১৫ এবং ১৬ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত দুদিন ব্যাপী আরশিকথা অনলাইন নিউজ মিডিয়া আয়োজিত এবং তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর, ত্রিপুরা সরকার এর সহযোগিতায় “ বর্ষবরণ ২০২৩ইং উৎসব “ এর দ্বিতীয় তথা শেষ দিনটিকে একটি ব্যতিক্রমী ভাবনায় সাজিয়ে তোলা হয়েছিলো।উল্লেখ্য, এবছর বর্ষবরণ উৎসবে খেলাধুলা চর্চার গুরুত্বকে প্রাধান্য দিয়েই কর্মসূচী নেওয়া হয়েছিলো।দুদিন ব্যাপী অনুষ্ঠানে মূল ক্যাপশন ছিলো “ নিয়ম করে খেলাধুলায় কিছুক্ষণ – শরীর মন সুস্থ থাকে আজীবন”।এবছরের অনুষ্ঠানে গর্বিত সহযোগী হিসেবে সঙ্গদান করেছেন আগরতলা বনমালীপুরস্থিত স্বনামধন্য ক্লাব সংগঠন ‘ বিজয়ী সংঘ ‘ এবং আরশিকথায় যুক্ত লেখক ও শিল্পীদের সংগঠন ‘ আরশিকথা গ্লোবাল ফোরাম’।
সোমবার,১৬ জানুয়ারি আগরতলা প্রেস ক্লাবে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে
ত্রিপুরা রাজ্যের ৬জন ক্রীড়া সাংবাদিককে আরশিকথার পক্ষ থেকে সংবর্ধনা জ্ঞাপন করা হয়।এছাড়া
রাজ্যের উদীয়মান ৪জন খেলোয়াড়কেও সম্মাননা প্রদান করা হয়।
এদিনের অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির আসন অলংকৃত করেন ত্রিপুরা সরকারের তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তরের অধিকর্তা রতন বিশ্বাস মহাশয়।বিশেষ সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আগরতলাস্থিত বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনের প্রথম সচিব মোঃ আল আমীন, আগরতলা পুর নিগমের কর্পোরেটর ড.অলক ভট্টাচার্য ও আগরতলা প্রেস ক্লাবের সম্পাদক প্রণব সরকার।এছাড়াও অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ত্রিপুরা স্পোর্টস কাউন্সিলের যুগ্ম সম্পাদক সরযূ চক্রবর্তী,সাংবাদিক ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব তথা আরশিকথার উপদেষ্টা অমিত ভৌমিক,ত্রিপুরা অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশানের সম্পাদক সুজিত রায় এবং চিকিৎসক তথা আরশিকথা গ্লোবাল ফোরামের সদস্য ড. শ্যামোৎপল বিশ্বাস।
এদিন অনুষ্ঠানের শুরুতেই রাজ্যের ৬জন স্বনামধন্য ক্রীড়া সাংবাদিককে আরশিকথার পক্ষ থেকে সংবর্ধনা জ্ঞাপন করা হয়।তারা হলেন যথাক্রমে অলক ঘোষ,দুলাল চক্রবর্তী, উমাশঙ্কর ভট্টাচার্য, কল্যাণ দেবনাথ, দীপক দে এবং অনির্বাণ দেব। আরশিকথার পক্ষে ক্রীড়া সাংবাদিকদের উত্তরীয়,সম্মাননা স্মারক ও উপহার দিয়ে সংবর্ধনা জ্ঞাপন করেন উপস্থিত আমন্ত্রিত অতিথি তথা রাজ্যের বরিষ্ঠ সাংবাদিক সঞ্জীব দেব,বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনের প্রথম সচিব মোঃ আল আমীন এবং ত্রিপুরা স্পোর্টস কাউন্সিলের যুগ্ম সম্পাদক সরযূ চক্রবর্তী মহাশয়।সম্মানিত সাংবাদিক গণ নিজ নিজ স্বল্প অনুভবে আরশিকথার এই উদ্যোগের ভূয়সী প্রশংসা করেন।পাশপাশি আগামীদিনেও আরশিকথার পাশে থাকার আশ্বাস দেন।
এদিনের অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির আসন অলংকৃত করেন ত্রিপুরা সরকারের তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তরের অধিকর্তা রতন বিশ্বাস মহাশয়।বিশেষ সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আগরতলাস্থিত বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনের প্রথম সচিব মোঃ আল আমীন, আগরতলা পুর নিগমের কর্পোরেটর ড.অলক ভট্টাচার্য ও আগরতলা প্রেস ক্লাবের সম্পাদক প্রণব সরকার।এছাড়াও অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ত্রিপুরা স্পোর্টস কাউন্সিলের যুগ্ম সম্পাদক সরযূ চক্রবর্তী,সাংবাদিক ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব তথা আরশিকথার উপদেষ্টা অমিত ভৌমিক,ত্রিপুরা অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশানের সম্পাদক সুজিত রায় এবং চিকিৎসক তথা আরশিকথা গ্লোবাল ফোরামের সদস্য ড. শ্যামোৎপল বিশ্বাস।
এদিন অনুষ্ঠানের শুরুতেই রাজ্যের ৬জন স্বনামধন্য ক্রীড়া সাংবাদিককে আরশিকথার পক্ষ থেকে সংবর্ধনা জ্ঞাপন করা হয়।তারা হলেন যথাক্রমে অলক ঘোষ,দুলাল চক্রবর্তী, উমাশঙ্কর ভট্টাচার্য, কল্যাণ দেবনাথ, দীপক দে এবং অনির্বাণ দেব। আরশিকথার পক্ষে ক্রীড়া সাংবাদিকদের উত্তরীয়,সম্মাননা স্মারক ও উপহার দিয়ে সংবর্ধনা জ্ঞাপন করেন উপস্থিত আমন্ত্রিত অতিথি তথা রাজ্যের বরিষ্ঠ সাংবাদিক সঞ্জীব দেব,বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনের প্রথম সচিব মোঃ আল আমীন এবং ত্রিপুরা স্পোর্টস কাউন্সিলের যুগ্ম সম্পাদক সরযূ চক্রবর্তী মহাশয়।সম্মানিত সাংবাদিক গণ নিজ নিজ স্বল্প অনুভবে আরশিকথার এই উদ্যোগের ভূয়সী প্রশংসা করেন।পাশপাশি আগামীদিনেও আরশিকথার পাশে থাকার আশ্বাস দেন।
স্বাগত ভাষণে বিগত ৭ বছরে আরশিকথার কর্মকাণ্ডের ইতিহাস এবং আগামী
দিনের পরিকল্পনা উল্লেখ করে সকল উপদেষ্টা,সহযোগী ও পরিবারের সদস্যদের প্রতি কৃতজ্ঞতা
প্রকাশ করেন আরশিকথা বহুমাত্রিক সংবাদ মাধমের প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক তথা পরিচালক শান্তনু
শর্মা।স্বাগত ভাষণের পর আরও একটি সম্মাননা জ্ঞাপন পর্ব অনুষ্ঠিত হয়।এই পর্বে রাজ্যের
উদীয়মান তরুণ প্রজন্মের ৪জন কৃতি খেলোয়াড়কে নিজ নিজ বিভাগে বিশেষ সাফল্যের জন্য উত্তরীয়,সম্মাননা
স্মারক ও উপহার দিয়ে শুভেচ্ছা জ্ঞাপন করেন অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি তথা আই,সি.এ অধিকর্তা
রতন বিশ্বাস, বিশেষ সম্মানিত অতিথি তথা আগরতলা প্রেস ক্লাবের সম্পাদক প্রণব সরকার,
বিশেষ অতিথিদ্বয় যথাক্রমে ত্রিপুরা স্পোর্টস কাউন্সিলের যুগ্ম সম্পাদক সরযূ চক্রবর্তী
এবং ত্রিপুরা অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশানের সম্পাদক সুজিত রায়।
এদিন মঞ্চে উপবিষ্ট আমন্ত্রিত অতিথিগণ প্রত্যেকেই নিজ নিজ বক্তব্যে নিয়মিত খেলাধুলা চর্চার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন। পাশাপাশি আরশিকথার এই উদ্যোগের প্রশংসা করেন।
এরপর সাংস্কৃতিক পর্বের শুরুতেই রাজ্যের প্রথিতযশা শিশু বিশেষজ্ঞ ডাঃ সত্যজিৎ চক্রবর্তী তার নিজের লেখা “ Childhood & Adolescence “ বইটি আরশিকথা গ্লোবাল ফোরাম ও বিজয়ী সংঘ পরিবারকে উপহার দেন।একটি বিশেষ পর্বে রাজ্যের স্বনামধন্য ক্রীড়া ব্যক্তিত্ব নবারুণ ঘোষ অত্যন্ত সাবলীল ভাষায় জীবনে খেলাধুলার গুরুত্বকে সবার সামনে ব্যক্ত করেন।
খেলাধুলার প্রতি তার অনুভব উপস্থিত সবাইকে মুগ্ধ করে। এদিনের সাংস্কৃতিক পর্বে প্রথম সমবেত পরিবেশনায় ছিলো রাজ্যের স্বনামধন্য সাংস্কৃতিক ও সামাজিক সংস্থা ‘ সুরাঙ্গিনা ‘।
সংস্থার সুরেলা পরিবেশনায় মুগ্ধ হয়েছেন উপস্থিত সবাই।অনুষ্ঠানে দক্ষ আবৃত্তি পরিবেশনায় শিশু শিল্পী তৃষা পাল,অনন্যা ভট্টাচার্য ও অদ্বিতীয়া ভট্টাচার্য সবার নজর কাড়ে।
একক বেহালা বাদনে শিশুশিল্পী রোশন পাল উপস্থিত সবার মন জয় করে নেয়।অনুষ্ঠানে সুরেলা কণ্ঠে একক সঙ্গীত পরিবেশন করেন সোমা মজুমাদার।এদিনের সাংস্কৃতিক পর্বে আরশিকথা গ্লোবাল ফোরামের তরফে দুটি শ্রুতি নাটক যথাক্রমে “ নেশার ছোবল “ এবং রক্তদানে বাঁচাও প্রাণ “ ও কবি টিঙ্কু রঞ্জন দাস এর একটি কবিতা পাঠ সহ তিনটি অনবদ্য পরিবেশনা অনুষ্ঠানটিকে অন্য মাত্রায় পৌঁছে দেয়।
নাটক দুটির রচয়িতা সসীম আচার্য।অংশগ্রহণে রতন আচার্য, শ্যামল কান্তি দে,সসীম আচার্য,জবা পাল, চন্দ্রা মজুমদার,কান্তা দেব, মৃণাল কান্তি পণ্ডিত,টিঙ্কু রঞ্জন দাস, গৌরাঙ্গ দেবনাথ,মনীষা গুপ্তা পাল, সুস্মিতা দেবনাথ ও সপ্তর্ষি লস্কর।দুটি নাটকেই আবহ সঙ্গীতে ছিলেন সুজাতা সোম।কবিতা পাঠে ছিলেন সুস্মিতা ধর এবং মৌসুমী কর।
এই ৪জন কৃতি খেলোয়াড় হলেন
যথাক্রমে সাবাত জমাতিয়া(ফুটবল), রিয়া দেবনাথ(অ্যাথলেটিক),সম্পূর্ণা চৌধুরী(ব্যাডমিন্টন)
এবং ধৃতি দেবনাথ(যোগা)।
এদিন মঞ্চে উপবিষ্ট আমন্ত্রিত অতিথিগণ প্রত্যেকেই নিজ নিজ বক্তব্যে নিয়মিত খেলাধুলা চর্চার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন। পাশাপাশি আরশিকথার এই উদ্যোগের প্রশংসা করেন।
এরপর সাংস্কৃতিক পর্বের শুরুতেই রাজ্যের প্রথিতযশা শিশু বিশেষজ্ঞ ডাঃ সত্যজিৎ চক্রবর্তী তার নিজের লেখা “ Childhood & Adolescence “ বইটি আরশিকথা গ্লোবাল ফোরাম ও বিজয়ী সংঘ পরিবারকে উপহার দেন।একটি বিশেষ পর্বে রাজ্যের স্বনামধন্য ক্রীড়া ব্যক্তিত্ব নবারুণ ঘোষ অত্যন্ত সাবলীল ভাষায় জীবনে খেলাধুলার গুরুত্বকে সবার সামনে ব্যক্ত করেন।
খেলাধুলার প্রতি তার অনুভব উপস্থিত সবাইকে মুগ্ধ করে। এদিনের সাংস্কৃতিক পর্বে প্রথম সমবেত পরিবেশনায় ছিলো রাজ্যের স্বনামধন্য সাংস্কৃতিক ও সামাজিক সংস্থা ‘ সুরাঙ্গিনা ‘।
সংস্থার সুরেলা পরিবেশনায় মুগ্ধ হয়েছেন উপস্থিত সবাই।অনুষ্ঠানে দক্ষ আবৃত্তি পরিবেশনায় শিশু শিল্পী তৃষা পাল,অনন্যা ভট্টাচার্য ও অদ্বিতীয়া ভট্টাচার্য সবার নজর কাড়ে।
একক বেহালা বাদনে শিশুশিল্পী রোশন পাল উপস্থিত সবার মন জয় করে নেয়।অনুষ্ঠানে সুরেলা কণ্ঠে একক সঙ্গীত পরিবেশন করেন সোমা মজুমাদার।এদিনের সাংস্কৃতিক পর্বে আরশিকথা গ্লোবাল ফোরামের তরফে দুটি শ্রুতি নাটক যথাক্রমে “ নেশার ছোবল “ এবং রক্তদানে বাঁচাও প্রাণ “ ও কবি টিঙ্কু রঞ্জন দাস এর একটি কবিতা পাঠ সহ তিনটি অনবদ্য পরিবেশনা অনুষ্ঠানটিকে অন্য মাত্রায় পৌঁছে দেয়।
নাটক দুটির রচয়িতা সসীম আচার্য।অংশগ্রহণে রতন আচার্য, শ্যামল কান্তি দে,সসীম আচার্য,জবা পাল, চন্দ্রা মজুমদার,কান্তা দেব, মৃণাল কান্তি পণ্ডিত,টিঙ্কু রঞ্জন দাস, গৌরাঙ্গ দেবনাথ,মনীষা গুপ্তা পাল, সুস্মিতা দেবনাথ ও সপ্তর্ষি লস্কর।দুটি নাটকেই আবহ সঙ্গীতে ছিলেন সুজাতা সোম।কবিতা পাঠে ছিলেন সুস্মিতা ধর এবং মৌসুমী কর।
অনুষ্ঠানে
সুদক্ষ পরিবেশনায় নিজেদের সেরা অস্তিত্ব প্রমাণ করে গসিপস সাংস্কৃতিক সংস্থা।সুজাতা
সোম এর পরিচালনায় অনন্য একটি দেশমাতৃকার বন্দনা কোলাজে গসিপসের তরুণ সদস্যরা এদিন সবাইকে
মুগ্ধ করে।
এদিন অনুষ্ঠানের বিশেষ আকর্ষণে ছিলো বিজয়ী সংঘের উদ্যোগে একটি মিউজিক্যাল কনসার্ট।অনবদ্য সঙ্গীতের ছোঁয়ায় সবাইকে বিবশ করে দেয় এই কনসার্টের সঙ্গীতশিল্পী কৃত্তিকা মুখার্জি, রমা দাস, ইনশা আক্তার এবং বিপ্রর্ষী দেবনাথ।রাজ্যের তরুণ প্রজন্মের শিল্পীরা যে বহিরাজ্যের তুলনায় কোন অংশে পিছিয়ে নেই এই শিল্পীরা তার প্রমাণ রাখতে সক্ষম হয়েছে।
এদিন অনুষ্ঠানের বিশেষ আকর্ষণে ছিলো বিজয়ী সংঘের উদ্যোগে একটি মিউজিক্যাল কনসার্ট।অনবদ্য সঙ্গীতের ছোঁয়ায় সবাইকে বিবশ করে দেয় এই কনসার্টের সঙ্গীতশিল্পী কৃত্তিকা মুখার্জি, রমা দাস, ইনশা আক্তার এবং বিপ্রর্ষী দেবনাথ।রাজ্যের তরুণ প্রজন্মের শিল্পীরা যে বহিরাজ্যের তুলনায় কোন অংশে পিছিয়ে নেই এই শিল্পীরা তার প্রমাণ রাখতে সক্ষম হয়েছে।
পরিশেষে সুরেলা কণ্ঠে অনবদ্য একটি গান গেয়ে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি টানেন বিজয়ী সংঘের সভাপতি তথা জনপ্রিয় সঙ্গীতশিল্পী
শুভ্র শঙ্কর লস্কর।এদিনের অনুষ্ঠানে যন্ত্র সঙ্গীতে সহযোগিতায় ছিলেন নারায়ণ বিশ্বাস, পার্থ সারথি ঘোষ, ধনঞ্জয় সরকার এবং সৌমেন কান্তি ঘোষ।
গোটা অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় ছিলেন মৃদুল মজুমদার ও মৌসুমী কর।দুদিনের অনুষ্ঠানটির সহ নিবেদক ছিলেন অন্নপূর্ণা জুয়েলারি এবং মেডিক্যাল হেলথ হাব। এদিন আগরতলা প্রেস ক্লাব মিলনায়তন ছিলো কানায় কানায় পরিপূর্ণ।
গোটা অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় ছিলেন মৃদুল মজুমদার ও মৌসুমী কর।দুদিনের অনুষ্ঠানটির সহ নিবেদক ছিলেন অন্নপূর্ণা জুয়েলারি এবং মেডিক্যাল হেলথ হাব। এদিন আগরতলা প্রেস ক্লাব মিলনায়তন ছিলো কানায় কানায় পরিপূর্ণ।
আরশিকথা হাইলাইটস
১৭ জানুয়ারি ২০২৩