তন্ময় বনিক,আগরতলাঃ
র" এর বার্তা পেয়ে এবারের শারদোৎসবে নিরাপত্তা ব্যবস্থাকে ঢেলে সাজাচ্ছে আরক্ষা প্রশাসন। নেওয়া হচ্ছে ব্যপক প্রস্তুতি। অন্যান্যবারের তুলনায় এবছর নিরাপত্তা বাহিনীর জওয়ানদের সংখ্যা বাড়ানো হচ্ছে। গত বছর যেখানে ছিলো ৭ হাজার ৪৫০ জন পুলিশ ও টিএসআর জওয়ান। এবার তা বাড়িয়ে করা হয়েছে ৯ হাজার ৮৭৫ জন জওয়ান যারা পূজার দিনগুলিতে নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকবেন। থাকছেন সাদা পোশাকে পুলিশও। এবছর ১৪৮টি পুলিশ সহায়তা বুথ করা হচ্ছে। গত বছর আগরতলা শহরে ২৫টি পুলিশ সহায়তা বুথ ছিলো। এবছর তা বাড়িয়ে করা হচ্ছে ৩৮টি। থাকছে অসংখ্য সি সি ক্যামেরা।
এবছর ট্রাফিক ব্যবস্থাকেও ঢেলে সাজানো হচ্ছে। অন্যান্য বছর সন্ধ্যা ৬টা থেকে রাত ১২টা পর্যন্ত নো এন্ট্রি থাকতো। এবছর নো এন্ট্রি থাকবে রাত ১টা পর্যন্ত। আগরতলা শহরের ৭২টি জায়গায় লাগানো হবে নো এন্ট্রি। শনিবার(১৩অক্টোবর) পুলিশ হেডকোয়ার্টারে রাজ্য পুলিশের মহানির্দেশক সাংবাদিক সম্মেলন করে এই সমস্ত তথ্য তুলে ধরেন। তার দেওয়া তথ্য অনুযায়ী এবছর বাড়ছে পূজার সংখ্যা। গত বছর রাজ্যে পূজার সংখ্যা ছিলো ২৪৩৬টি। এবছর পুলিশে রেজিস্ট্রেশন করিয়েছে ২৫৪৭টি পূজা। পুলিশের মহানির্দেশক পুজার দিনগুলিতে শান্তি সম্প্রীতি বজায় রাখার জন্য সবার প্রতি আহ্বান জানান। যেকোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে পুলিশ প্রশাসন প্রস্তুত বলে জানান তিনি। শুক্রবার মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব কুমার দেব স্বয়ং পুলিশ হেডকোয়ার্টারে ছুটে গেছেন। নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে কথা বলেছেন পুলিশের মহানির্দেশকের সঙ্গে। ঐ বৈঠকে র" এর বার্তা নিয়ে আলোচনা হয় বলে জানা গেছে।
এবারের পূজায় জঙ্গিদের টার্গেটে রয়েছে পশ্চিমবঙ্গ, আসাম ও ত্রিপুরা। তাই কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার কাছ থেকে সতর্কবার্তা পাওয়ার পরই নড়েচড়ে বসে রাজ্য স্বরাষ্ট্র দপ্তর ও পুলিশ প্রশাসন। আর তা এদিনের সাংবাদিক সম্মেলন থেকেই স্পষ্ট। নিরাপত্তা বাহিনীর জওয়ান থেকে সি সি ক্যামেরা বাড়ানো হচ্ছে সবই। সীমান্তে বিএসএফকেও সতর্ক করা হয়েছে। গত কয়েকমাসে রাজ্যে একাধিক অস্ত্রকারবারী পুলিশের জালে ধরা পড়েছে। তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করে অনেক চাঞ্চল্যকর তথ্য পেয়েছে পুলিশ। তাই সবদিক বিবেচনা করে এবারের পূজায় নিরাপত্তা ব্যবস্থায় কোনও রকম গলদ বা ত্রুটি রাখতে চাইছেনা পুলিশ প্রশাসন।
ছবিঃ সুমিত কুমার দেববর্মা
১৩ই অক্টোবর ২০১৮ইং
র" এর বার্তা পেয়ে এবারের শারদোৎসবে নিরাপত্তা ব্যবস্থাকে ঢেলে সাজাচ্ছে আরক্ষা প্রশাসন। নেওয়া হচ্ছে ব্যপক প্রস্তুতি। অন্যান্যবারের তুলনায় এবছর নিরাপত্তা বাহিনীর জওয়ানদের সংখ্যা বাড়ানো হচ্ছে। গত বছর যেখানে ছিলো ৭ হাজার ৪৫০ জন পুলিশ ও টিএসআর জওয়ান। এবার তা বাড়িয়ে করা হয়েছে ৯ হাজার ৮৭৫ জন জওয়ান যারা পূজার দিনগুলিতে নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকবেন। থাকছেন সাদা পোশাকে পুলিশও। এবছর ১৪৮টি পুলিশ সহায়তা বুথ করা হচ্ছে। গত বছর আগরতলা শহরে ২৫টি পুলিশ সহায়তা বুথ ছিলো। এবছর তা বাড়িয়ে করা হচ্ছে ৩৮টি। থাকছে অসংখ্য সি সি ক্যামেরা।
এবছর ট্রাফিক ব্যবস্থাকেও ঢেলে সাজানো হচ্ছে। অন্যান্য বছর সন্ধ্যা ৬টা থেকে রাত ১২টা পর্যন্ত নো এন্ট্রি থাকতো। এবছর নো এন্ট্রি থাকবে রাত ১টা পর্যন্ত। আগরতলা শহরের ৭২টি জায়গায় লাগানো হবে নো এন্ট্রি। শনিবার(১৩অক্টোবর) পুলিশ হেডকোয়ার্টারে রাজ্য পুলিশের মহানির্দেশক সাংবাদিক সম্মেলন করে এই সমস্ত তথ্য তুলে ধরেন। তার দেওয়া তথ্য অনুযায়ী এবছর বাড়ছে পূজার সংখ্যা। গত বছর রাজ্যে পূজার সংখ্যা ছিলো ২৪৩৬টি। এবছর পুলিশে রেজিস্ট্রেশন করিয়েছে ২৫৪৭টি পূজা। পুলিশের মহানির্দেশক পুজার দিনগুলিতে শান্তি সম্প্রীতি বজায় রাখার জন্য সবার প্রতি আহ্বান জানান। যেকোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে পুলিশ প্রশাসন প্রস্তুত বলে জানান তিনি। শুক্রবার মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব কুমার দেব স্বয়ং পুলিশ হেডকোয়ার্টারে ছুটে গেছেন। নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে কথা বলেছেন পুলিশের মহানির্দেশকের সঙ্গে। ঐ বৈঠকে র" এর বার্তা নিয়ে আলোচনা হয় বলে জানা গেছে।
এবারের পূজায় জঙ্গিদের টার্গেটে রয়েছে পশ্চিমবঙ্গ, আসাম ও ত্রিপুরা। তাই কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার কাছ থেকে সতর্কবার্তা পাওয়ার পরই নড়েচড়ে বসে রাজ্য স্বরাষ্ট্র দপ্তর ও পুলিশ প্রশাসন। আর তা এদিনের সাংবাদিক সম্মেলন থেকেই স্পষ্ট। নিরাপত্তা বাহিনীর জওয়ান থেকে সি সি ক্যামেরা বাড়ানো হচ্ছে সবই। সীমান্তে বিএসএফকেও সতর্ক করা হয়েছে। গত কয়েকমাসে রাজ্যে একাধিক অস্ত্রকারবারী পুলিশের জালে ধরা পড়েছে। তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করে অনেক চাঞ্চল্যকর তথ্য পেয়েছে পুলিশ। তাই সবদিক বিবেচনা করে এবারের পূজায় নিরাপত্তা ব্যবস্থায় কোনও রকম গলদ বা ত্রুটি রাখতে চাইছেনা পুলিশ প্রশাসন।
ছবিঃ সুমিত কুমার দেববর্মা
১৩ই অক্টোবর ২০১৮ইং