তন্ময় বনিক,আগরতলাঃ
হলো না শেষরক্ষা। বৃথা গেলো কংগ্রেসের আন্দোলন। গুড়িয়ে দেওয়া হলো মধুসূদন সাহা স্মৃতি ভবন। একের পর এক দলীয় কার্যালয় ভেঙ্গে দেওয়ার প্রতিবাদে সাংবাদিক সম্মেলন করে রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে তোপ দাগে প্রদেশ কংগ্রেস। সরকারি জায়গায় বেআইনি ভাবে গড়ে উঠা রাজনৈতিক দল কিংবা শ্রমিক সংগঠনের কার্যালয়গুলির বিরুদ্ধে উচ্ছেদ অভিযান চালিয়েছে পশ্চিম ত্রিপুরা জেলা প্রশাসন। গত ৭মে থেকে এই উচ্ছেদ অভিযান শুরু হয়। রবিবার(১৩মে) মঠচৌমুহনি থেকে কাশীপুর পর্যন্ত উচ্ছেদ অভিযান চালানো হয়। আড়ালিয়া এলাকাতেও এই ধরণের অভিযান চলে। এদিন প্রথমেই গুড়িয়ে দেওয়া হয় কামারপুকুর পাড় সংলগ্ন কংগ্রেসের কার্যালয় মধুসূদন সাহা স্মৃতি ভবনটি। শুক্রবার(১১মে) এই ভবনের সামনেই জাতীয় সড়ক অবরোধ করেছিলেন পিসিসি সভাপতি বীরজিৎ সিনহা ও প্রাক্তন বিধায়ক গোপাল চন্দ্র রায়। তারা উল্টো প্রশাসনের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনেন - বেআইনি ভাবে উচ্ছেদ অভিযান করা হচ্ছে বলে। দাবি জানানো হয় এই ধরনের উচ্ছেদ অভিযান বন্ধ রাখার জন্য। কিন্তু কোন কাজ হয়নি কংগ্রেসের আন্দোলনের প্রভাব পড়েনি প্রশাসনের উপর। রবিবার(১৩মে) ছুটির দিনেই উচ্ছেদ অভিযান চালায় পশ্চিম ত্রিপুরা জেলা প্রশাসন। নেতৃত্বে ছিলেন জেলাশাসক মিলিন্দ রামটেক। বিশাল পুলিশ ও আরক্ষা বাহিনীর জওয়ানদের নিয়ে অভিযান চালানো হয়। ঘটনাস্থলে ছিলেন জেলার পুলিশ সুপার অজিত প্রতাপ সিং।
এদিন আশ্রম চৌমুহনি, কাশীপুর, আড়ালিয়া সহ বিভিন্ন জায়গায় উচ্ছেদ অভিযান করা হয়। ভাঙ্গা হয়েছে বেশ কিছু সিপিএমের কার্যালয়ও। তবে কোথাও কোনরকম প্রতিরোধের মুখে পড়তে হয়নি প্রশাসনকে। আগামী দিনগুলিতেও সরকারি জায়গায় বেআইনি ভাবে গড়ে উঠা রাজনৈতিক দল ও শ্রমিক সংগঠনের কার্যালয়গুলির বিরুদ্ধে উচ্ছেদ অভিযান চলবে বলে জানিয়েছেন জেলাশাসক মিলিন্দ রামটেক।
ছবিঋণঃ সংগৃহীত
১৩ই মে ২০১৮ইং
হলো না শেষরক্ষা। বৃথা গেলো কংগ্রেসের আন্দোলন। গুড়িয়ে দেওয়া হলো মধুসূদন সাহা স্মৃতি ভবন। একের পর এক দলীয় কার্যালয় ভেঙ্গে দেওয়ার প্রতিবাদে সাংবাদিক সম্মেলন করে রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে তোপ দাগে প্রদেশ কংগ্রেস। সরকারি জায়গায় বেআইনি ভাবে গড়ে উঠা রাজনৈতিক দল কিংবা শ্রমিক সংগঠনের কার্যালয়গুলির বিরুদ্ধে উচ্ছেদ অভিযান চালিয়েছে পশ্চিম ত্রিপুরা জেলা প্রশাসন। গত ৭মে থেকে এই উচ্ছেদ অভিযান শুরু হয়। রবিবার(১৩মে) মঠচৌমুহনি থেকে কাশীপুর পর্যন্ত উচ্ছেদ অভিযান চালানো হয়। আড়ালিয়া এলাকাতেও এই ধরণের অভিযান চলে। এদিন প্রথমেই গুড়িয়ে দেওয়া হয় কামারপুকুর পাড় সংলগ্ন কংগ্রেসের কার্যালয় মধুসূদন সাহা স্মৃতি ভবনটি। শুক্রবার(১১মে) এই ভবনের সামনেই জাতীয় সড়ক অবরোধ করেছিলেন পিসিসি সভাপতি বীরজিৎ সিনহা ও প্রাক্তন বিধায়ক গোপাল চন্দ্র রায়। তারা উল্টো প্রশাসনের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনেন - বেআইনি ভাবে উচ্ছেদ অভিযান করা হচ্ছে বলে। দাবি জানানো হয় এই ধরনের উচ্ছেদ অভিযান বন্ধ রাখার জন্য। কিন্তু কোন কাজ হয়নি কংগ্রেসের আন্দোলনের প্রভাব পড়েনি প্রশাসনের উপর। রবিবার(১৩মে) ছুটির দিনেই উচ্ছেদ অভিযান চালায় পশ্চিম ত্রিপুরা জেলা প্রশাসন। নেতৃত্বে ছিলেন জেলাশাসক মিলিন্দ রামটেক। বিশাল পুলিশ ও আরক্ষা বাহিনীর জওয়ানদের নিয়ে অভিযান চালানো হয়। ঘটনাস্থলে ছিলেন জেলার পুলিশ সুপার অজিত প্রতাপ সিং।
এদিন আশ্রম চৌমুহনি, কাশীপুর, আড়ালিয়া সহ বিভিন্ন জায়গায় উচ্ছেদ অভিযান করা হয়। ভাঙ্গা হয়েছে বেশ কিছু সিপিএমের কার্যালয়ও। তবে কোথাও কোনরকম প্রতিরোধের মুখে পড়তে হয়নি প্রশাসনকে। আগামী দিনগুলিতেও সরকারি জায়গায় বেআইনি ভাবে গড়ে উঠা রাজনৈতিক দল ও শ্রমিক সংগঠনের কার্যালয়গুলির বিরুদ্ধে উচ্ছেদ অভিযান চলবে বলে জানিয়েছেন জেলাশাসক মিলিন্দ রামটেক।
ছবিঋণঃ সংগৃহীত
১৩ই মে ২০১৮ইং