বদলে গেল ফুটবলের সংজ্ঞা। রম্য
অর্থে হলেও এতোদিন ধরে ফুটবলের একটি সংজ্ঞা প্রচলিত ছিল। তাতে বলা হতো- “ ফুটবল হলো
এমন একটি খেলা, যেখানে ২২জন খেলোয়াড় দুইটি দলে ভাগ হয়ে একটি বল নিয়ে ৯০ মিনিট ধরে খেলে
এবং শেষ পর্যন্ত সেই খেলায় জার্মানি জয় লাভ করে।গতকালের আগ পর্যন্ত এই সংজ্ঞার সত্যতাকেই
ধরে রেখেছিল জার্মানরা।আগের ম্যাচে সুইডেনের সাথে মরণপণ লড়ে খেলা শেষ হওয়ার ঠিক ১৪
সেকেন্ড আগে সুইডেনের জালে বল পাঠিয়ে জয় লাভ করেছিল।
খেলার শেষ মুহূর্তে এসে কি করেছে আর কি করেনি জার্মান
খেলোয়াড়েরা।গোলকিপার ম্যানুয়েল ন্যায়ার তিনি গোলপোষ্ট ছেড়ে উঠে এসেছেন কোরিয়ার ডি-বক্সে।আর
না এসেও বা কী উপায়। খেলা শেষ হতে দুই তিন মিনিট বাকী তখনই যে উল্টো এক গোল হজম করে
ফেলেছে জার্মানরা।
কিন্তু তাদের সব চেষ্টাকে ব্যর্থ করে দিয়ে দুই গোলের জয় তুলে নিয়েছে দক্ষিণ কোরিয়া।আর তাতেই তৈরি হলো নতুন ইতিহাস। এই প্রথম জার্মানি বিশ্বকাপের মঞ্চে গ্রুপ পর্ব থেকে বিদায় নিলো।
কেননা কাল যদি তারা সার্বিয়ার বিপক্ষে হেরে যেত তাহলে তাদেরও কোটি
ভক্তকে কাঁদিয়ে বিদায় নিতে হতো জার্মানদের মত।কিন্তু সেটা তারা হতে দেয়নি। খেলার শুরুতেই
তারা আক্রমানাত্নক ফুটবল খেলতে থাকে।ম্যাচের ৩৬ মিনিটে পাওলিনহোর গোলে এগিয়ে যায় ব্রাজিল।সার্বিয়া
চেষ্টা করেছিল লড়ে যেতে। কিন্তু নেইমার গতিশীল আক্রমনে দাঁড়াতেই পারিনি সার্বিয়া।
ম্যাচের ৬৮ মিনিটে থিয়াগো সিলভার দুর্দান্ত হেডে ২-০ গোলে এগিয়ে যায় ব্রাজিল।
এরপর সময়ের সাথে সাথে ব্রাজিলের আক্রমনের ধার আরো বাড়াতে থাকে। খেলার শেষ দিকে এসে নেইমার কয়েকটা সহজ সুযোগ নষ্ট করলেও তিনি বার্তা দিয়ে রেখেছেন এই বিশ্বকাপে সে নিজেকে মেলে ধরতে প্রস্তুত। প্রস্তুত তাকে কেন বিশ্বের সবচেয়ে দামী খেলোয়াড় বলা হয় তার প্রমাণ দিতে।
কিন্তু গতকাল জার্মানি আপ্রাণ
চেষ্টা করেও জয়লাভ করতে পারেনি।উল্টো এশিয়ার পরাশক্তি দক্ষিণ কোরিয়ার কাছে ২-০ গোলে
হেরে গ্রুপ পর্ব থেকে বিদায় নিয়েছে।
কিন্তু তাদের সব চেষ্টাকে ব্যর্থ করে দিয়ে দুই গোলের জয় তুলে নিয়েছে দক্ষিণ কোরিয়া।আর তাতেই তৈরি হলো নতুন ইতিহাস। এই প্রথম জার্মানি বিশ্বকাপের মঞ্চে গ্রুপ পর্ব থেকে বিদায় নিলো।
গতরাতের অন্য ম্যাচে বিশ্বনন্দিত
দল ব্রাজিল জয় পেয়েছে সার্বিয়ার বিপক্ষে।কাল ব্রাজিলকেও পাহাড়সম চাপ নিয়ে খেলতে হয়েছে
সার্বিয়ার বিপক্ষে।
ম্যাচের ৬৮ মিনিটে থিয়াগো সিলভার দুর্দান্ত হেডে ২-০ গোলে এগিয়ে যায় ব্রাজিল।
এরপর সময়ের সাথে সাথে ব্রাজিলের আক্রমনের ধার আরো বাড়াতে থাকে। খেলার শেষ দিকে এসে নেইমার কয়েকটা সহজ সুযোগ নষ্ট করলেও তিনি বার্তা দিয়ে রেখেছেন এই বিশ্বকাপে সে নিজেকে মেলে ধরতে প্রস্তুত। প্রস্তুত তাকে কেন বিশ্বের সবচেয়ে দামী খেলোয়াড় বলা হয় তার প্রমাণ দিতে।
ক্রীড়া প্রতিবেদক: জহির রায়হান, ঢাকা
২৮জুন ২০১৮ইং