তন্ময় বনিক, আগরতলাঃ
কয়েক ঘণ্টার বর্ষণে আগরতলা শহর জলমগ্ন। এ আর নতুন কিছু নয়। বৃহস্পতিবার(১৭মে) গভীর রাত থেকে শুক্রবার(১৮মে) সকাল পর্যন্ত টানা বর্ষণে জলমগ্ন হয়ে পড়ে আগরতলার বিভিন্ন এলাকা। মুখ্যমন্ত্রী নিজে হাঁটু জল ভেঙে জলমগ্ন এলাকা পরিদর্শন করে খোঁজখবর নিলেন সবার। মুখ্যমন্ত্রীকে পাশে পেয়ে সবার দুঃখ যেন অনেকটাই লাঘব হয় দুর্গতদের। শুক্রবার সকালেই খবর পেয়ে নিজ কেন্দ্র তথা বনমালীপুরে ছুটে যান মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব কুমার দেব। বিভিন্ন গলিপথ ধরে বানভাসীদের বাড়িতে গিয়ে তাদের দুরবস্থা স্বচক্ষে পরখ করেন। কথা বলেন দুর্গতদের সাথে। বনমালীপুর এলাকার মানুষ জনপ্রতিনিধি তথা মুখ্যমন্ত্রীকে এই দুরবস্থার সময় কাছে পেয়ে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। তারা কোন অভিযোগ নয়, শুধু সমস্যার কথাটুকু বলেছেন মুখ্যমন্ত্রীর কাছে।
শহরের নিম্নাঞ্চলগুলিতে ঘণ্টাখানেকের বৃষ্টিতেই যে জল জমে যায় তা অজানা নয় মুখ্যমন্ত্রীর। তিনি বলেন অবৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে তৈরি কভার ড্রেনের কারণেই এইভাবে জল জমে যাচ্ছে। আগামী এক বছরের মধ্যেই জলযন্ত্রণা থেকে নিস্তার দেবেন বলে আশ্বাস দেন তিনি। মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, এর জন্য সাত কোটি টাকা বরাদ্দ করেছেন তিনি। এদিন মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে ছিলেন তার দপ্তরের সচিব মিলিন্দ রামটেক, সদর মহকুমা শাসক, নগরোন্নয়ন দপ্তরের আধিকারিক সহ অন্যান্যরা।
ছবিঋণঃ ইন্টারনেট হইতে সংগৃহীত
১৮ই মে ২০১৮ইং
কয়েক ঘণ্টার বর্ষণে আগরতলা শহর জলমগ্ন। এ আর নতুন কিছু নয়। বৃহস্পতিবার(১৭মে) গভীর রাত থেকে শুক্রবার(১৮মে) সকাল পর্যন্ত টানা বর্ষণে জলমগ্ন হয়ে পড়ে আগরতলার বিভিন্ন এলাকা। মুখ্যমন্ত্রী নিজে হাঁটু জল ভেঙে জলমগ্ন এলাকা পরিদর্শন করে খোঁজখবর নিলেন সবার। মুখ্যমন্ত্রীকে পাশে পেয়ে সবার দুঃখ যেন অনেকটাই লাঘব হয় দুর্গতদের। শুক্রবার সকালেই খবর পেয়ে নিজ কেন্দ্র তথা বনমালীপুরে ছুটে যান মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব কুমার দেব। বিভিন্ন গলিপথ ধরে বানভাসীদের বাড়িতে গিয়ে তাদের দুরবস্থা স্বচক্ষে পরখ করেন। কথা বলেন দুর্গতদের সাথে। বনমালীপুর এলাকার মানুষ জনপ্রতিনিধি তথা মুখ্যমন্ত্রীকে এই দুরবস্থার সময় কাছে পেয়ে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। তারা কোন অভিযোগ নয়, শুধু সমস্যার কথাটুকু বলেছেন মুখ্যমন্ত্রীর কাছে।
শহরের নিম্নাঞ্চলগুলিতে ঘণ্টাখানেকের বৃষ্টিতেই যে জল জমে যায় তা অজানা নয় মুখ্যমন্ত্রীর। তিনি বলেন অবৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে তৈরি কভার ড্রেনের কারণেই এইভাবে জল জমে যাচ্ছে। আগামী এক বছরের মধ্যেই জলযন্ত্রণা থেকে নিস্তার দেবেন বলে আশ্বাস দেন তিনি। মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, এর জন্য সাত কোটি টাকা বরাদ্দ করেছেন তিনি। এদিন মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে ছিলেন তার দপ্তরের সচিব মিলিন্দ রামটেক, সদর মহকুমা শাসক, নগরোন্নয়ন দপ্তরের আধিকারিক সহ অন্যান্যরা।
ছবিঋণঃ ইন্টারনেট হইতে সংগৃহীত
১৮ই মে ২০১৮ইং