নিজস্ব প্রতিনিধি,আগরতলা,আরশিকথাঃ
করোনা মোকাবিলায় সবার টেস্ট করাতে হবে।দীর্ঘদিন ধরেই এই দাবি জানিয়ে আসছিলেন বিরোধীরা।শেষ পর্যন্ত বর্তমান করোনা মহামারীতে রাজ্য সরকার করোনা রোগীদের সন্ধানে বাড়ি বাড়ি সমীক্ষার কাজ শুরু করে।
সোমবার (২৭ জুলাই) থেকে শুরু হয় এই সমীক্ষা।চলবে সপ্তাহব্যাপী।এর জন্য রাজ্য জুড়ে স্বাস্থ্যকর্মীরা মাঠে নেমেছেন।এদিন আগরতলা শহর সহ গ্রামগঞ্জের বিভিন্ন জায়গায় দেখা যায় স্বাস্থ্যকর্মীরা বাড়ি বাড়ি গিয়ে খোঁজ নিচ্ছেন।জ্বর,কাশিতে কেউ আক্রান্ত আছেন কিনা ? শ্বাসকষ্ট আছে কিনা ? প্রেসার,সুগার আছে কিনা ? ইত্যাদি নানা প্রশ্ন করছেন তারা।নিয়ম অনুযায়ী সন্দেহমূলক কাউকে পাওয়া গেলে তাকে একটি টোকেন দেওয়া হবে।বলা হবে নিকটবর্তী স্বাস্থ্যকেন্দ্রে গিয়ে অ্যান্টিজেন টেস্ট করানোর জন্য।
তবে এদিন যে কয়েকটি টিমের সঙ্গে কথা হয়েছে তাদের সবারই বক্তব্য সন্দেহমূলক কোনও রোগী পাওয়া যায়নি।এক্ষেত্রে কেউ তথ্য গোপন করছেন কিনা সেটাও বড় প্রশ্ন।কয়েক জন স্বাস্থ্যকর্মী অবশ্য অভিযোগ করেন,কিছু কিছু বাড়িতে গিয়ে তারা ঠিকভাবে সহযোগিতা পাচ্ছেন না।বাড়ির মানুষ ঘর থেকে বের হতেই অনেকটা সময় কাটিয়ে দিচ্ছেন।তাতে করে সাত দিনের মধ্যে এই প্রক্রিয়া শেষ করা যাবে কিনা তা নিয়ে সন্দিহান স্বাস্থ্যকর্মীরা।তারা চাইছেন মানুষ যেন ঠিকভাবে সহযোগিতা করেন। প্রসঙ্গত,ভোটার তালিকা ধরে ধরে স্বাস্থ্যকর্মীরা বাড়ি বাড়ি যাচ্ছেন।সারা রাজ্যেই সোমবার (২৭ জুলাই) থেকে শুরু হয় এই প্রক্রিয়া।
ছবিঃ সুমিত কুমার সিংহ
আরশিকথা
২৭শে জুলাই ২০২০
করোনা মোকাবিলায় সবার টেস্ট করাতে হবে।দীর্ঘদিন ধরেই এই দাবি জানিয়ে আসছিলেন বিরোধীরা।শেষ পর্যন্ত বর্তমান করোনা মহামারীতে রাজ্য সরকার করোনা রোগীদের সন্ধানে বাড়ি বাড়ি সমীক্ষার কাজ শুরু করে।
সোমবার (২৭ জুলাই) থেকে শুরু হয় এই সমীক্ষা।চলবে সপ্তাহব্যাপী।এর জন্য রাজ্য জুড়ে স্বাস্থ্যকর্মীরা মাঠে নেমেছেন।এদিন আগরতলা শহর সহ গ্রামগঞ্জের বিভিন্ন জায়গায় দেখা যায় স্বাস্থ্যকর্মীরা বাড়ি বাড়ি গিয়ে খোঁজ নিচ্ছেন।জ্বর,কাশিতে কেউ আক্রান্ত আছেন কিনা ? শ্বাসকষ্ট আছে কিনা ? প্রেসার,সুগার আছে কিনা ? ইত্যাদি নানা প্রশ্ন করছেন তারা।নিয়ম অনুযায়ী সন্দেহমূলক কাউকে পাওয়া গেলে তাকে একটি টোকেন দেওয়া হবে।বলা হবে নিকটবর্তী স্বাস্থ্যকেন্দ্রে গিয়ে অ্যান্টিজেন টেস্ট করানোর জন্য।
তবে এদিন যে কয়েকটি টিমের সঙ্গে কথা হয়েছে তাদের সবারই বক্তব্য সন্দেহমূলক কোনও রোগী পাওয়া যায়নি।এক্ষেত্রে কেউ তথ্য গোপন করছেন কিনা সেটাও বড় প্রশ্ন।কয়েক জন স্বাস্থ্যকর্মী অবশ্য অভিযোগ করেন,কিছু কিছু বাড়িতে গিয়ে তারা ঠিকভাবে সহযোগিতা পাচ্ছেন না।বাড়ির মানুষ ঘর থেকে বের হতেই অনেকটা সময় কাটিয়ে দিচ্ছেন।তাতে করে সাত দিনের মধ্যে এই প্রক্রিয়া শেষ করা যাবে কিনা তা নিয়ে সন্দিহান স্বাস্থ্যকর্মীরা।তারা চাইছেন মানুষ যেন ঠিকভাবে সহযোগিতা করেন। প্রসঙ্গত,ভোটার তালিকা ধরে ধরে স্বাস্থ্যকর্মীরা বাড়ি বাড়ি যাচ্ছেন।সারা রাজ্যেই সোমবার (২৭ জুলাই) থেকে শুরু হয় এই প্রক্রিয়া।
ছবিঃ সুমিত কুমার সিংহ
আরশিকথা
২৭শে জুলাই ২০২০