নিজস্ব প্রতিনিধি,আগরতলাঃ
করোনা পরিস্থিতির জন্য ভীড় এড়িয়ে এবছর দুই বা তিনদিনের জন্য বন মহোৎসব করার ব্যবস্থা করা হয়েছে।এবার যারা পুরস্কৃত হবেন তাদের বাড়িতেই প্রাপ্য পুরস্কারটি পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থাও রাখা হয়েছে।বর্তমানে সবকিছুই ডিজিটাইলেজশন হচ্ছে।পিছিয়ে নেই ত্রিপুরাও।বন দপ্তরের উদ্যোগে এই প্রথমবার রাজ্যে ই-ট্রি পদ্ধতি শুরু হচ্ছে। এর জন্য বন দপ্তর ও বন মন্ত্রী মেবার কুমার জমাতিয়াকে শুভেচ্ছা জানান মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব কুমার দেব।
শনিবার (৪ জুলাই) মহাকরণে ৭১তম রাজ্য ভিত্তিক বন মহোৎসবের আনুষ্ঠানিক শুভ সূচনা করেন মুখ্যমন্ত্রী।তার বক্তব্যে এই শুভেচ্ছার কথা উল্লেখ করেন তিনি।মুখ্যমন্ত্রী বলেন,ই-ট্রি প্রযুক্তির মাধ্যমে যে চারা গাছটি রোপণ করা হয়েছে তা এনড্রয়েড ফোনে স্ক্যান করে সমস্ত তথ্য জানা যাবে।পাশাপাশি গাছটির সম্পর্কে সম্পূর্ণ তথ্যও পাওয়া যাবে।
গোটা দেশের মধ্যে ত্রিপুরাতেই প্রথম এই অভিনব ব্যবস্থা চালু করা হয়েছে।বর্তমান সরকারের কাছে প্রতিটি গাছের হিসাব আছে বলে জানান মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব কুমার দেব। চলতি বছর প্রায় ১৮ লক্ষের নার্সারিতে চারা করা সম্ভব হবে বলে জানানো হয়।পূর্বে ৪০ থেকে ৬০ শতাংশ গাছ বাঁচানো সম্ভব হতো। কিন্তু বর্তমান সরকারের আমলে ৯০ থেকে ৯৫ শতাংশ গাছকে বাঁচানো সম্ভব হয়েছে বলে জানান মুখ্যমন্ত্রী। এটা রাজ্যের জন্য বড় উপহার বলে তিনি তার অভিমত ব্যক্ত করেন।এদিনের অনুষ্ঠানে বৃক্ষরোপণ করেন মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব কুমার দেব, বনমন্ত্রী মেবার কুমার জমাতিয়া সহ দপ্তরের অন্যান্য আধিকারিকরা।
ছবিঃ সুমিত কুমার সিংহ
আরশিকথা
৪ঠা জুলাই ২০২০
করোনা পরিস্থিতির জন্য ভীড় এড়িয়ে এবছর দুই বা তিনদিনের জন্য বন মহোৎসব করার ব্যবস্থা করা হয়েছে।এবার যারা পুরস্কৃত হবেন তাদের বাড়িতেই প্রাপ্য পুরস্কারটি পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থাও রাখা হয়েছে।বর্তমানে সবকিছুই ডিজিটাইলেজশন হচ্ছে।পিছিয়ে নেই ত্রিপুরাও।বন দপ্তরের উদ্যোগে এই প্রথমবার রাজ্যে ই-ট্রি পদ্ধতি শুরু হচ্ছে। এর জন্য বন দপ্তর ও বন মন্ত্রী মেবার কুমার জমাতিয়াকে শুভেচ্ছা জানান মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব কুমার দেব।
শনিবার (৪ জুলাই) মহাকরণে ৭১তম রাজ্য ভিত্তিক বন মহোৎসবের আনুষ্ঠানিক শুভ সূচনা করেন মুখ্যমন্ত্রী।তার বক্তব্যে এই শুভেচ্ছার কথা উল্লেখ করেন তিনি।মুখ্যমন্ত্রী বলেন,ই-ট্রি প্রযুক্তির মাধ্যমে যে চারা গাছটি রোপণ করা হয়েছে তা এনড্রয়েড ফোনে স্ক্যান করে সমস্ত তথ্য জানা যাবে।পাশাপাশি গাছটির সম্পর্কে সম্পূর্ণ তথ্যও পাওয়া যাবে।
গোটা দেশের মধ্যে ত্রিপুরাতেই প্রথম এই অভিনব ব্যবস্থা চালু করা হয়েছে।বর্তমান সরকারের কাছে প্রতিটি গাছের হিসাব আছে বলে জানান মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব কুমার দেব। চলতি বছর প্রায় ১৮ লক্ষের নার্সারিতে চারা করা সম্ভব হবে বলে জানানো হয়।পূর্বে ৪০ থেকে ৬০ শতাংশ গাছ বাঁচানো সম্ভব হতো। কিন্তু বর্তমান সরকারের আমলে ৯০ থেকে ৯৫ শতাংশ গাছকে বাঁচানো সম্ভব হয়েছে বলে জানান মুখ্যমন্ত্রী। এটা রাজ্যের জন্য বড় উপহার বলে তিনি তার অভিমত ব্যক্ত করেন।এদিনের অনুষ্ঠানে বৃক্ষরোপণ করেন মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব কুমার দেব, বনমন্ত্রী মেবার কুমার জমাতিয়া সহ দপ্তরের অন্যান্য আধিকারিকরা।
ছবিঃ সুমিত কুমার সিংহ
আরশিকথা
৪ঠা জুলাই ২০২০