ত্রিপুরায় মূলত টিপিএস পদ্ধতিতে আলুর চাষ করে থাকে রাজ্যের কৃষকরা। যা ব্যয় সাপেক্ষ এবং ভীষণ পরিশ্রম। আরো সহজ পদ্ধতিতে আলুর যাতে চাষ করা যায় সেজন্য এআরসি পদ্ধতিতে আলু চাষ করার পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে হর্টিকালচার ডিপার্টমেন্ট। রাজ্যের আট জেলার ১০০ জনের উপর কৃষক এআরসি পদ্ধতিতে আলু চাষ করছে। এই পদ্ধতিতে ফলনের ফলে আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে আলুর বিজে স্বয়ংবর হবে ত্রিপুরা রাজ্য। হর্টিকালচার রিসার্চ কমপ্লেক্সেও এআরসি পদ্ধতিতে আলুর চাষ করা হচ্ছে।
শুক্রবার নাগিছড়াস্থিত হরটিকালচার রিসার্চ কমপ্লেক্স পরিদর্শন করেন রাজ্যের কৃষি এবং কৃষক কল্যাণ দপ্তরের মন্ত্রী রতনলাল নাথ। এআরসি পদ্ধতিতে আলুর চাষ সেইসঙ্গে টিপিএস পদ্ধতিতে কিভাবে আলুর চাষ করা হচ্ছে তা সরেজমিনে পরিদর্শন করেন তিনি।কৃষি এবং কৃষক কল্যাণ দপ্তরের মন্ত্রীর পাশাপাশি দপ্তরের সচিব অপূর্ব রায় ,কৃষি অধিকর্তা শরদিন্দু দাস এবং হর্টিকালচার ডিপার্টমেন্টের অধিকর্তা ফণীভূষণ জমাতিয়া হর্টিকালচার রিসার্চ কমপ্লেক্সের ডেপুটি ডাইরেক্টর রাজীব ঘোষ উপস্থিত ছিলেন ।আরশিকথা ত্রিপুরা সংবাদ
ছবিঃ সংগৃহীত
১২ই জানুয়ারি ২০২৪