তন্ময় বনিক,আগরতলাঃ
সার্জিক্যাল স্ট্রাইকের প্রথম বর্ষপূর্তি উদযাপন করা হলো রাজ্যেও। আগরতলায় এলবার্ট এক্কা পার্কে শহীদ জওয়ানদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব কুমার দেব। সঙ্গে ছিলেন আগরতলা পুর নিগমের মেয়র ডঃ প্রফুল্লজিৎ সিনহা ও এলাকার বিধায়ক ডাঃ দিলীপ দাস। অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী ১৯৭১ সালে পাক বাহিনীর সঙ্গে যুদ্ধে এলবার্ট এক্কার কৃতিত্বের কথা তুলে ধরার পাশাপাশি গত বছর পাক অধিকৃত কাশ্মীরে সার্জিক্যাল স্ট্রাইক নিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির রাষ্ট্রবাদী চিন্তাধারার প্রশংসা করেন। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ১৯৭১ সালের ৩ ডিসেম্বর পাক বাহিনীর সঙ্গে যুদ্ধ করতে গিয়ে শহীদ হয়েছিলেন এলবার্ট এক্কা। আগরতলা শহরকে বাঁচিয়েছিলেন তিনি। সাহসিকতার সঙ্গে বুক চিতিয়ে লড়াই করে গেছেন পাক বাহিনীর সঙ্গে।
আর এখন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির রাষ্ট্রবাদী চিন্তাধারার জন্যই ভারত সারা বিশ্বে স্বমহিমায় দাঁড়িয়ে আছে। একসময় তৃতীয় বিশ্বের দেশ হিসেবে পরিচিতি ছিলো ভারতের। প্রধানমন্ত্রীর রাষ্ট্রবাদী চিন্তা চেতনার জন্যই শত্রুরা দেশের ক্ষতি করতে পারছেনা। প্রত্যেক শহীদ জওয়ানের পরিবারের জন্যই সমবেদনা রয়েছে প্রধানমন্ত্রীর। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, কেন্দ্রে নরেন্দ্র মোদি সরকার আসার পর নাগাল্যান্ডে উগ্রবাদী সমস্যা মিটে গেছে। সেনাবাহিনীর দীর্ঘদিনের দাবি অনুযায়ী ওয়ান র্যাঙ্ক ওয়ান পেনশন চালু হয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির প্রচেষ্টাতেই।
এদিকে সার্জিক্যাল স্ট্রাইকের বর্ষপূর্তি উপলক্ষ্যে আসাম রাইফেলস স্কুলেও এক অনুষ্ঠান হয়। এলইডি জায়েন্ট স্ক্রিনের মাধ্যমে গতবছর পাক অধিকৃত কাশ্মীরে সার্জিক্যাল স্ট্রাইকের কিছু অংশ প্রদর্শন করা হয়। অনুষ্ঠানে ছিলেন পশ্চিম ত্রিপুরা জেলা শাসক ডঃ সন্দীপ মাহাত্মে, পশ্চিম জেলার পুলিশ সুপার অজিত প্রতাপ সিং, আসাম রাইফেলসের ব্রিগেডিয়ার অশ্বিনী নায়ার সহ অন্যান্য আধিকারিকরা। অনুষ্ঠানে আসাম রাইফেলসের বিভিন্ন স্বয়ংক্রিয় অস্ত্র প্রদর্শন করা হয়। আর এসমস্ত আগ্নেয়াস্ত্র হাতের কাছে পেয়ে বেশ কৌতূহলী হয়ে উঠে স্কুলের ছাত্রছাত্রীরা। অনুষ্ঠানে নানারকম শারীরিক কসরতও তুলে ধরেন বাহিনীর জওয়ানরা।
ছবিঃ সুমিত কুমার সিংহ
২৯শে সেপ্টেম্বর ২০১৮ইং
সার্জিক্যাল স্ট্রাইকের প্রথম বর্ষপূর্তি উদযাপন করা হলো রাজ্যেও। আগরতলায় এলবার্ট এক্কা পার্কে শহীদ জওয়ানদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব কুমার দেব। সঙ্গে ছিলেন আগরতলা পুর নিগমের মেয়র ডঃ প্রফুল্লজিৎ সিনহা ও এলাকার বিধায়ক ডাঃ দিলীপ দাস। অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী ১৯৭১ সালে পাক বাহিনীর সঙ্গে যুদ্ধে এলবার্ট এক্কার কৃতিত্বের কথা তুলে ধরার পাশাপাশি গত বছর পাক অধিকৃত কাশ্মীরে সার্জিক্যাল স্ট্রাইক নিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির রাষ্ট্রবাদী চিন্তাধারার প্রশংসা করেন। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ১৯৭১ সালের ৩ ডিসেম্বর পাক বাহিনীর সঙ্গে যুদ্ধ করতে গিয়ে শহীদ হয়েছিলেন এলবার্ট এক্কা। আগরতলা শহরকে বাঁচিয়েছিলেন তিনি। সাহসিকতার সঙ্গে বুক চিতিয়ে লড়াই করে গেছেন পাক বাহিনীর সঙ্গে।
আর এখন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির রাষ্ট্রবাদী চিন্তাধারার জন্যই ভারত সারা বিশ্বে স্বমহিমায় দাঁড়িয়ে আছে। একসময় তৃতীয় বিশ্বের দেশ হিসেবে পরিচিতি ছিলো ভারতের। প্রধানমন্ত্রীর রাষ্ট্রবাদী চিন্তা চেতনার জন্যই শত্রুরা দেশের ক্ষতি করতে পারছেনা। প্রত্যেক শহীদ জওয়ানের পরিবারের জন্যই সমবেদনা রয়েছে প্রধানমন্ত্রীর। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, কেন্দ্রে নরেন্দ্র মোদি সরকার আসার পর নাগাল্যান্ডে উগ্রবাদী সমস্যা মিটে গেছে। সেনাবাহিনীর দীর্ঘদিনের দাবি অনুযায়ী ওয়ান র্যাঙ্ক ওয়ান পেনশন চালু হয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির প্রচেষ্টাতেই।
এদিকে সার্জিক্যাল স্ট্রাইকের বর্ষপূর্তি উপলক্ষ্যে আসাম রাইফেলস স্কুলেও এক অনুষ্ঠান হয়। এলইডি জায়েন্ট স্ক্রিনের মাধ্যমে গতবছর পাক অধিকৃত কাশ্মীরে সার্জিক্যাল স্ট্রাইকের কিছু অংশ প্রদর্শন করা হয়। অনুষ্ঠানে ছিলেন পশ্চিম ত্রিপুরা জেলা শাসক ডঃ সন্দীপ মাহাত্মে, পশ্চিম জেলার পুলিশ সুপার অজিত প্রতাপ সিং, আসাম রাইফেলসের ব্রিগেডিয়ার অশ্বিনী নায়ার সহ অন্যান্য আধিকারিকরা। অনুষ্ঠানে আসাম রাইফেলসের বিভিন্ন স্বয়ংক্রিয় অস্ত্র প্রদর্শন করা হয়। আর এসমস্ত আগ্নেয়াস্ত্র হাতের কাছে পেয়ে বেশ কৌতূহলী হয়ে উঠে স্কুলের ছাত্রছাত্রীরা। অনুষ্ঠানে নানারকম শারীরিক কসরতও তুলে ধরেন বাহিনীর জওয়ানরা।
ছবিঃ সুমিত কুমার সিংহ
২৯শে সেপ্টেম্বর ২০১৮ইং