তন্ময় বনিক,আগরতলাঃ
বেশ কিছুদিন পর ফের জিবি হাসপাতাল পরিদর্শনে গেলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী সুদীপ রায় বর্মণ। হাসপাতালের পরিষেবা নিয়ে কথা বলেন রোগী সহ বিভিন্ন বিভাগে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মী ও আধিকারিকদের সঙ্গে। খতিয়ে দেখেন কর্মীদের ডিউটি আওয়ার সহ বিভিন্ন বিভাগের পরিষেবা সংক্রান্ত নথিপত্র। স্বাস্থ্যমন্ত্রী এদিন বিভিন্ন ওয়ার্ডে গিয়ে চিকিৎসাধীন রোগীদের সঙ্গে সরাসরি কথা বলেন।
বেশ কিছুদিন পর ফের জিবি হাসপাতাল পরিদর্শনে গেলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী সুদীপ রায় বর্মণ। হাসপাতালের পরিষেবা নিয়ে কথা বলেন রোগী সহ বিভিন্ন বিভাগে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মী ও আধিকারিকদের সঙ্গে। খতিয়ে দেখেন কর্মীদের ডিউটি আওয়ার সহ বিভিন্ন বিভাগের পরিষেবা সংক্রান্ত নথিপত্র। স্বাস্থ্যমন্ত্রী এদিন বিভিন্ন ওয়ার্ডে গিয়ে চিকিৎসাধীন রোগীদের সঙ্গে সরাসরি কথা বলেন।
অনেকের কাছ থেকেই পরিষেবা নিয়ে অভিযোগ পেয়েছেন। স্বাস্থ্যমন্ত্রীর সঙ্গে এদিন ছিলেন দপ্তরের সচিব সমরজিৎ ভৌমিক ও অধিকর্তা ডাঃ জে কে দেববর্মা। স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, এটি তার রুটিন চেকআপ। বিগত দিনে নেওয়া সিদ্ধান্তগুলি কতটা কার্যকর হয়েছে তা দেখা হয়। বর্তমান অবস্থা থেকে কিভাবে পরিষেবার আরও মানোন্নয়ন ঘটানো যায় তা খতিয়ে দেখা হয় বলে জানান স্বাস্থ্যমন্ত্রী।
তিনি আরও বলেন, মেডিসিন বিভাগে রোগীদের করিডোরে, র্যাম্পে, বারান্দায় শুইয়ে চিকিৎসা পরিষেবা দেওয়া হচ্ছে। কিছু কিছু বিভাগ অন্য বিল্ডিং-এ শিফট করে মেডিসিন বিভাগে আরও ৮০টি শয্যা বাড়ানো হবে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী এদিন হাসপাতালের বিভিন্ন বিভাগে কর্মরত কর্মী ও আধিকারিকদের সঙ্গেও কথা বলেন। জেনে নেন তাদের উপস্থিতির হার। হাসপাতালের কোথায় কি সমস্যা রয়েছে সে বিষয়েও খোঁজখবর নেন। আলোচনা করেন হাসপাতালের আধিকারিকদের সঙ্গে। হাসপাতালের পরিকাঠামোগত উন্নয়ন নিয়ে আলোচনা হয় তাদের মধ্যে। কোথাও কোনও ত্রুটিবিচ্যুতি থাকলে আধিকারিকদের ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেন। হাসপাতালে রোগীদের অত্যাধিক চাপের কথা স্বীকার করেও স্বাস্থ্যমন্ত্রী এদিন পরিষেবা নিয়ে কিছু কিছু ক্ষেত্রে অসন্তোষ ব্যক্ত করেন। তবে আগের তুলনায় পরিস্থিতি অনেকটা বদলেছে এবং আগামী দিনগুলিতে ধীরে ধীরে আরও পরিষেবার মানোন্নয়ন ঘটবে বলে জানান স্বাস্থ্যমন্ত্রী।
ছবিঃ সুমিত কুমার সিংহ
১৩ই মে ২০১৯ইং