নিজস্ব প্রতিনিধি,আগরতলাঃ
ভেজালজাত খাদ্য সম্পর্কে অনেক গ্রাহকই সচেতন নন। অনেক ব্যবসায়ীও আছেন যারা নিজের অজান্তেই স্বাস্থ্যের জন্য হানিকর কিংবা ভেজালজাত খাদ্য বিক্রি করছেন। তাই এবিষয়ে মানুষের মধ্যে সচেতনতা জাগাতে উদ্যোগ নিলো কেন্দ্রীয় সরকার।
রাজ্যে পাঠানো হয়েছে " ফুড সেফটি অন হুইলস " নামে একটি গাড়ি। এর মাধ্যমে মানুষের মধ্যে সচেতনতা জানানো ছাড়াও খাদ্য সামগ্রী বিক্রয়কারী ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের প্রশিক্ষণ ও খাদ্য দ্রব্যের গুণমান পরীক্ষা করা হবে। তবে ভেজালজাত কোনও খাদ্যের প্রমাণ পাওয়া গেলে মামলা করা হবে না। এরজন্য আইনি প্রক্রিয়ায় যেতে হবে। গাড়িটিতে থাকবেন বিশেষজ্ঞ ডাক্তার সহ রসায়নবিদরা। গাড়িটি রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে ঘুরে বেড়াবে। খাদ্যের নমুনা সংগ্রহ করে গুণমান পরীক্ষা করবে। তাছাড়া মানুষের মধ্যে সচেতনতা জাগানো এবং ব্যবসায়ীদের প্রশিক্ষণ দেওয়ার কাজ তো আছেই।
কেন্দ্রীয় সরকারের এই উদ্যোগে সাধারণ মানুষ উপকৃত হবেন বলেই মনে করা হচ্ছে। রাজ্যে প্রায়ই মেয়াদ উত্তীর্ণ খাবার বিক্রির অভিযোগ পাওয়া যায়। তাছাড়া ফাস্টফুডের দোকান এখন ব্যাঙের ছাতার মতো গজিয়ে উঠেছে। এসমস্ত দোকানগুলিতে কতটা গুণমান সম্পন্ন খাবার বিক্রি হচ্ছে তার কোনও তদারকি নেই। পরিণতিতে নানারকম রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন সাধারণ মানুষ। পুরনিগমের স্বাস্থ্য বিভাগ এবিষয়টি দেখার কথা থাকলেও কর্তৃপক্ষের উদাসীনতার দরুন খাদ্য সামগ্রীর পরীক্ষা নিরীক্ষার কোনও উদ্যোগই নেই। বছরে দু'একবার রাজধানীর কয়েকটি দোকানে এধরণের অভিযান চললেও তারপর সবকিছুই কোথায় যেন হারিয়ে যায়।" ফুড সেফটি অন হুইলস " এ ব্যাপারে অনেকটা কার্যকরী পদক্ষেপ নিতে পারে বলে প্রত্যাশা সাধারণ মানুষের।
ছবিঃ সুমিত কুমার সিংহ
১০ই মে ২০১৯ইং
ভেজালজাত খাদ্য সম্পর্কে অনেক গ্রাহকই সচেতন নন। অনেক ব্যবসায়ীও আছেন যারা নিজের অজান্তেই স্বাস্থ্যের জন্য হানিকর কিংবা ভেজালজাত খাদ্য বিক্রি করছেন। তাই এবিষয়ে মানুষের মধ্যে সচেতনতা জাগাতে উদ্যোগ নিলো কেন্দ্রীয় সরকার।
রাজ্যে পাঠানো হয়েছে " ফুড সেফটি অন হুইলস " নামে একটি গাড়ি। এর মাধ্যমে মানুষের মধ্যে সচেতনতা জানানো ছাড়াও খাদ্য সামগ্রী বিক্রয়কারী ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের প্রশিক্ষণ ও খাদ্য দ্রব্যের গুণমান পরীক্ষা করা হবে। তবে ভেজালজাত কোনও খাদ্যের প্রমাণ পাওয়া গেলে মামলা করা হবে না। এরজন্য আইনি প্রক্রিয়ায় যেতে হবে। গাড়িটিতে থাকবেন বিশেষজ্ঞ ডাক্তার সহ রসায়নবিদরা। গাড়িটি রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে ঘুরে বেড়াবে। খাদ্যের নমুনা সংগ্রহ করে গুণমান পরীক্ষা করবে। তাছাড়া মানুষের মধ্যে সচেতনতা জাগানো এবং ব্যবসায়ীদের প্রশিক্ষণ দেওয়ার কাজ তো আছেই।
কেন্দ্রীয় সরকারের এই উদ্যোগে সাধারণ মানুষ উপকৃত হবেন বলেই মনে করা হচ্ছে। রাজ্যে প্রায়ই মেয়াদ উত্তীর্ণ খাবার বিক্রির অভিযোগ পাওয়া যায়। তাছাড়া ফাস্টফুডের দোকান এখন ব্যাঙের ছাতার মতো গজিয়ে উঠেছে। এসমস্ত দোকানগুলিতে কতটা গুণমান সম্পন্ন খাবার বিক্রি হচ্ছে তার কোনও তদারকি নেই। পরিণতিতে নানারকম রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন সাধারণ মানুষ। পুরনিগমের স্বাস্থ্য বিভাগ এবিষয়টি দেখার কথা থাকলেও কর্তৃপক্ষের উদাসীনতার দরুন খাদ্য সামগ্রীর পরীক্ষা নিরীক্ষার কোনও উদ্যোগই নেই। বছরে দু'একবার রাজধানীর কয়েকটি দোকানে এধরণের অভিযান চললেও তারপর সবকিছুই কোথায় যেন হারিয়ে যায়।" ফুড সেফটি অন হুইলস " এ ব্যাপারে অনেকটা কার্যকরী পদক্ষেপ নিতে পারে বলে প্রত্যাশা সাধারণ মানুষের।
ছবিঃ সুমিত কুমার সিংহ
১০ই মে ২০১৯ইং