এ বিষয়ে সহকারী হাইকমিশনার কিরীটি চাকমা আরশি কথাকে বলেন, লোক সংস্কৃতি বিশেষ করে বাউল সংগীত বাংলাদেশের একটি হাজার বছরের ঐতিহ্য। সুজলা-সুফলা নদীমাতৃক বাংলাদেশের এ বাউল সংগীত সমগ্র ভারতবর্ষের সব বাংলা ভাষা-ভাষি মানুষকে আন্দোলিত করে। আবেগ প্রবণ করে তুলে। এ সংগীতের মাধ্যমে চিন্তাশীল মননে অসাম্প্রদায়িকতা, নিজের অস্তিত্ব এবং স্রষ্টাকে খোঁজার এক বিশেষ প্রয়াস পরিলক্ষিত হয়। আমরা বাংলাদেশের মাঠে-প্রান্তরে, গ্রামে-গঞ্জে ভেসে বেড়ানো মূল ধারার বাউল সুর ত্রিপুরাবাসীর কাছে উপস্থাপনের লক্ষ্যে এক বাউল উৎসবের আয়োজন করেছি। বর্ণাঢ্য এ আয়োজন সফল করার জন্য ত্রিপুরাবাসীসহ অনুষ্ঠানে উপস্থিত স্থানীয় নেতৃবৃন্দ, সাংবাদিক ও মিডিয়া ব্যক্তিত্ব, সিভিল সোসাইটির গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ, আগরতলা মিশনে কর্মরত কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ সব শ্রেণিপেশার মানুষের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন সহকারী হাইকমিশনার। অনুষ্ঠানে উপস্থাপনার করেন ত্রিপুরা রাজ্যের জনপ্রিয় বাচিক শিল্পী শাওলি রায়।
৩০শে ডিসেম্বর ২০১৯