কলকাতা ডেস্কঃ
২০০৪ সালে লোকসভা নির্বাচনে রেকর্ড ভোটে জয়ী হয়েছিলেন তিনি। নিকটতম প্রতিদ্বন্ধী থেকে ৫ লক্ষ ৯২ হাজার ভোট বেশি পেয়েছিলেন। সেই দোর্দণ্ড প্রতাপ সিপিএম নেতা অনিল বসু আর নেই। মঙ্গলবার(২ অক্টোবর) সকালে কলকাতার একটি বেসরকারি নার্সিংহোমে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। মৃত্যুকালে তাঁর বয়েস হয়েছিলো ৭৫। ঘড়ির কাঁটায় তখন ১০টা বেজে ৩০মিনিট। বেশ কয়েক মাস ধরেই অসুস্থ ছিলেন। ৮ বারের এই সাংসদের মৃত্যুতে সিপিএমের রাজ্য কমিটির পক্ষ থেকে শোকজ্ঞাপন করা হয়েছে। ১৯৮৪ সাল থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত সাংসদ ছিলেন তিনি। ২০০৪ সালে পশ্চিমবঙ্গের আরামবাগ সংসদীয় কেন্দ্র থেকে রেকর্ড ভোটে জয়ী হয়েছিলেন অনিল বসু। পরবর্তী সময় এই আসনটি তপসিলি ভুক্ত হওয়ায় তিনি আর ভোটে দাঁড়াননি। তাঁর মৃত্যুতে পশ্চিমবঙ্গে সিপিএম একজন প্রাজ্ঞ, লড়াকু নেতাকে হারালো বলে শোকজ্ঞাপন করা হয়।
ছবিঃ সংগৃহীত
২রা অক্টোবর ২০১৮ইং
২০০৪ সালে লোকসভা নির্বাচনে রেকর্ড ভোটে জয়ী হয়েছিলেন তিনি। নিকটতম প্রতিদ্বন্ধী থেকে ৫ লক্ষ ৯২ হাজার ভোট বেশি পেয়েছিলেন। সেই দোর্দণ্ড প্রতাপ সিপিএম নেতা অনিল বসু আর নেই। মঙ্গলবার(২ অক্টোবর) সকালে কলকাতার একটি বেসরকারি নার্সিংহোমে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। মৃত্যুকালে তাঁর বয়েস হয়েছিলো ৭৫। ঘড়ির কাঁটায় তখন ১০টা বেজে ৩০মিনিট। বেশ কয়েক মাস ধরেই অসুস্থ ছিলেন। ৮ বারের এই সাংসদের মৃত্যুতে সিপিএমের রাজ্য কমিটির পক্ষ থেকে শোকজ্ঞাপন করা হয়েছে। ১৯৮৪ সাল থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত সাংসদ ছিলেন তিনি। ২০০৪ সালে পশ্চিমবঙ্গের আরামবাগ সংসদীয় কেন্দ্র থেকে রেকর্ড ভোটে জয়ী হয়েছিলেন অনিল বসু। পরবর্তী সময় এই আসনটি তপসিলি ভুক্ত হওয়ায় তিনি আর ভোটে দাঁড়াননি। তাঁর মৃত্যুতে পশ্চিমবঙ্গে সিপিএম একজন প্রাজ্ঞ, লড়াকু নেতাকে হারালো বলে শোকজ্ঞাপন করা হয়।
ছবিঃ সংগৃহীত
২রা অক্টোবর ২০১৮ইং