নিজস্ব প্রতিনিধি,আগরতলা,আরশিকথাঃ
জিবি হাসপাতালে করোনা আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসা পরিষেবার উন্নয়নে গত ক'দিনে বেশ কিছু নতুন পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। শুক্রবার (১১ সেপ্টেম্বর) এক সাংবাদিক সম্মেলনে এই সমস্ত তথ্য তুলে ধরেন জিবি হাসপাতালের রোগী কল্যাণ সমিতির চেয়ারম্যান তথা সাংসদ প্রতিমা ভৌমিক।সঙ্গে ছিলেন পশ্চিম ত্রিপুরা জেলা শাসক ডঃ শৈলেষ কুমার যাদব সহ অন্যান্য বিশেষজ্ঞ ডাক্তাররা।
সাংসদ প্রতিমা ভৌমিক বলেন, করোনা আক্রান্ত চিকিৎসাধীন রোগী ও তাদের পরিবারের মধ্যে সমন্বয় সাধনের ব্যবস্থাকরা হয়েছে।ফ্লোর ম্যানেজমেন্টের জন্য ১৮জনকে নিযুক্ত করা হয়েছে।অক্সিজেনের সমস্যা নেই। জলের সমস্যাও মেটানো হয়েছে। শনিবারেও হাসপাতাল পরিদর্শনে যাবেন বলে জানান সাংসদ। তিনি তথ্য দিয়ে বলেন, রাজ্যে করোনায় মৃত্যুর হার 0.৯৬ শতাংশ। যা দেশের মধ্যে সবচাইতে কম। যারা মারা গিয়েছেন তাদের ৮০ শতাংশই কিডনি জনিত রোগ,প্রেসার,সুগার বা অন্য কোন রোগে আক্রান্ত ছিলেন। এদিকে জেলাশাসক জানান, বিভিন্ন পুজা, বিয়ে, মাস্ক পরিধান না করা, সামাজিক দূরত্ব বজায় না রাখা ইত্যাদি নানা কারণে পশ্চিম জেলায় আক্রান্তের সংখ্যা বেশি। এর জন্য উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন তিনি। বিভিন্ন ওয়ার্ডে টেস্টিং সেন্টার করা হয়েছে। করোনা আক্রান্তদের জন্য কি কি ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে সেই তথ্যও তুলে ধরেন তিনি।
ছবিঃ সুমিত কুমার সিংহ
আরশিকথা
১১ই সেপ্টেম্বর ২০২০
জিবি হাসপাতালে করোনা আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসা পরিষেবার উন্নয়নে গত ক'দিনে বেশ কিছু নতুন পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। শুক্রবার (১১ সেপ্টেম্বর) এক সাংবাদিক সম্মেলনে এই সমস্ত তথ্য তুলে ধরেন জিবি হাসপাতালের রোগী কল্যাণ সমিতির চেয়ারম্যান তথা সাংসদ প্রতিমা ভৌমিক।সঙ্গে ছিলেন পশ্চিম ত্রিপুরা জেলা শাসক ডঃ শৈলেষ কুমার যাদব সহ অন্যান্য বিশেষজ্ঞ ডাক্তাররা।
সাংসদ প্রতিমা ভৌমিক বলেন, করোনা আক্রান্ত চিকিৎসাধীন রোগী ও তাদের পরিবারের মধ্যে সমন্বয় সাধনের ব্যবস্থাকরা হয়েছে।ফ্লোর ম্যানেজমেন্টের জন্য ১৮জনকে নিযুক্ত করা হয়েছে।অক্সিজেনের সমস্যা নেই। জলের সমস্যাও মেটানো হয়েছে। শনিবারেও হাসপাতাল পরিদর্শনে যাবেন বলে জানান সাংসদ। তিনি তথ্য দিয়ে বলেন, রাজ্যে করোনায় মৃত্যুর হার 0.৯৬ শতাংশ। যা দেশের মধ্যে সবচাইতে কম। যারা মারা গিয়েছেন তাদের ৮০ শতাংশই কিডনি জনিত রোগ,প্রেসার,সুগার বা অন্য কোন রোগে আক্রান্ত ছিলেন। এদিকে জেলাশাসক জানান, বিভিন্ন পুজা, বিয়ে, মাস্ক পরিধান না করা, সামাজিক দূরত্ব বজায় না রাখা ইত্যাদি নানা কারণে পশ্চিম জেলায় আক্রান্তের সংখ্যা বেশি। এর জন্য উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন তিনি। বিভিন্ন ওয়ার্ডে টেস্টিং সেন্টার করা হয়েছে। করোনা আক্রান্তদের জন্য কি কি ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে সেই তথ্যও তুলে ধরেন তিনি।
ছবিঃ সুমিত কুমার সিংহ
আরশিকথা
১১ই সেপ্টেম্বর ২০২০