কোজাগরী লক্ষ্মী পূজার পর এখন শুরু হয়েছে আলোর উৎসব দীপাবলির প্রস্তুতি। দীপাবলিতে মোমবাতি জ্বলবে না তা তো হতেই পারে না। যতোই বাহারি বৈদ্যুতিক বাতির প্রচলন হোক না কেন মোমবাতির চাহিদা কিন্তু আজও আছে। তবে বৈদ্যুতিক বাতির দাপটে কিছুটা চাহিদা তো নিঃসন্দেহে কমেছে। কিন্তু এবছর মোমবাতি জ্বালাতে হলে দামের কথা ভাবতেই হবে। অন্তত নিম্নমধ্যবিত্তদের। কারণ মোমের দাম বেড়েছে প্রায় দ্বিগুণ। রাজধানীর জয়নগরে একটি মোমবাতি তৈরীর কারখানায় গিয়ে দেখা যায় মহিলা শ্রমিকরা কাজ করছেন। কারখানার কর্ণধার সুজন ব্যানার্জি জানান, অনেক ছোটখাটো মোমবাতি তৈরীর কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে। চাহিদা ভালই আছে। মোমবাতির দাম যে প্রায় দ্বিগুণ বেড়েছে তা অকপটে স্বীকার করেন তিনি। জ্বালানির মূল্যবৃদ্ধির দরুন মোমেরও দাম বেড়েছে। দীপাবলীর আগে চাহিদা অনেক বেড়ে যায় বলে জানান সুজন বাবু। তাই যোগান স্বাভাবিক রাখতে সচেষ্ট তারা।
আরশিকথা ত্রিপুরা সংবাদ
২৪শে অক্টোবর ২০২১