নিজস্ব প্রতিনিধি,আগরতলাঃ
ট্রেজারি বেঞ্চের কিছু মন্তব্যকে ঘিরে বিরোধী বিধায়করা বুধবার(২০জুন) বিধানসভা অধিবেশনের কিছু সময় ওয়াকআউট করেন। উল্লেখ্য বিরোধী দলনেতা মানিক সরকারের অনুপস্থিতি নিয়ে অধ্যক্ষকে জানানো হয়েছে কিনা এই বিষয়ে বিধায়ক দিলীপ দাস প্রশ্ন তোলাতেই এই পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। প্রাক্তন অধ্যক্ষ রমেন্দ্র দেবনাথ জানিয়েছেন, অধ্যক্ষকে জানানো বাধ্যতামূলক নয়। অধ্যক্ষের এই বক্তব্যে দ্বিমত পোষণ করেন ট্রেজারি বেঞ্চের সদস্যরা। এছাড়া ট্রেজারি বেঞ্চ থেকে ওঠা সিপিএম দল এবং বিরোধী দলনেতার প্রতি বিরূপ মন্তব্য ঘিরে দুই পক্ষের মধ্যে একসময় তীব্র বাদানুবাদের সৃষ্টি হয়। এরপরই প্রতিবাদ জানিয়ে ওয়াকআউট করেন বিরোধী বিধায়করা।
অধিবেশনের দ্বিতীয়ার্ধেও নানা বিষয় নিয়ে সরকারপক্ষ ও বিরোধীপক্ষের মধ্যে বাদানুবাদ হয়। এমনকি অধ্যক্ষ রেবতী দাসের বিবৃতি নিয়েও চলে হৈ হট্টগোল। ফলে বুধবারের অধিবেশন নির্দিষ্ট আলোচনার বিষয়বস্তু থেকে অনেকটাই সরে যায়।
ছবিঃ সুমিত কুমার সিংহ
২০শে জুন ২০১৮ইং
ট্রেজারি বেঞ্চের কিছু মন্তব্যকে ঘিরে বিরোধী বিধায়করা বুধবার(২০জুন) বিধানসভা অধিবেশনের কিছু সময় ওয়াকআউট করেন। উল্লেখ্য বিরোধী দলনেতা মানিক সরকারের অনুপস্থিতি নিয়ে অধ্যক্ষকে জানানো হয়েছে কিনা এই বিষয়ে বিধায়ক দিলীপ দাস প্রশ্ন তোলাতেই এই পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। প্রাক্তন অধ্যক্ষ রমেন্দ্র দেবনাথ জানিয়েছেন, অধ্যক্ষকে জানানো বাধ্যতামূলক নয়। অধ্যক্ষের এই বক্তব্যে দ্বিমত পোষণ করেন ট্রেজারি বেঞ্চের সদস্যরা। এছাড়া ট্রেজারি বেঞ্চ থেকে ওঠা সিপিএম দল এবং বিরোধী দলনেতার প্রতি বিরূপ মন্তব্য ঘিরে দুই পক্ষের মধ্যে একসময় তীব্র বাদানুবাদের সৃষ্টি হয়। এরপরই প্রতিবাদ জানিয়ে ওয়াকআউট করেন বিরোধী বিধায়করা।
অধিবেশনের দ্বিতীয়ার্ধেও নানা বিষয় নিয়ে সরকারপক্ষ ও বিরোধীপক্ষের মধ্যে বাদানুবাদ হয়। এমনকি অধ্যক্ষ রেবতী দাসের বিবৃতি নিয়েও চলে হৈ হট্টগোল। ফলে বুধবারের অধিবেশন নির্দিষ্ট আলোচনার বিষয়বস্তু থেকে অনেকটাই সরে যায়।
ছবিঃ সুমিত কুমার সিংহ
২০শে জুন ২০১৮ইং