মিথুন রিবেবরু, জাপান,আরশিকথাঃ
জাপানে ৩১ জুলাই ২০২০ শুক্রবার, অনুষ্ঠিত হয়েচে ঈদ উল আজহা।
জাপানে বসবাসরত বাংলাদেশি এবং অন্যান্য দেশের মুসলমানরা অন্যান্যবারের চেয়ে কিছুটা ভিন্নভাবে এবছর উদযাপন করেছে পবিত্র ঈদ উল আজহা। সারা পৃথিবীতে যেখানে করোনার কারণে সব কিছুতেই চলছে বিশেষ সতর্কতা সেখানে বিভিন্ন ধর্মালম্বীদের উপাসনালয় বা মসজিদ গুলোতেও ঈদ উপলক্ষে অবলম্বন করা হয়েছে বিশেষ সতর্কতাবস্থা।
৩১ জুলাই ছিল শুক্রবার। শুক্রবার প্রতি সপ্তাহের ন্যায় দুপুরে জুমার নামাজ অনুষ্ঠিত হয়েছে। তার আগে সকাল থেকে মুসুল্লীদের সুবিধার জন্য বেশ কয়েক ভাগে বিভক্ত হয়ে বিভিন্ন মসজিদে ঈদের বিশেষ জামাত পড়ার ব্যবস্থা করা হয়। যদিও জাপানে পাবলিকলি কোনো পশু জবেহ করার অনুমোতি নেই তারপরেও কোথাও কোথাও বাংলাদেশি ছাত্র-ব্যবসায়ীরা কর্তৃপক্ষের অনুমোদন নিয়ে সম্মিলিতভাবে পশু কুরবানী দিয়েছে। এরপর পরিচিতদের মাঝে তারা দেশের মত করেই কুরবানীর মাংস বিতরণ করেছে। মাংস বিতরণের মধ্যদিয়ে নিজেদের মধ্যে ঈদের পবিত্রতা বজায় রেখে আনন্দ শেয়ার করেছে একে অপরের সাথে। অনেকে তাদের নিজেদের বাসায় আত্মীয় এবং পরিচিত বন্ধুবান্ধবদের নিমন্ত্রণ করে শেমাই পায়েশ খাইয়েছে। অনেকে আবার মাছ মাংস রান্না করে দেশের মত করেই তাদের খাইয়ে উদযাপন করেছে দিবসটি।
জাপানের রাজধানী টোকিওর কিতা ওয়ার্ডস্থ জে আর হিগাশি জুজো রেল স্টেশন সংলগ্ন মসজিদে সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত যেমন ছিল বিভিন্ন দেশের মুসল্লীদের সমাগম তেমনি পুরো এলাকা জুড়ে লক্ষ করা যায় টুপি আর পাঞ্জাবি পড়া মুসল্লীদের আনাগোনা। এরা নিজেদের মত কোলাকুলি করেও ঈদের ভাব বা শুভেচ্ছা বিনিময় করে। উল্লেখ্য টোকিওর মধ্যে এই হিগাশিজুজো এলাকায় সবচেয়ে বেশি বাংলাদেশিদের বসবাস করার কারণে এলাকার পুরো চিত্র বাংলাদেশের কোনো মসজিদ বা ঈদ গাহ-র মতই হয়েছিল সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত।
২রা আগস্ট ২০২০
৩১ জুলাই ছিল শুক্রবার। শুক্রবার প্রতি সপ্তাহের ন্যায় দুপুরে জুমার নামাজ অনুষ্ঠিত হয়েছে। তার আগে সকাল থেকে মুসুল্লীদের সুবিধার জন্য বেশ কয়েক ভাগে বিভক্ত হয়ে বিভিন্ন মসজিদে ঈদের বিশেষ জামাত পড়ার ব্যবস্থা করা হয়। যদিও জাপানে পাবলিকলি কোনো পশু জবেহ করার অনুমোতি নেই তারপরেও কোথাও কোথাও বাংলাদেশি ছাত্র-ব্যবসায়ীরা কর্তৃপক্ষের অনুমোদন নিয়ে সম্মিলিতভাবে পশু কুরবানী দিয়েছে। এরপর পরিচিতদের মাঝে তারা দেশের মত করেই কুরবানীর মাংস বিতরণ করেছে। মাংস বিতরণের মধ্যদিয়ে নিজেদের মধ্যে ঈদের পবিত্রতা বজায় রেখে আনন্দ শেয়ার করেছে একে অপরের সাথে। অনেকে তাদের নিজেদের বাসায় আত্মীয় এবং পরিচিত বন্ধুবান্ধবদের নিমন্ত্রণ করে শেমাই পায়েশ খাইয়েছে। অনেকে আবার মাছ মাংস রান্না করে দেশের মত করেই তাদের খাইয়ে উদযাপন করেছে দিবসটি।
জাপানের রাজধানী টোকিওর কিতা ওয়ার্ডস্থ জে আর হিগাশি জুজো রেল স্টেশন সংলগ্ন মসজিদে সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত যেমন ছিল বিভিন্ন দেশের মুসল্লীদের সমাগম তেমনি পুরো এলাকা জুড়ে লক্ষ করা যায় টুপি আর পাঞ্জাবি পড়া মুসল্লীদের আনাগোনা। এরা নিজেদের মত কোলাকুলি করেও ঈদের ভাব বা শুভেচ্ছা বিনিময় করে। উল্লেখ্য টোকিওর মধ্যে এই হিগাশিজুজো এলাকায় সবচেয়ে বেশি বাংলাদেশিদের বসবাস করার কারণে এলাকার পুরো চিত্র বাংলাদেশের কোনো মসজিদ বা ঈদ গাহ-র মতই হয়েছিল সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত।
২রা আগস্ট ২০২০