তন্ময় বনিক,আগরতলাঃ
প্রশান্ত কপালী ছিলেন একজন রাজনৈতিক আন্দোলনের সংগঠক। স্বল্পভাষী, মিষ্টভাষী হলেও শ্রেণি শত্রুকে আক্রমণে ক্ষতবিক্ষত করার ক্ষেত্রে কারোর চাইতে কম যেতেন না। সিপিআই এর প্রাক্তন বিধায়ক প্রয়াত প্রশান্ত কপালীকে নিয়ে এই কথাগুলি বলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা মানিক সরকার। প্রয়াত নেতার স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে তিনি আরও বলেন, ছাত্র আন্দোলনে আমার সহকর্মী ছিলো প্রশান্ত। ত্রিপুরার বিকাশের জন্য বামপন্থী আন্দোলনে আমরা একে অপরের পরিপূরক হয়ে কাজ করেছি। বৃহস্পতিবার(৩১মে) আগরতলা প্রেসক্লাবে এক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে প্রশান্ত কপালী স্মৃতি মেধা পুরস্কার প্রদান করা হয়। প্রশান্ত কপালী স্মৃতি রক্ষা কমিটির উদ্যোগে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির ভাষণে বিরোধী দলনেতা দেশের রাজনৈতিক সামাজিক চিত্র তুলে ধরে শাসক গোষ্ঠীর প্রতি অভিযোগ ব্যক্ত করেন। তিনি বলেন, রাজনীতির নামে চারিদিকে একটি অস্থির অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। এই অবস্থায় সাধারণ মানুষকে সচেতন থাকার আহবান জানান তিনি। বিরোধী দলনেতা এইধরনের উদ্যোগের জন্য প্রয়াতের সহধর্মিণী তুলসী কপালীর প্রশংসা করেন। অনুষ্ঠানে ৫জন দুঃস্থ মেধাবী ছাত্রছাত্রীকে প্রশান্ত কপালী স্মৃতি মেধা পুরস্কার দেওয়া হয়। এরা হলেন সাব্রুমের মনুঘাটের চম্পালক্ষ্মী ত্রিপুরা, মলয়নগরের দেবী বিশ্বাস, চম্পকনগর ব্রজবাসী পাড়ার শঙ্করী দেববর্মা,ভাটি অভয়নগরের অমৃত মিশ্র ও পশ্চিম ভুবনবনের গোপাল বনিক।
অমৃত ও গোপাল অবশ্য দারিদ্রতার চাপে বাড়ি ছেড়ে নীলাজ্যোতি সেবাশ্রমে থেকে পড়াশুনা করছে। তাদের শংসাপত্রের পাশাপাশি পুরস্কার স্বরূপ পাঁচ হাজার টাকা করে দেওয়া হয়। অনুষ্ঠানে রাজ্যের বিশিষ্টজনেরা উপস্থিত ছিলেন।
ছবিঋণঃ ডাঃ যুধিষ্ঠির দাস
৩১শে মে ২০১৮ইং
প্রশান্ত কপালী ছিলেন একজন রাজনৈতিক আন্দোলনের সংগঠক। স্বল্পভাষী, মিষ্টভাষী হলেও শ্রেণি শত্রুকে আক্রমণে ক্ষতবিক্ষত করার ক্ষেত্রে কারোর চাইতে কম যেতেন না। সিপিআই এর প্রাক্তন বিধায়ক প্রয়াত প্রশান্ত কপালীকে নিয়ে এই কথাগুলি বলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা মানিক সরকার। প্রয়াত নেতার স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে তিনি আরও বলেন, ছাত্র আন্দোলনে আমার সহকর্মী ছিলো প্রশান্ত। ত্রিপুরার বিকাশের জন্য বামপন্থী আন্দোলনে আমরা একে অপরের পরিপূরক হয়ে কাজ করেছি। বৃহস্পতিবার(৩১মে) আগরতলা প্রেসক্লাবে এক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে প্রশান্ত কপালী স্মৃতি মেধা পুরস্কার প্রদান করা হয়। প্রশান্ত কপালী স্মৃতি রক্ষা কমিটির উদ্যোগে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির ভাষণে বিরোধী দলনেতা দেশের রাজনৈতিক সামাজিক চিত্র তুলে ধরে শাসক গোষ্ঠীর প্রতি অভিযোগ ব্যক্ত করেন। তিনি বলেন, রাজনীতির নামে চারিদিকে একটি অস্থির অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। এই অবস্থায় সাধারণ মানুষকে সচেতন থাকার আহবান জানান তিনি। বিরোধী দলনেতা এইধরনের উদ্যোগের জন্য প্রয়াতের সহধর্মিণী তুলসী কপালীর প্রশংসা করেন। অনুষ্ঠানে ৫জন দুঃস্থ মেধাবী ছাত্রছাত্রীকে প্রশান্ত কপালী স্মৃতি মেধা পুরস্কার দেওয়া হয়। এরা হলেন সাব্রুমের মনুঘাটের চম্পালক্ষ্মী ত্রিপুরা, মলয়নগরের দেবী বিশ্বাস, চম্পকনগর ব্রজবাসী পাড়ার শঙ্করী দেববর্মা,ভাটি অভয়নগরের অমৃত মিশ্র ও পশ্চিম ভুবনবনের গোপাল বনিক।
অমৃত ও গোপাল অবশ্য দারিদ্রতার চাপে বাড়ি ছেড়ে নীলাজ্যোতি সেবাশ্রমে থেকে পড়াশুনা করছে। তাদের শংসাপত্রের পাশাপাশি পুরস্কার স্বরূপ পাঁচ হাজার টাকা করে দেওয়া হয়। অনুষ্ঠানে রাজ্যের বিশিষ্টজনেরা উপস্থিত ছিলেন।
ছবিঋণঃ ডাঃ যুধিষ্ঠির দাস
৩১শে মে ২০১৮ইং