অধিকাংশ সময়ই এ আওয়াজ নাক থেকে হয় না। হয় গলা বা নাকের পেছনের অংশ থেকে। আসলে নাক থেকে বায়ু প্রবেশ করে শ্বাসনালী হয়ে ফুসফুসে পৌঁছায়। কোনো কারণে এই বায়ু চলাচলের পথে বাধা তৈরি হলে টার্বুলেন্ট এয়ার তৈরি হয়। তখন এই আওয়াজটা শোনা যায়। তাই নাক ডাকার সমস্যা নিয়ে আরও বেশি সচেতনতা জরুরি।
ওজন বেশি হলে,নাকের হাড় বাঁকা হলে,গলায় কোথাও মাংসপেশী স্ফীত হলে,জিহ্বার নিচের অংশ স্ফীত হয়েছে ইত্যাদি।এই কারণগুলোর থেকেই মূলত শব্দ তৈরি হয়। তবে মনে রাখবেন, যেকোনো বয়সে এই রোগ হতে পারে।
শরীরে পানির ঘাটতি হলেও নাক ডাকার সমস্যা বাড়ে। তাই নিজেকে সবসময় হাইড্রেটেড রাখুন, উপকার পাবেন।
যারা তীব্র নাক ডাকেন তারা চিৎ হয়ে শুলে নাক ডাকার প্রবণতা আরও বেড়ে যায়। এক পাশ ফিরে শুলে কিছুটা হলেও সমস্যা কমে। পাশ ফিরে শুলে বাতাস চলাচলের পথটি খুলে যায়। তাই শব্দ কমে যায়। উঁচু বালিশে মাথা রাখলেও অনেক সময় নাক ডাকার সমস্যা কমে। চার ইঞ্চিমতো উঁচু বালিশ ব্যবহার করলে সুফল পাওয়া যেতে পারে।
তথ্য ও ছবিঃ সৌজন্যে ইন্টারনেট
আরশিকথা স্বাস্থ্য বিভাগ
১লা জানুয়ারি ২০২৪