক্ষ্য করা যায়। মূলত প্রধান চারটি উপাদানের উপর নির্ভর করেই এই শিল্পটি বাজার দখল করার ক্ষেত্রে এগিয়ে থাকে।
১) কাঁচামাল
২) যন্ত্রসামগ্রি
৩) পরিকাঠামো
৪) ডিজাইন
এই চারটি বিষয়কে প্রাধান্য দিয়েই ত্রিপুরা রাজ্যের সাইনেজ শিল্পে বর্তমানে সর্বাধিক জনপ্রিয়তায় সুপ্রতিষ্ঠা পেয়েছে " আমার গ্রাফিক্স " সংস্থা। যার নিরলস প্রচেষ্টায় আজ এই সংস্থা ১৫ বছরেরও অধিক সময় ধরে সাফল্যের মাপকাঠিতে রয়েছে তিনি হলেন " আমার গ্রাফিক্স " সংস্থার কর্ণধার আশুতোষ দে।
শ্রী দে'র একাগ্রতা,নিষ্ঠা, দক্ষতা এবং জ্ঞান এই চারের সমন্বয় ত্রিপুরা রাজ্যকে এই শিল্পে এক নতুন দিশা দেখাতে সমর্থ হয়েছে তা বলাই যেতে পারে। আজ তাই জনপ্রিয়তার শীর্ষে থাকা দেশের বানিজ্যিক ম্যাগাজিনে একজন সফল উদ্যোগপতি হিসেবে আশুতোষ দে'র সাক্ষাৎকারকে বিশেষভাবে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে।
প্রসঙ্গত, গোটা বিশ্ব জুড়ে সাইনেজ শিল্পের বিকাশ ও তার কর্মকান্ড,মেলা সহ প্রথম সারির উদ্যোগপতি এবং তার সংস্থার যাবতীয় তথ্য সম্বলিত ম্যাগাজিন " SIGN & P.O.P "-এ ত্রিপুরা রাজ্যের সাইনেজ শিল্পের অন্যতম দিশারি তথা আমার গ্রাফিক্স সংস্থার কর্ণধার আশুতোষ দে'র সাক্ষাৎকার বৃত্তান্তে তুলে ধরা হয়েছে নানা তথ্য যা আগামীদিনে নতুন উদ্যোক্তাদের এই শিল্পে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।এখানে উল্লেখ্য যে উত্তর-পূর্ব ভারতে এই শিল্পের অগ্রগতির বিষয়ে " SIGN & P.O.P " ম্যাগাজিনে এই প্রথম ত্রিপুরা রাজ্যের এক উদ্যোগপতির নাম উঠে এলো।যিনি কলকাতা থেকে ত্রিপুরায় এসে এই শিল্পকে এক সফলতার নিদর্শনে রেখেছেন। উন্নতমানের প্রচার সামগ্রী সরবরাহ করেছেন। অনেক Employment Create করেছেন।নানা অপ্রতুলতা থাকা সত্বেও নিষ্ঠা ও একাগ্রতা নিয়ে কিভাবে স্বপ্নকে সাকার করতে হয় তার পথ দেখিয়েছেন। শ্রী দে তার বক্তব্যে বলেছেন, মানুষকে বড় এবং প্রতিষ্ঠিত হতে গেলে দরকার একাগ্রতা, সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা এবং নির্দিষ্ট লক্ষ্যবস্তুর বিষয়ে সঠিক জ্ঞান ও দক্ষতা অর্জন করা। পাশাপাশি সেই নির্দিষ্ট লক্ষ্যবস্তুর আগামীর সফলতার প্রসঙ্গে Future Market Value সম্বন্ধে আপডেট থাকাটাও অত্যন্ত জরুরী।তার বক্তব্যে উঠে আসে কিভাবে ভিনরাজ্যে এসে একটি ছোট্ট ঘরে একটি কম্পিউটারকে সম্বল করে আজ এই জায়গায় প্রতিষ্ঠিত হবার কথা। তিনি বলেন, সাইনেজ শিল্পে ত্রিপুরাকে বিশ্ব বাজারে সুনামের সঙ্গে মাথা উঁচু করে চলার ক্ষেত্রে " আমার গ্রাফিক্স " কাজ করে চলেছে। আধুনিক থেকে আধুনিকতর প্রযুক্তিতে সহযোগী কর্মীদের এক দক্ষতায় রাখতে দিনরাত প্রচেষ্টারত " আমার গ্রাফিক্স " পরিবার।
সাইনেজ শিল্পের অগ্রগতিতে ত্রিপুরা রাজ্য আরও এগিয়ে থাকুক এবং এই প্রচেষ্টায় অঙ্গিকারবদ্ধ " আমার গ্রাফিক্স পরিবার " এবং পরিচালক তথা কর্ণধার আশুতোষ দে'র প্রতি আরশিকথা'র পক্ষ থেকে রইলো অনেক অনেক শুভেচ্ছা।।
২০শে নভেম্বর ২০১৯