তন্ময় বনিক,আগরতলাঃ
রবিবার ( ১২ মে) পশ্চিম ত্রিপুরা লোকসভা আসনের ১৬৮টি বুথে পুনঃ নির্বাচন হতে চলেছে। সকাল সাতটা থেকে শুরু হবে ভোটগ্রহন। যেহেতু পুনঃ নির্বাচন হচ্ছে তাই সবকটি বুথই স্পর্শকাতর। তাই নিরাপত্তা ব্যবস্থার উপর বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। সদর মহকুমার ৫টি বিধানসভা কেন্দ্রে ২১টি বুথে পুনঃ নির্বাচন হচ্ছে। শনিবার(১১ মে) উমাকান্ত একাডেমি থেকে ভোটের সামগ্রী নিয়ে নির্দিষ্ট ভোটকেন্দ্রের উদ্দেশ্যে রওয়ানা হন ভোটকর্মীরা।
রবিবার ( ১২ মে) পশ্চিম ত্রিপুরা লোকসভা আসনের ১৬৮টি বুথে পুনঃ নির্বাচন হতে চলেছে। সকাল সাতটা থেকে শুরু হবে ভোটগ্রহন। যেহেতু পুনঃ নির্বাচন হচ্ছে তাই সবকটি বুথই স্পর্শকাতর। তাই নিরাপত্তা ব্যবস্থার উপর বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। সদর মহকুমার ৫টি বিধানসভা কেন্দ্রে ২১টি বুথে পুনঃ নির্বাচন হচ্ছে। শনিবার(১১ মে) উমাকান্ত একাডেমি থেকে ভোটের সামগ্রী নিয়ে নির্দিষ্ট ভোটকেন্দ্রের উদ্দেশ্যে রওয়ানা হন ভোটকর্মীরা।
বিকেলের মধ্যে তারা সংশ্লিষ্ট ভোটকেন্দ্রে পৌঁছে যান। উমাকান্ত একাডেমিতে এই বিষয়টি তদারকি করেন এআরও তথা সদর মহকুমা শাসক নান্টু রঞ্জন দাশ। তিনি জানান, পুনঃ নির্বাচনে ভোটারদের সচিত্র পরিচয়পত্র দেওয়া সম্ভব হয়নি। তবে প্রতিটি ভোটকেন্দ্রের হেল্প ডেস্ক থাকবে। ভোটাররা তাদের নাম বললেই বিএলও ক্রমিক নম্বর বলে দেবেন। ১২টি বিকল্প সচিত্র পরিচয়পত্রের মধ্যে যেকোনো একটি সঙ্গে নিয়ে যেতে বলেন তিনি। শ্রীদাস আরও বলেন, নির্বাচন অবাধ ও শান্তিপূর্ণ করার জন্য সবধরণের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। প্রতিটি বুথের জন্য একজন মাইক্রো অবজারভার রয়েছেন। এদিকে এসডিপিও অজয় কুমার দাশ বলেন, প্রতিটি বুথ ভিত্তিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। যতটা বেশী সম্ভব নিরাপত্তা দেওয়া হচ্ছে। প্রতিটি বুথে থাকছে কেন্দ্রীয় বাহিনী। রাস্তায় পেট্রোলিং এ থাকবেন কেন্দ্রীয় বাহিনী ও পুলিশ। ভোটগ্রহণ শেষ না হওয়া পর্যন্ত রাস্তায় পেট্রোলিং চলবে। যেকোনো মূল্যে ভোটগ্রহণ প্রক্রিয়া অবাধ ও শান্তিপূর্ণ ভাবে করানোর জন্য নির্বাচন কমিশনের তরফে নির্দেশ রয়েছে বলে জানান তিনি। ভোটারদের ভয়মুক্ত ভাবে ভোটাধিকার প্রয়োগের আহ্বান জানানো হয়।
ছবিঃ সুমিত কুমার সিংহ
১১ই মে ২০১৯ইং