সায়েন্স সিটির কাজের গতি আনতে বুধবার পরিদর্শনে গেলেন সংশ্লিষ্ট দপ্তরের মন্ত্রী যীষ্ণু দেববর্মা। তিনি বলেন, দীর্ঘ সময় অতিক্রান্ত হয়ে গেলেও সায়েন্স সিটি গড়ে উঠতে সময় লাগছে। তাই কাজের গতি আনার জন্য তিনি সায়েন্স এন্ড টেকনোলজি সচিব তনুশ্রী দেববর্মা এবং পূর্ত দপ্তরের আধিকারিকদের সাথে আলোচনা করেছেন। যাতে আগামী কয়েক মাসের মধ্যে সায়েন্স সিটির বাস্তবে সম্পূর্ণ রূপ দেওয়া যায়।
এতে উপকৃত হবে ছাত্রছাত্রীরা। বিজ্ঞানভিত্তি বিভিন্ন সামগ্রী থাকবে এই সায়েন্স সিটির মধ্যে। সরাসরি বিজ্ঞান সম্পর্কে বুঝতে পারবে ছাত্র-ছাত্রীরা। বর্তমান সরকারের রাজ্যে প্রথম সায়েন্টিফিক কোনো প্রজেক্ট হওয়ায় বিশেষ গুরুত্বের সাথে কাজটিকে দেখছে দপ্তর এবং নিউ এডুকেশন পলিসি জন্য এটি ছাত্র-ছাত্রীদের কাজে আসবে। গবেষণার কাজেও ছাত্র-ছাত্রীরা লাভবান হবে।
অর্থাৎ বিশেষ করে রাজ্যের ছাত্র-ছাত্রীদের যাতে বিজ্ঞানের দিকে আরো বেশি আকৃষ্ট করা যায় তার জন্য এই কাজটি যত তাড়াতাড়ি সম্ভব সম্পন্ন করার দিকে সরকার বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছে বলে জানান মন্ত্রী যীষ্ণু দেববর্মা।উল্লেখ্য, ২০১৩ সালে এ সাইন্স সিটির কাজ শুরু হয়। ২০১৭ সালে সাইন্স সিটির কাজ বন্ধ হয়ে যায়। পরবর্তী সময় রাজ্যে নতুন সরকার প্রতিষ্ঠিত হয়ে এই ৮০ কোটি টাকার প্রোজেক্টের জন্য ১৭৪ কোটি টাকা দ্বিতীয় পর্যায়ে আনা হয়।
আরশিকথা ত্রিপুরা সংবাদ
ছবিঃ সুমিত কুমার সিংহ
৭ই জুলাই ২০২১