নিজস্ব প্রতিনিধি,আগরতলাঃ
করোনা ভাইরাস মোকাবিলায় আগামী দুই সপ্তাহ মানুষকে খুবই সতর্ক ও সচেতন থাকার পরামর্শ দিলেন আইনমন্ত্রী রতন লাল নাথ।তিনি বলেন,৯দিন অতিক্রান্ত হয়েছে।আরও ১২দিন সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে।সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার কথা বারবার স্মরণ করিয়ে দেন তিনি।বিশেষ প্রয়োজন ছাড়া মানুষকে ঘর থেকে বের না হওয়ার জন্য বলেন।আর এখন সবজি ব্যবসায়ীরা বিভিন্ন পাড়ায় পাড়ায় যাচ্ছেন।তাই খুব প্রয়োজন না হলে মানুষ যেন বাজারে না যান।বাজারে গেলেও সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে বলেন।যারা বিশেষ প্রয়োজন ছাড়া বাড়ি থেকে বের হচ্ছেন তাদের বিরুদ্ধে আগামী দিনগুলিতে আরও কঠোর পদক্ষেপ নেবে পুলিশ।একথা তিনি স্পষ্ট জানিয়ে দেন।তিনি প্রত্যেকের প্রতি আহ্বান জানান, নিজে বাঁচুন।অন্যদের বাঁচতে দিন।প্রধানমন্ত্রী ২১দিনের যে লক ডাউনের ঘোষণা দিয়েছেন তা মেনে চলার জন্য আবারও পরামর্শ দেন।লক ডাউনের নিয়মনীতি মেনে চলার জন্য বলেন।তবেই করোনাকে পরাস্ত করা সম্ভব।এদিকে করোনা মোকাবিলায় বিভিন্ন সংস্থা,সংগঠন, ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান এমনকি অনেকে ব্যক্তিগত উদ্যোগেও মুখ্যমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলে অর্থ দান করছেন।বৃহস্পতিবারও (২ এপ্রিল) অনেক ব্যবসায়ী,শিক্ষক ও কর্মচারী আইনমন্ত্রীর মাধ্যমে মুখ্যমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলে অর্থ দান করেছেন।তিনি তাদের সবাইকে অভিনন্দন জানিয়ে অন্যদেরও যে যার সাধ্যমতো এগিয়ে আসার আহ্বান জানান।এখন পর্যন্ত অর্থাৎ ৩১ মার্চ পর্যন্ত মুখ্যমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলে এক কোটি পাঁচ লক্ষ টাকা জমা পড়েছে বলে জানান তিনি।
ছবিঃ সুমিত কুমার সিংহ
২রা এপ্রিল ২০২০
করোনা ভাইরাস মোকাবিলায় আগামী দুই সপ্তাহ মানুষকে খুবই সতর্ক ও সচেতন থাকার পরামর্শ দিলেন আইনমন্ত্রী রতন লাল নাথ।তিনি বলেন,৯দিন অতিক্রান্ত হয়েছে।আরও ১২দিন সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে।সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার কথা বারবার স্মরণ করিয়ে দেন তিনি।বিশেষ প্রয়োজন ছাড়া মানুষকে ঘর থেকে বের না হওয়ার জন্য বলেন।আর এখন সবজি ব্যবসায়ীরা বিভিন্ন পাড়ায় পাড়ায় যাচ্ছেন।তাই খুব প্রয়োজন না হলে মানুষ যেন বাজারে না যান।বাজারে গেলেও সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে বলেন।যারা বিশেষ প্রয়োজন ছাড়া বাড়ি থেকে বের হচ্ছেন তাদের বিরুদ্ধে আগামী দিনগুলিতে আরও কঠোর পদক্ষেপ নেবে পুলিশ।একথা তিনি স্পষ্ট জানিয়ে দেন।তিনি প্রত্যেকের প্রতি আহ্বান জানান, নিজে বাঁচুন।অন্যদের বাঁচতে দিন।প্রধানমন্ত্রী ২১দিনের যে লক ডাউনের ঘোষণা দিয়েছেন তা মেনে চলার জন্য আবারও পরামর্শ দেন।লক ডাউনের নিয়মনীতি মেনে চলার জন্য বলেন।তবেই করোনাকে পরাস্ত করা সম্ভব।এদিকে করোনা মোকাবিলায় বিভিন্ন সংস্থা,সংগঠন, ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান এমনকি অনেকে ব্যক্তিগত উদ্যোগেও মুখ্যমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলে অর্থ দান করছেন।বৃহস্পতিবারও (২ এপ্রিল) অনেক ব্যবসায়ী,শিক্ষক ও কর্মচারী আইনমন্ত্রীর মাধ্যমে মুখ্যমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলে অর্থ দান করেছেন।তিনি তাদের সবাইকে অভিনন্দন জানিয়ে অন্যদেরও যে যার সাধ্যমতো এগিয়ে আসার আহ্বান জানান।এখন পর্যন্ত অর্থাৎ ৩১ মার্চ পর্যন্ত মুখ্যমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলে এক কোটি পাঁচ লক্ষ টাকা জমা পড়েছে বলে জানান তিনি।
ছবিঃ সুমিত কুমার সিংহ
২রা এপ্রিল ২০২০