" বল কি তোমার ক্ষতি জীবনের অথৈ নদী...পার হয় তোমাকে ধরে দুর্বল মানুষ যদি...।" কিংবদন্তী সঙ্গীতশিল্পী ভূপেন হাজারিকার এই বিখ্যাত গানটি সবারই হয়তো শোনা। একটা জীবন জন্মাবার পর কতটা সুখের কিংবা কতটা দুঃখের হবে তা কিন্তু অনেকটাই নির্ভর করে তার পরিবেশ এবং পরিস্থিতির উপর। পৃথিবীতে এখনও এমন জীবন বাঁচে যেখানে দুমুঠো খাবার যোগার করতেই গোটা জীবন কেটে যায়। আরাম-আয়েশ অথবা বিনোদন তো দূর অস্ত। বেশীরভাগ মানুষই নিজ নিজ স্বপ্নে এতোটাই ব্যস্ত থাকেন যে অপরের কথা ভাববারই সময় থাকেনা। আরশিকথা'য় সমাজ জীবনের অনেক কিছুর প্রতিফলন হয়। তেমনি এক ব্যতিক্রমী প্রতিবিম্বে ডাঃ রণবীর রায়কে খুঁজে পেলো আরশিকথা।
ডাঃ রণবীর রায়। ত্রিপুরা রাজ্যের অনেক সুনাম অর্জনকারী একজন দন্ত চিকিৎসক। যিনি পড়াশুনো শেষ করে চাকরির জন্য চেষ্টা করে তা না পেয়ে হতাশ হয়ে পরেননি। কারণ তৎকালীন সময়ে চাকরির বাজার খুব একটা সুখকর ছিলোনা। নিজের উপর বিশ্বাস রেখে স্বউদ্যোগে চিকিৎসা পরিষেবার কাজে নিজেকে নিয়োজিত করেন। বিষয়টা এইটুকু অবধি কেমন যেন চেনা চেনা লাগছে। তাহলে বিষয়টা ব্যতিক্রমী হলো কিভাবে ? এখান থেকেই আরশিকথা'র প্রতিবিম্বে ডাঃ রণবীর রায় চেনা ছক থেকে বেড়িয়ে অন্য এক অস্তিত্বে জীবনকে সার্থকতার পথে নিয়ে গিয়ে দাঁড় করান।
আরশিকথা'র সাথে একান্ত এক সাক্ষাৎকারে ফেলে আসা জীবনের কঠিন পথগুলি নিয়ে দুচার কথায় বুঝিয়ে দিলেন যে জীবনের সত্যিকারের অর্থটা কি। স্বাচ্ছন্দ্যহীন এক সংসারে বড় হয়ে ওঠা। অনেক অভাবকে সঙ্গী করেই স্বপ্নের হাত ধরে এগিয়ে চলা এবং নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করা। তার সফলতার পথে একসময় অসহায়ের পাশে দাঁড়ানোটাই মূল লক্ষ্য হয়ে উঠলো। যুক্তি একটাই। নিজের বড় হওয়ার পথে যা কিছু বাধাবিঘ্ন ছিলো তা যেন আর কারোর জীবনে না আসে। আর এই ভাবনাটাই তার জীবনকে অপরূপ করে তোলে। আজ নানাভাবে নানা উপায়ে সাধ্যমত অসহায়ের পাশে দাঁড়ানোটা এক অভ্যেসে পরিণত হয়েছে ডাঃ রায়ের। কিছু জানা যায় আবার অনেক কিছুই অজানা থেকে যায়। তবে এই বিষয়ে কাউকে জানানোর বিষয়ে মোটেই সচেষ্ট নন ডাঃ রণবীর রায়। জীবনের পথ চলায় অসহায় মানুষের পাশে থাকার অঙ্গীকার নিয়েই নিজের কাজ করে চলেছেন তিনি।
আরশিকথা ডাঃ রণবীর রায়ের মতো মানুষকে পরিবারের সদস্যদের মধ্যে পেয়ে গর্বিত থাকলো।
এডিটর কলাম
১০ই মার্চ ২০১৯ইং
ডাঃ রণবীর রায়। ত্রিপুরা রাজ্যের অনেক সুনাম অর্জনকারী একজন দন্ত চিকিৎসক। যিনি পড়াশুনো শেষ করে চাকরির জন্য চেষ্টা করে তা না পেয়ে হতাশ হয়ে পরেননি। কারণ তৎকালীন সময়ে চাকরির বাজার খুব একটা সুখকর ছিলোনা। নিজের উপর বিশ্বাস রেখে স্বউদ্যোগে চিকিৎসা পরিষেবার কাজে নিজেকে নিয়োজিত করেন। বিষয়টা এইটুকু অবধি কেমন যেন চেনা চেনা লাগছে। তাহলে বিষয়টা ব্যতিক্রমী হলো কিভাবে ? এখান থেকেই আরশিকথা'র প্রতিবিম্বে ডাঃ রণবীর রায় চেনা ছক থেকে বেড়িয়ে অন্য এক অস্তিত্বে জীবনকে সার্থকতার পথে নিয়ে গিয়ে দাঁড় করান।
আরশিকথা'র সাথে একান্ত এক সাক্ষাৎকারে ফেলে আসা জীবনের কঠিন পথগুলি নিয়ে দুচার কথায় বুঝিয়ে দিলেন যে জীবনের সত্যিকারের অর্থটা কি। স্বাচ্ছন্দ্যহীন এক সংসারে বড় হয়ে ওঠা। অনেক অভাবকে সঙ্গী করেই স্বপ্নের হাত ধরে এগিয়ে চলা এবং নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করা। তার সফলতার পথে একসময় অসহায়ের পাশে দাঁড়ানোটাই মূল লক্ষ্য হয়ে উঠলো। যুক্তি একটাই। নিজের বড় হওয়ার পথে যা কিছু বাধাবিঘ্ন ছিলো তা যেন আর কারোর জীবনে না আসে। আর এই ভাবনাটাই তার জীবনকে অপরূপ করে তোলে। আজ নানাভাবে নানা উপায়ে সাধ্যমত অসহায়ের পাশে দাঁড়ানোটা এক অভ্যেসে পরিণত হয়েছে ডাঃ রায়ের। কিছু জানা যায় আবার অনেক কিছুই অজানা থেকে যায়। তবে এই বিষয়ে কাউকে জানানোর বিষয়ে মোটেই সচেষ্ট নন ডাঃ রণবীর রায়। জীবনের পথ চলায় অসহায় মানুষের পাশে থাকার অঙ্গীকার নিয়েই নিজের কাজ করে চলেছেন তিনি।
আরশিকথা ডাঃ রণবীর রায়ের মতো মানুষকে পরিবারের সদস্যদের মধ্যে পেয়ে গর্বিত থাকলো।
এডিটর কলাম
১০ই মার্চ ২০১৯ইং