প্রভাষ চৌধুরী, ঢাকা ব্যুরো অফিস:
‘নৈতিক শিক্ষায় আলোকিত হবো, মানবতাবোধে জাগ্রত হবো’ স্লোগানকে সামনে রেখে ‘বই উৎসব’ উদযাপন করেছে মন্দিরভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম-পঞ্চম পর্যায়।
এ সময় শিশু শিক্ষার্থীদের হাতে নতুন বই তুলে দেওয়া হয়। আর ২০১৯ সালের শিক্ষার্থীদের মাঝে সনদপত্র বিতরণ করা হয়েছে।
বুধবার (০১ জানুয়ারি) দুপুরে রাজধানীর ভাটারা কালী মন্দির প্রাঙ্গণে এ ‘বই উৎসবের’ আয়োজন করে মন্দিরভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রমের ঢাকা জেলা কার্যালয়। বই উৎসবের এ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (উন্নয়ন) ড. মোয়াজ্জেম হোসেন, সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মন্দিরভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম-পঞ্চম পর্যায়ের প্রকল্প পরিচালক ও অতিরিক্ত সচিব রঞ্জিত কুমার দাস। এছাড়াও স্থানীয় ওয়ার্ড কমিশনার খন্দকার নজরুল ইসলাম, ভাটারা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সুভাষ সরকার, ফিল্ড সুপারভাইজার রণজিত বাড়ৈ, পলাশ পাল, মাস্টার ট্রেইনার সমীর বিশ্বাস. কম্পিউটার অপারেটর সুমন বিশ্বাস প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। ভাটারা শ্রী শ্রী কালী মন্দির কার্য নির্বাহী কমিটির সভাপতি অ্যাডভোকেট রুপচাঁন সরকারের সভাপতিত্বে অভিভাবকদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন প্রভাষ চৌধুরী, সম্পা দেবনাথ ও মন্দিরভিত্তিক স্কুলের শিক্ষিকা মুক্তা মিত্র। অতিরিক্ত সচিব রণজিত কুমার দাস তার বক্তব্যে বলেন, মন্দিরভিত্তিক স্কুলের শিশুদের জন্য সুযোগ-সুবিধা বাড়ানো হচ্ছে। আমাদের এই স্কুলে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার পাশাপাশি মানবিক শিক্ষায় শিশুদেরকে গড়ে তোলা হয়। শিশুরা যাতে উন্নত চরিত্রের মানুষ হয়ে উঠে দেশের দেবা করতে পারে, সেই শিক্ষাই দেওয়া হয় মন্দির ভিত্তিক স্কুলে।
অভিভাবকদের উদ্দেশে তিনি বলেন, আপনারা আমাদের পাশে থাকুন। সহযোগিতা করুন। আপনাদের বাচ্চাদের পড়াশোনার যাবতীয় খরচ সরকার বহন করছে। আপনারা সময় মতো আপনার সন্তানকে স্কুলে নিয়ে আসুন। স্কুলের শিক্ষককে সহযোগিতা করুন। প্রধান অতিথি অতিরিক্ত সচিব ড. মোয়াজ্জেম হোসেন তার বক্তব্যে বলেন, বঙ্গবন্ধু সোনার বাংলা গড়তে চেয়েছিলেন। আর সেই সোনার বাংলা গড়তে মানবিক শিক্ষা, উন্নত চরিত্র গঠন অবশ্যই জরুরি। মন্দিরভিত্তিক সেই স্কুলে এমন শিক্ষাই দান করা হয়। অনুষ্ঠানটি উপস্থাপনা করেন মন্দিরভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রমের ঢাকা জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক পীযূষ সাহা।
১লা জানুয়ারি ২০২০
বুধবার (০১ জানুয়ারি) দুপুরে রাজধানীর ভাটারা কালী মন্দির প্রাঙ্গণে এ ‘বই উৎসবের’ আয়োজন করে মন্দিরভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রমের ঢাকা জেলা কার্যালয়। বই উৎসবের এ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (উন্নয়ন) ড. মোয়াজ্জেম হোসেন, সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মন্দিরভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম-পঞ্চম পর্যায়ের প্রকল্প পরিচালক ও অতিরিক্ত সচিব রঞ্জিত কুমার দাস। এছাড়াও স্থানীয় ওয়ার্ড কমিশনার খন্দকার নজরুল ইসলাম, ভাটারা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সুভাষ সরকার, ফিল্ড সুপারভাইজার রণজিত বাড়ৈ, পলাশ পাল, মাস্টার ট্রেইনার সমীর বিশ্বাস. কম্পিউটার অপারেটর সুমন বিশ্বাস প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। ভাটারা শ্রী শ্রী কালী মন্দির কার্য নির্বাহী কমিটির সভাপতি অ্যাডভোকেট রুপচাঁন সরকারের সভাপতিত্বে অভিভাবকদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন প্রভাষ চৌধুরী, সম্পা দেবনাথ ও মন্দিরভিত্তিক স্কুলের শিক্ষিকা মুক্তা মিত্র। অতিরিক্ত সচিব রণজিত কুমার দাস তার বক্তব্যে বলেন, মন্দিরভিত্তিক স্কুলের শিশুদের জন্য সুযোগ-সুবিধা বাড়ানো হচ্ছে। আমাদের এই স্কুলে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার পাশাপাশি মানবিক শিক্ষায় শিশুদেরকে গড়ে তোলা হয়। শিশুরা যাতে উন্নত চরিত্রের মানুষ হয়ে উঠে দেশের দেবা করতে পারে, সেই শিক্ষাই দেওয়া হয় মন্দির ভিত্তিক স্কুলে।
অভিভাবকদের উদ্দেশে তিনি বলেন, আপনারা আমাদের পাশে থাকুন। সহযোগিতা করুন। আপনাদের বাচ্চাদের পড়াশোনার যাবতীয় খরচ সরকার বহন করছে। আপনারা সময় মতো আপনার সন্তানকে স্কুলে নিয়ে আসুন। স্কুলের শিক্ষককে সহযোগিতা করুন। প্রধান অতিথি অতিরিক্ত সচিব ড. মোয়াজ্জেম হোসেন তার বক্তব্যে বলেন, বঙ্গবন্ধু সোনার বাংলা গড়তে চেয়েছিলেন। আর সেই সোনার বাংলা গড়তে মানবিক শিক্ষা, উন্নত চরিত্র গঠন অবশ্যই জরুরি। মন্দিরভিত্তিক সেই স্কুলে এমন শিক্ষাই দান করা হয়। অনুষ্ঠানটি উপস্থাপনা করেন মন্দিরভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রমের ঢাকা জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক পীযূষ সাহা।
১লা জানুয়ারি ২০২০