তন্ময় বনিক,আগরতলাঃ
গ্রামীণ ডাকসেবকদের প্রতি দশ বছর অন্তর পে কমিশন দেওয়া হয়। অর্থাৎ তাদের বেতনভাতা বৃদ্ধির জন্য পে কমিশন গঠন করা হয়। সেই হিসেবে ২০১৬ সালে তা হওয়ার কথা ছিল। অথচ এখন পর্যন্ত তা হয়নি। তাই সারা দেশে অনির্দিষ্টকালের জন্য ধর্মঘট শুরু করেছেন গ্রামীণ ডাকসেবকরা। সারা দেশের সঙ্গে রাজ্যেও ধর্মঘটে সামিল হয়েছেন এই ডাক সেবকরা।
গত ১৪ই মে থেকে তাদের ধর্মঘট শুরু হয়। মঙ্গলবার(১৫মে) আগরতলায় প্রধান ডাকঘরের সামনে দেখা যায় গ্রামীণ ডাকসেবকরা বিক্ষোভ দেখান। তাদের হাতে ছিল বিএমএস-এর পতাকা।
গ্রামীণ ডাকসেবকদের প্রতি দশ বছর অন্তর পে কমিশন দেওয়া হয়। অর্থাৎ তাদের বেতনভাতা বৃদ্ধির জন্য পে কমিশন গঠন করা হয়। সেই হিসেবে ২০১৬ সালে তা হওয়ার কথা ছিল। অথচ এখন পর্যন্ত তা হয়নি। তাই সারা দেশে অনির্দিষ্টকালের জন্য ধর্মঘট শুরু করেছেন গ্রামীণ ডাকসেবকরা। সারা দেশের সঙ্গে রাজ্যেও ধর্মঘটে সামিল হয়েছেন এই ডাক সেবকরা।
গত ১৪ই মে থেকে তাদের ধর্মঘট শুরু হয়। মঙ্গলবার(১৫মে) আগরতলায় প্রধান ডাকঘরের সামনে দেখা যায় গ্রামীণ ডাকসেবকরা বিক্ষোভ দেখান। তাদের হাতে ছিল বিএমএস-এর পতাকা।
ডাকসেবকদের দাবি অবিলম্বে যেন পে কমিশন গঠন করা হয়। অন্যথায় তাদের অনির্দিষ্টকালের জন্য ধর্মঘট চলতে থাকবে। রাজ্যে প্রায় আড়াইশো জন গ্রামীণ ডাকসেবক রয়েছে। সারা দেশের হিসেবে গ্রামীণ ডাকসেবক রয়েছেন প্রায় সাত লক্ষ। তাদের আন্দোলন কেন্দ্রীয় সরকারের বিরুদ্ধে। কেন্দ্রের দৃষ্টি আকর্ষণ করতেই এই ধর্মঘট আন্দোলন শুরু করা হয়। যদিও সরকারের পক্ষ থেকে ধর্মঘট প্রত্যাহারকরানোর জন্য এখন পর্যন্ত সক্রিয় কোন পদক্ষেপ লক্ষ্য করা যায়নি।
১৫ই মে ২০১৮ইং