আগরতলা ডেস্কঃ
মহাপঞ্চমীতেই যেন শারদোৎসব শুরু হয়ে গিয়েছে !
রাজধানী আগরতলার বিগ বাজেটের পূজাগুলির একটি বড় অংশ পঞ্চমীতেই মণ্ডপের উদ্বোধন করে নিয়েছে।
কোথাও রাজ্যপাল কোথাও বা মুখ্যমন্ত্রী কিংবা মন্ত্রী-বিধায়কদের দিয়ে অথবা সাধু-সন্ত-আধ্যাত্মিক গুরুদের দিয়ে উদ্বোধন করানো হয়। বিভিন্ন পূজা মণ্ডপগুলিতে দর্শনার্থীরাও সমাগত হন দেবী দর্শনে।
পূজার দিনগুলিতে ভীড় এড়ানোর জন্য অনেকেই পঞ্চমীতে ঠাকুর দর্শন সেরে নিয়েছেন। পথচলতি বহু মানুষও একবার ঢু মারছেন উদ্বোধন হয়ে যাওয়া পূজা মণ্ডপগুলিতে।
এবছর মহালয়ার দিন থেকেই অনেক ক্লাব আলোক রোশনাইয়ে ভরিয়ে তোলে। পঞ্চমীর সন্ধ্যায় তো ছোটবড় প্রায় সমস্ত পূজা উদ্যোক্তারাই তাদের আলোকসজ্জার কাজ সেরে নিয়েছে। নানা রকম রংবেরং এর আলোকসজ্জায় ঝলমল করছে আগরতলা শহর। তিতলির প্রভাবে পূজার দিনগুলি কেমন কাটবে তা নিয়ে সংশয়ে ছিলেন মানুষ। পঞ্চমীর সকাল থেকেই আকাশের কালো মেঘ অনেকটা কেটে যায়। দুপুর থেকে রোদের ঝিলিকে হাসি ফোটে সাধারণ মানুষের মুখে। হাসি ফুটে উঠে ব্যবসায়ীদের মুখেও। রবিবার(১৪অক্টোবর) পূজার বাজার ছিলো জমজমাট। তিল ধরার জায়গা ছিলোনা শকুন্তলা রোড, হরিগঙ্গা বসাক রোড, হকার্স কর্নার সহ বিভিন্ন শপিংমলগুলিতে। রবিবার ছুটির দিন হওয়ায় উপচে পড়ে ক্রেতাদের ভীড়। এদিকে পঞ্চমীর সন্ধ্যায় অনেক ক্লাব তাদের পূজা মণ্ডপের উদ্বোধন করলেও সব জায়গায় কিন্তু একই চিত্র নয়। এখনও অধিকাংশ ক্লাবে মণ্ডপসজ্জা ও প্রতিমা সজ্জার কাজ চলছে। মাঝে কয়েকদিন আবহাওয়ার দরুন ব্যঘাত ঘটে মণ্ডপ ও প্রতিমা সজ্জার কাজে। তবে ষষ্ঠীর সন্ধ্যার আগেই দর্শনার্থীদের জন্য মণ্ডপ খুলে দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন উদ্যোক্তারা। আরক্ষা প্রশাসনের তরফেও প্রস্তুতি চূড়ান্ত। বিভিন্ন জায়গায় গড়ে তোলা হয়েছে পুলিশ সহায়তা কেন্দ্র। লাগানো হয়েছে সি সি ক্যামেরা। রাস্তায় নামানো হয়েছে পুলিশ, টিএসআর এবং সিআরপিএফের জওয়ানদের। নিরাপত্তায় কোনোরকম ত্রুটি রাখছেনা আরক্ষা প্রশাসন। রাজ্য পুলিশের মহানির্দেশক এ কে শুক্লা পুজার দিনগুলিতে শান্তিশৃঙ্খলা বজায় রাখার জন্য আহ্বান জানিয়েছেন। এক কথায় শারদোৎসবের জন্য প্রস্তুত সাধারণ মানুষ থেকে পূজা উদ্যোক্তা এবং প্রশাসনের কর্মীরা।
ছবিঃ সংগৃহীত
১৪ই অক্টোবর ২০১৮ইং
মহাপঞ্চমীতেই যেন শারদোৎসব শুরু হয়ে গিয়েছে !
রাজধানী আগরতলার বিগ বাজেটের পূজাগুলির একটি বড় অংশ পঞ্চমীতেই মণ্ডপের উদ্বোধন করে নিয়েছে।
কোথাও রাজ্যপাল কোথাও বা মুখ্যমন্ত্রী কিংবা মন্ত্রী-বিধায়কদের দিয়ে অথবা সাধু-সন্ত-আধ্যাত্মিক গুরুদের দিয়ে উদ্বোধন করানো হয়। বিভিন্ন পূজা মণ্ডপগুলিতে দর্শনার্থীরাও সমাগত হন দেবী দর্শনে।
পূজার দিনগুলিতে ভীড় এড়ানোর জন্য অনেকেই পঞ্চমীতে ঠাকুর দর্শন সেরে নিয়েছেন। পথচলতি বহু মানুষও একবার ঢু মারছেন উদ্বোধন হয়ে যাওয়া পূজা মণ্ডপগুলিতে।
এবছর মহালয়ার দিন থেকেই অনেক ক্লাব আলোক রোশনাইয়ে ভরিয়ে তোলে। পঞ্চমীর সন্ধ্যায় তো ছোটবড় প্রায় সমস্ত পূজা উদ্যোক্তারাই তাদের আলোকসজ্জার কাজ সেরে নিয়েছে। নানা রকম রংবেরং এর আলোকসজ্জায় ঝলমল করছে আগরতলা শহর। তিতলির প্রভাবে পূজার দিনগুলি কেমন কাটবে তা নিয়ে সংশয়ে ছিলেন মানুষ। পঞ্চমীর সকাল থেকেই আকাশের কালো মেঘ অনেকটা কেটে যায়। দুপুর থেকে রোদের ঝিলিকে হাসি ফোটে সাধারণ মানুষের মুখে। হাসি ফুটে উঠে ব্যবসায়ীদের মুখেও। রবিবার(১৪অক্টোবর) পূজার বাজার ছিলো জমজমাট। তিল ধরার জায়গা ছিলোনা শকুন্তলা রোড, হরিগঙ্গা বসাক রোড, হকার্স কর্নার সহ বিভিন্ন শপিংমলগুলিতে। রবিবার ছুটির দিন হওয়ায় উপচে পড়ে ক্রেতাদের ভীড়। এদিকে পঞ্চমীর সন্ধ্যায় অনেক ক্লাব তাদের পূজা মণ্ডপের উদ্বোধন করলেও সব জায়গায় কিন্তু একই চিত্র নয়। এখনও অধিকাংশ ক্লাবে মণ্ডপসজ্জা ও প্রতিমা সজ্জার কাজ চলছে। মাঝে কয়েকদিন আবহাওয়ার দরুন ব্যঘাত ঘটে মণ্ডপ ও প্রতিমা সজ্জার কাজে। তবে ষষ্ঠীর সন্ধ্যার আগেই দর্শনার্থীদের জন্য মণ্ডপ খুলে দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন উদ্যোক্তারা। আরক্ষা প্রশাসনের তরফেও প্রস্তুতি চূড়ান্ত। বিভিন্ন জায়গায় গড়ে তোলা হয়েছে পুলিশ সহায়তা কেন্দ্র। লাগানো হয়েছে সি সি ক্যামেরা। রাস্তায় নামানো হয়েছে পুলিশ, টিএসআর এবং সিআরপিএফের জওয়ানদের। নিরাপত্তায় কোনোরকম ত্রুটি রাখছেনা আরক্ষা প্রশাসন। রাজ্য পুলিশের মহানির্দেশক এ কে শুক্লা পুজার দিনগুলিতে শান্তিশৃঙ্খলা বজায় রাখার জন্য আহ্বান জানিয়েছেন। এক কথায় শারদোৎসবের জন্য প্রস্তুত সাধারণ মানুষ থেকে পূজা উদ্যোক্তা এবং প্রশাসনের কর্মীরা।
ছবিঃ সংগৃহীত
১৪ই অক্টোবর ২০১৮ইং