তন্ময় বনিক,আগরতলাঃ
আগরতলায় শুরু হয়েছে শিশু চলচ্চিত্র উৎসব। চিলড্রেনস ফিল্ম বোনানজা নামে এই অনুষ্ঠানটির উদ্বোধন করেন শিক্ষামন্ত্রী রতনলাল নাথ। মঙ্গলবার(১৭জুলাই) থেকে নজরুল কলাক্ষেত্রে এই শিশু চলচ্চিত্র উৎসব শুরু হয়। চলবে আগামী ১৯ জুলাই পর্যন্ত। তিনদিনে মোট ১০টি ছবি প্রদর্শিত হবে। সবক'টি ছবিই কোনও না কোনও সময় জাতীয় পুরষ্কার পেয়েছে। শিক্ষণীয় এই ছবিগুলি বাছাই করায় মন্ত্রী রতনলাল নাথ উদ্যোক্তাদের প্রশংসা করেন। শিক্ষামন্ত্রী বলেন, সম্ভবত বিশ্বের মধ্যে ভারতেই সবচাইতে বেশী সিনেমা তৈরী হয়। শিক্ষামূলক চলচ্চিত্রের মধ্য দিয়ে জ্ঞানের বিকাশ ঘটে। আর তা অনেকদিন স্মৃতিতেও থাকে। এধরনের সিনেমার মধ্য দিয়ে সমাজ,দেশ ও জাতির উন্নয়ন সম্ভব। শিক্ষামন্ত্রী উদ্যোক্তাদের প্রতি আহ্বান জানান, এধরনের অনুষ্ঠান ব্লকস্তরে নিয়ে যাওয়ার জন্য। শিক্ষাদপ্তর তাতে পূর্ণ সহযোগিতা করবে বলে প্রতিশ্রুতি দেন মন্ত্রী শ্রী নাথ। এদিন বাংলা ছবি "এক আজুবা" পরিবেশন করা হয়।
বুধবার(১৮জুলাই) দেখানো হবে ইংরেজি ছবি "দি প্রিন্স এন্ড দি ব্রাউন অব স্টোন", হিন্দি ছবি "পাপ্পু কি পাগডান্ডি" ও আরও একটি হিন্দি ছবি "হ্যাপি মাদার্স ডে" এবং বাংলা ছবি " জবাব আয়েগা"। বৃহস্পতিবার(১৯জুলাই) প্রদর্শন করা হবে চারটি ছবি। এর মধ্যে তিনটি হিন্দি। এগুলি হচ্ছে "করমাতি কোট", 'পিন্টি কা সাবুন" ও 'হ্যালো'। আর বাংলা ছবিটি হচ্ছে 'রানু'। শিশুদের যে বিনোদনের অধিকার সে বিষয়ে সচেতনতা জাগানোর উদ্দেশ্যেই মূলত এই অনুষ্ঠানের আয়োজন বলে জানানো হয়। কেন্দ্রীয় সরকারের তথ্য সম্প্রচার মন্ত্রকের অধীন চিলড্রেনস ফিল্ম সোসাইটি, ইন্ডিয়ার উদ্যোগে এবং রাজ্য সরকারের তথ্য সংস্কৃতি দপ্তরের সহযোগিতায় এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছাত্রছাত্রীদের উপস্থিতি ছিলো বেশ ভালোই।
ছবিঃ সুমিত কুমার সিংহ
১৭ই জুলাই ২০১৮ইং
আগরতলায় শুরু হয়েছে শিশু চলচ্চিত্র উৎসব। চিলড্রেনস ফিল্ম বোনানজা নামে এই অনুষ্ঠানটির উদ্বোধন করেন শিক্ষামন্ত্রী রতনলাল নাথ। মঙ্গলবার(১৭জুলাই) থেকে নজরুল কলাক্ষেত্রে এই শিশু চলচ্চিত্র উৎসব শুরু হয়। চলবে আগামী ১৯ জুলাই পর্যন্ত। তিনদিনে মোট ১০টি ছবি প্রদর্শিত হবে। সবক'টি ছবিই কোনও না কোনও সময় জাতীয় পুরষ্কার পেয়েছে। শিক্ষণীয় এই ছবিগুলি বাছাই করায় মন্ত্রী রতনলাল নাথ উদ্যোক্তাদের প্রশংসা করেন। শিক্ষামন্ত্রী বলেন, সম্ভবত বিশ্বের মধ্যে ভারতেই সবচাইতে বেশী সিনেমা তৈরী হয়। শিক্ষামূলক চলচ্চিত্রের মধ্য দিয়ে জ্ঞানের বিকাশ ঘটে। আর তা অনেকদিন স্মৃতিতেও থাকে। এধরনের সিনেমার মধ্য দিয়ে সমাজ,দেশ ও জাতির উন্নয়ন সম্ভব। শিক্ষামন্ত্রী উদ্যোক্তাদের প্রতি আহ্বান জানান, এধরনের অনুষ্ঠান ব্লকস্তরে নিয়ে যাওয়ার জন্য। শিক্ষাদপ্তর তাতে পূর্ণ সহযোগিতা করবে বলে প্রতিশ্রুতি দেন মন্ত্রী শ্রী নাথ। এদিন বাংলা ছবি "এক আজুবা" পরিবেশন করা হয়।
বুধবার(১৮জুলাই) দেখানো হবে ইংরেজি ছবি "দি প্রিন্স এন্ড দি ব্রাউন অব স্টোন", হিন্দি ছবি "পাপ্পু কি পাগডান্ডি" ও আরও একটি হিন্দি ছবি "হ্যাপি মাদার্স ডে" এবং বাংলা ছবি " জবাব আয়েগা"। বৃহস্পতিবার(১৯জুলাই) প্রদর্শন করা হবে চারটি ছবি। এর মধ্যে তিনটি হিন্দি। এগুলি হচ্ছে "করমাতি কোট", 'পিন্টি কা সাবুন" ও 'হ্যালো'। আর বাংলা ছবিটি হচ্ছে 'রানু'। শিশুদের যে বিনোদনের অধিকার সে বিষয়ে সচেতনতা জাগানোর উদ্দেশ্যেই মূলত এই অনুষ্ঠানের আয়োজন বলে জানানো হয়। কেন্দ্রীয় সরকারের তথ্য সম্প্রচার মন্ত্রকের অধীন চিলড্রেনস ফিল্ম সোসাইটি, ইন্ডিয়ার উদ্যোগে এবং রাজ্য সরকারের তথ্য সংস্কৃতি দপ্তরের সহযোগিতায় এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছাত্রছাত্রীদের উপস্থিতি ছিলো বেশ ভালোই।
ছবিঃ সুমিত কুমার সিংহ
১৭ই জুলাই ২০১৮ইং