তন্ময় বনিক,আগরতলাঃ
আগরতলাকে স্মার্ট সিটি করা হবে শহরবাসী জঞ্জাল আবর্জনার মধ্যে থাকবে তা কোনও ভাবেই মেনে নেওয়া যায় না" - বললেন মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব কুমার দেব। বনমালীপুর, মহারাজগঞ্জ বাজার, টাউন প্রতাপগড় সহ বিভিন্ন এলাকায় পয়ঃ প্রণালীর বাস্তব চিত্র দেখে অসন্তুষ্ট মুখ্যমন্ত্রী প্রশ্ন তোলেন, কাউন্সিলাররা কেন এসব দেখছে না ? জোনাল অফিসাররা কি করছেন? রাস্তার পাশে ড্রেন বেদখল হয়ে যাচ্ছে। নিয়মিত সাফাই না করায় ড্রেনের নাব্যতা কমে গিয়েছে। জঞ্জাল আবর্জনার স্তূপ। রাস্তার পাশে নোংরা আবর্জনা জমিয়ে রাখা হয়েছে। বাস্তব চিত্র চাক্ষুষ করে বিরক্ত মুখ্যমন্ত্রী স্পষ্টতই বলেন, কাজ না করলে বাড়ি পাঠিয়ে দেওয়া হবে। কাজ না করে আন্দোলন চলবে না। প্রয়োজনে জেলে পাঠানো হবে।
সোমবার (৮ জুলাই) বেলা প্রায় ১০টা নাগাদ রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় পয়ঃ প্রণালীর বাস্তব অবস্থা পরিদর্শনে বের হন মুখ্যমন্ত্রী। বেলা প্রায় সোয়া বারোটা পর্যন্ত পায়ে হেঁটে বনমালীপুর, শিবনগর, মহারাজগঞ্জ বাজার, টাউন প্রতাপগড়ের বিভিন্ন জায়গায় ড্রেনের অবস্থা স্বচক্ষে দেখেন। সঙ্গে ছিলেন বিধায়ক ডাঃ দিলীপ দাস, নগরোন্নয়ন দপ্তরের বিশেষ সচিব কিরণ গিত্যে সহ অন্যান্য আধিকারিকরা। মুখ্যমন্ত্রী এদিন এলাকাবাসীর সঙ্গে সরাসরি কথা বলে তাদের সমস্যা সম্পর্কে অবগত হন। দেখা যায় বিভিন্ন জায়গায় আবর্জনার স্তূপ। ড্রেনগুলিতে জমে আছে নোংরা আবর্জনা। এদিন সকালে সামান্য বৃষ্টিপাতে মহারাজগঞ্জ বাজারের রাস্তাগুলি যেন নরকগুলজারে পরিণত হয়। মহারাজগঞ্জ বাজারের পরিত্যক্ত দিঘিটিও পরিদর্শন করেন তিনি। কথা বলেন সংশ্লিষ্ট এলাকার নাগরিকদের সঙ্গে। ড্রেনের সিস্টেমের এই হাল দেখে মূলত আগরতলা পুর নিগম ও নিগমের আধিকারিকদের বিরুদ্ধেই তীব্র উষ্মা ব্যক্ত করেন মুখ্যমন্ত্রী। নগরোন্নয়ন দপ্তরের বিশেষ সচিবকে নির্দেশ দেন অবিলম্বে যেন ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়। যারা কাজ করছেন না তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণেরও নির্দেশ দেন। তিনি স্পষ্টতই বলে দেন, কাজ না করে কেউ আন্দোলন করবে এসব চলবে না। প্রয়োজনে জেলে পাঠানো হবে। যারা কাজ করতে পারবে তাদেরকেই রাখা হবে।
ছবিঃ সুমিত কুমার সিংহ
৮ই জুলাই ২০১৯
আগরতলাকে স্মার্ট সিটি করা হবে শহরবাসী জঞ্জাল আবর্জনার মধ্যে থাকবে তা কোনও ভাবেই মেনে নেওয়া যায় না" - বললেন মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব কুমার দেব। বনমালীপুর, মহারাজগঞ্জ বাজার, টাউন প্রতাপগড় সহ বিভিন্ন এলাকায় পয়ঃ প্রণালীর বাস্তব চিত্র দেখে অসন্তুষ্ট মুখ্যমন্ত্রী প্রশ্ন তোলেন, কাউন্সিলাররা কেন এসব দেখছে না ? জোনাল অফিসাররা কি করছেন? রাস্তার পাশে ড্রেন বেদখল হয়ে যাচ্ছে। নিয়মিত সাফাই না করায় ড্রেনের নাব্যতা কমে গিয়েছে। জঞ্জাল আবর্জনার স্তূপ। রাস্তার পাশে নোংরা আবর্জনা জমিয়ে রাখা হয়েছে। বাস্তব চিত্র চাক্ষুষ করে বিরক্ত মুখ্যমন্ত্রী স্পষ্টতই বলেন, কাজ না করলে বাড়ি পাঠিয়ে দেওয়া হবে। কাজ না করে আন্দোলন চলবে না। প্রয়োজনে জেলে পাঠানো হবে।
সোমবার (৮ জুলাই) বেলা প্রায় ১০টা নাগাদ রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় পয়ঃ প্রণালীর বাস্তব অবস্থা পরিদর্শনে বের হন মুখ্যমন্ত্রী। বেলা প্রায় সোয়া বারোটা পর্যন্ত পায়ে হেঁটে বনমালীপুর, শিবনগর, মহারাজগঞ্জ বাজার, টাউন প্রতাপগড়ের বিভিন্ন জায়গায় ড্রেনের অবস্থা স্বচক্ষে দেখেন। সঙ্গে ছিলেন বিধায়ক ডাঃ দিলীপ দাস, নগরোন্নয়ন দপ্তরের বিশেষ সচিব কিরণ গিত্যে সহ অন্যান্য আধিকারিকরা। মুখ্যমন্ত্রী এদিন এলাকাবাসীর সঙ্গে সরাসরি কথা বলে তাদের সমস্যা সম্পর্কে অবগত হন। দেখা যায় বিভিন্ন জায়গায় আবর্জনার স্তূপ। ড্রেনগুলিতে জমে আছে নোংরা আবর্জনা। এদিন সকালে সামান্য বৃষ্টিপাতে মহারাজগঞ্জ বাজারের রাস্তাগুলি যেন নরকগুলজারে পরিণত হয়। মহারাজগঞ্জ বাজারের পরিত্যক্ত দিঘিটিও পরিদর্শন করেন তিনি। কথা বলেন সংশ্লিষ্ট এলাকার নাগরিকদের সঙ্গে। ড্রেনের সিস্টেমের এই হাল দেখে মূলত আগরতলা পুর নিগম ও নিগমের আধিকারিকদের বিরুদ্ধেই তীব্র উষ্মা ব্যক্ত করেন মুখ্যমন্ত্রী। নগরোন্নয়ন দপ্তরের বিশেষ সচিবকে নির্দেশ দেন অবিলম্বে যেন ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়। যারা কাজ করছেন না তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণেরও নির্দেশ দেন। তিনি স্পষ্টতই বলে দেন, কাজ না করে কেউ আন্দোলন করবে এসব চলবে না। প্রয়োজনে জেলে পাঠানো হবে। যারা কাজ করতে পারবে তাদেরকেই রাখা হবে।
ছবিঃ সুমিত কুমার সিংহ
৮ই জুলাই ২০১৯