বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এমন কিছু খাবার রয়েছে, যেগুলো খেলেই দূর হবে দুর্বলতা। এমনকী রোগ থাকবে দূরে। এরমধ্যে ভিটামিন-সি অনেক গুরুত্বপূর্ণ। ভিটামিন-সির অভাব পূরণে বেশি করে টকজাতীয় ফল যেমন— কমলা, লেবু, আঙুর খেতে হবে। এ ছাড়া কিউই, লেটুসপাতা, পালংশাক ও মরিচ বেশি খেতে পারেন। এছাড়াও দুধ, ডিম, কলা ও কাজুবাদামেও দূর হয় শারীরিক দুর্বলতা।
ফলমূল ও শাকসবজি: পুষ্টিবিদদের মতে, যেকোনো শাকসবজি ও ফলমূল হচ্ছে ডায়েটের ভিত। এসব খাবার শরীরের জন্য খুবই উপকারী। এতে থাকা ফাইবার, ভিটামিন, খনিজ ও ফ্লুইড শরীর সুস্থ রাখে। এমনকী পেশি তৈরিতেও সাহায্য করে। তবে এতে বেশি পরিমাণে প্রোটিন থাকে না। প্রোটিনের সংস্থান করতে এসব খাবারের পাশাপাশি অন্যান্য খাবারও খেতে হবে। তবেই পেশির ক্ষমতা বাড়বে; অসুখ থাকবে দূরে; কেটে যাবে শরীরিক দুর্বলতা।
ডিম শরীরের জন্য খুবই উপকারী। এটি প্রোটিনের ভালো উৎস। শুধু তাই নয়, দেহ এই প্রোটিন অত্যন্ত সহজে গ্রহণ করে নেয়। তবে অনেকেই ডিমের সাদা অংশ খেয়ে কুসুম ফেলে দেন। এটা ঠিক না। কারণ কুসুমে রয়েছে লিউটিন, যা চোখের জন্য ভালো। তাই কোলেস্টেরল, ডায়াবেটিস না থাকলে অনায়াসে ডিমের কুসুম খেতে পারেন।
শিমের বীজে প্রচুর পরিমাণে উদ্ভিজ্জ প্রোটিন রয়েছে। এই প্রোটিন দেহের জন্য উপকারী। এ ছাড়া ওটস, ডালিয়ার মতো হোল গ্রেইনে রয়েছে ভরপুর ফাইবার যা রক্তে চিনির পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করে, ওজন কমায়। পাশাপাশি বাদাম খান। আমন্ড, পেস্তা, ওয়ালনাট খাওয়া অত্যন্ত উপকারী। এতে রয়েছে প্রোটিন, ভিটামিন, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। ফলে পেশির জোর বাড়ে কয়েকগুণ।
পুষ্টিবিদদের মতে, যেকোনো শাকসবজি ও ফলমূল হচ্ছে ডায়েটের ভিত। এসব খাবার শরীরের জন্য খুবই উপকারী। এতে থাকা ফাইবার, ভিটামিন, খনিজ ও ফ্লুইড শরীর সুস্থ রাখে। এমনকী পেশি তৈরিতেও সাহায্য করে। তবে এতে বেশি পরিমাণে প্রোটিন থাকে না। প্রোটিনের সংস্থান করতে এসব খাবারের পাশাপাশি অন্যান্য খাবারও খেতে হবে। তবেই পেশির ক্ষমতা বাড়বে; অসুখ থাকবে দূরে; কেটে যাবে শরীরিক দুর্বলতা।
আরশিকথা স্বাস্থ্য কথা
তথ্য ও ছবিঃ সৌজন্যে ইন্টারনেট
১লা আগস্ট ২০২৪