আবু আলী, ঢাকা ।।
করোনার প্রাদুর্ভাব ঠেকাতে পুরো ভারতবর্ষ জুড়েই লকডাউন ঘোষণা করেছে সরকার। এর মধ্যে অনেক বিদেশী আটকা পরেছেন ভারতে। ইতিমধ্যে কোন কোন দেশ তাদের আটকে পড়া নাগরিকদের বিশেষ ফ্লাইটে ফিরিয়ে নিয়ে গেছে।
তবে ভারতে যেসব বাংলাদেশি লকডাউনের কারণে আটকা পড়েছেন তাদের এখন সেখানেই থাকার পরামর্শ দিচ্ছে বাংলাদেশ সরকার।
দিল্লিতে বাংলাদেশ দূতাবাসের পক্ষ থেকে প্রচারিত এক বিবৃতিতে ভারতে লকডাউন শেষ না হওয়া পর্যন্ত তাদের ধৈর্য ধরারও অনুরোধ জানানো হয়েছে।
তবে সেই সঙ্গেই তারা বলেছে, যদি কোনও একটি শহরে একসঙ্গে অনেক বাংলাদেশি আটকা পড়ে থাকেন এবং তারা নিজের খরচে ও কোয়ারেন্টিনের শর্ত মেনে দেশে ফিরতে রাজি থাকেন– তাহলে তাদের ফেরানোর রাস্তা খোঁজা যেতে পারে, যদিও তাতে বেশ কিছুটা সময় লাগবে। তবে চিকিৎসার প্রয়োজনে বা বেড়াতে এসে ভারতে আটকে পড়া বহু বাংলাদেশীই জানিয়েছেন, তারা যে কোনওভাবে দ্রুত দেশে ফিরতে ইচ্ছুক – কারণ ভারতে তাদের জন্য এখন প্রতিটা দিন কাটানোই খুব মুশকিল হয়ে পড়ছে। বস্তুত ভারত তাদের সীমান্ত সিল করে দেশে আন্তর্জাতিক বিমানের ওঠানামা বন্ধ ঘোষণা করার পর প্রায় দুসপ্তাহ কেটে গেছে। দিল্লিতে বাংলাদেশ দূতাবাস জানিয়েছে, ভারত সরকার যেহেতু এই লকডাউনের সময় অত্যাবশ্যকীয় চলাচল ছাড়া সব ধরনের মুভমেন্ট বা সফর নিরুৎসাহিত করছে – তাই ভারতে থাকা বাংলাদেশী নাগরিকদেরও উচিত হবে ‘যে যেখানে আছেন’ আপাতত সেখানেই অপেক্ষা করা।
৩রা এপ্রিল ২০২০
তবে সেই সঙ্গেই তারা বলেছে, যদি কোনও একটি শহরে একসঙ্গে অনেক বাংলাদেশি আটকা পড়ে থাকেন এবং তারা নিজের খরচে ও কোয়ারেন্টিনের শর্ত মেনে দেশে ফিরতে রাজি থাকেন– তাহলে তাদের ফেরানোর রাস্তা খোঁজা যেতে পারে, যদিও তাতে বেশ কিছুটা সময় লাগবে। তবে চিকিৎসার প্রয়োজনে বা বেড়াতে এসে ভারতে আটকে পড়া বহু বাংলাদেশীই জানিয়েছেন, তারা যে কোনওভাবে দ্রুত দেশে ফিরতে ইচ্ছুক – কারণ ভারতে তাদের জন্য এখন প্রতিটা দিন কাটানোই খুব মুশকিল হয়ে পড়ছে। বস্তুত ভারত তাদের সীমান্ত সিল করে দেশে আন্তর্জাতিক বিমানের ওঠানামা বন্ধ ঘোষণা করার পর প্রায় দুসপ্তাহ কেটে গেছে। দিল্লিতে বাংলাদেশ দূতাবাস জানিয়েছে, ভারত সরকার যেহেতু এই লকডাউনের সময় অত্যাবশ্যকীয় চলাচল ছাড়া সব ধরনের মুভমেন্ট বা সফর নিরুৎসাহিত করছে – তাই ভারতে থাকা বাংলাদেশী নাগরিকদেরও উচিত হবে ‘যে যেখানে আছেন’ আপাতত সেখানেই অপেক্ষা করা।
৩রা এপ্রিল ২০২০