নিজস্ব প্রতিনিধি,আগরতলা,আরশিকথাঃ
আগরতলাস্থিত বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশন যথাযথ ভাবগাম্ভীর্য ও উৎসাহ উদ্দীপনার সাথে শনিবার (৮ আগস্ট) জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সহধর্মিণী বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিব এর ৯০তম এবং জ্যেষ্ঠ পুত্র শহীদ ক্যাপ্টেন শেখ কামাল এর ৭১তম শুভ জন্মবার্ষিকী উদযাপন করেছে।জন্মবার্ষিকীর অনুষ্ঠান অর্থবহ করতে সহকারী হাইকমিশন প্রাঙ্গনে বিভিন্ন কর্মসূচীর আয়োজন করা হয়।
এদিন সন্ধ্যা ৬টায় শুরুতেই স্বাগত ভাষণের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানের তাৎপর্য তুলে ধরেন মিশনের প্রথম সচিব ও দূতালয় প্রধান মোঃ জাকির হোসেন ভূঞা। এরপর আগরতলা মিশনে কর্মরত সকল সদস্যদের উপস্থিতিতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু'র সহধর্মিণী বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিব এর ৯০তম এবং জ্যেষ্ঠ পুত্র শহীদ ক্যাপ্টেন শেখ কামাল এর ৭১তম শুভ জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কেক কাটা হয়।পরবর্তী পর্যায়ে বঙ্গমাতা'র জন্মবার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি এবং প্রধানমন্ত্রীর বাণী পাঠ করা হয়।এদিন বঙ্গমাতা এবং জ্যেষ্ঠ পুত্র শহীদ ক্যাপ্টেন শেখ কামাল এর উপর নির্মিত দু'টি পৃথক প্রামান্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়।এছাড়া এক বিশেষ আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন অত্র মিশনের প্রথম সচিব (স্থানীয়) এস এম আসাদুজ্জামান এবং সমাপনী বক্তব্য রাখেন অত্র মিশনের সহকারী হাইকমিশনার কিরীটি চাকমা। সহকারী হাইকমিশনার তার বক্তব্যের শুরুতে এই শোকাবহ আগস্টে গভীর শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করেন বাংলাদেশের স্বাধীনতার মহান স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে।তিনি আরও বলেন, বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিব ছিলেন নারী সমাজের আদর্শ।তিনি কেবল জাতির পিতার সহধর্মিণীই ছিলেন না,বাঙালির মুক্তিসংগ্রামেও তিনি ছিলেন অন্যতম অগ্রদূত।তাছাড়া তিনি তার বক্তব্যে জাতির পিতার জ্যেষ্ঠ পুত্র বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ ক্যাপ্টেন শেখ কামাল এর কর্মময় জীবনের উপরও আলোকপাত করেন। অনুষ্ঠানে আগরতলা মিশনে কর্মরত কর্মকর্তা ও কর্মচারীগণ সহ বিশিষ্টজনেরা উপস্থিত ছিলেন।
ছবিঃ সংগৃহীত
৮ই আগস্ট ২০২০
আগরতলাস্থিত বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশন যথাযথ ভাবগাম্ভীর্য ও উৎসাহ উদ্দীপনার সাথে শনিবার (৮ আগস্ট) জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সহধর্মিণী বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিব এর ৯০তম এবং জ্যেষ্ঠ পুত্র শহীদ ক্যাপ্টেন শেখ কামাল এর ৭১তম শুভ জন্মবার্ষিকী উদযাপন করেছে।জন্মবার্ষিকীর অনুষ্ঠান অর্থবহ করতে সহকারী হাইকমিশন প্রাঙ্গনে বিভিন্ন কর্মসূচীর আয়োজন করা হয়।
এদিন সন্ধ্যা ৬টায় শুরুতেই স্বাগত ভাষণের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানের তাৎপর্য তুলে ধরেন মিশনের প্রথম সচিব ও দূতালয় প্রধান মোঃ জাকির হোসেন ভূঞা। এরপর আগরতলা মিশনে কর্মরত সকল সদস্যদের উপস্থিতিতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু'র সহধর্মিণী বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিব এর ৯০তম এবং জ্যেষ্ঠ পুত্র শহীদ ক্যাপ্টেন শেখ কামাল এর ৭১তম শুভ জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কেক কাটা হয়।পরবর্তী পর্যায়ে বঙ্গমাতা'র জন্মবার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি এবং প্রধানমন্ত্রীর বাণী পাঠ করা হয়।এদিন বঙ্গমাতা এবং জ্যেষ্ঠ পুত্র শহীদ ক্যাপ্টেন শেখ কামাল এর উপর নির্মিত দু'টি পৃথক প্রামান্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়।এছাড়া এক বিশেষ আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন অত্র মিশনের প্রথম সচিব (স্থানীয়) এস এম আসাদুজ্জামান এবং সমাপনী বক্তব্য রাখেন অত্র মিশনের সহকারী হাইকমিশনার কিরীটি চাকমা। সহকারী হাইকমিশনার তার বক্তব্যের শুরুতে এই শোকাবহ আগস্টে গভীর শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করেন বাংলাদেশের স্বাধীনতার মহান স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে।তিনি আরও বলেন, বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিব ছিলেন নারী সমাজের আদর্শ।তিনি কেবল জাতির পিতার সহধর্মিণীই ছিলেন না,বাঙালির মুক্তিসংগ্রামেও তিনি ছিলেন অন্যতম অগ্রদূত।তাছাড়া তিনি তার বক্তব্যে জাতির পিতার জ্যেষ্ঠ পুত্র বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ ক্যাপ্টেন শেখ কামাল এর কর্মময় জীবনের উপরও আলোকপাত করেন। অনুষ্ঠানে আগরতলা মিশনে কর্মরত কর্মকর্তা ও কর্মচারীগণ সহ বিশিষ্টজনেরা উপস্থিত ছিলেন।
ছবিঃ সংগৃহীত
৮ই আগস্ট ২০২০