তন্ময় বনিক,আগরতলাঃ
প্রথমে প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী অর্থাৎ বিরোধী দলনেতাকে পায়ে ছুঁয়ে প্রণাম। তারপর রাষ্ট্রপতির অনুষ্ঠানে বিরোধী দলনেতাকে সসম্মানে মঞ্চে এনে বসানোর সুপারিশ। আর এখন মেয়র ডঃ প্রফুল্লজিৎ সিনহার বাসভবনে গিয়ে আধঘণ্টা সময় কাটিয়ে এলেন মুখ্যমন্ত্রী। জনসম্পর্ক অভিযান চালিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব কুমার দেব।
আর এই অভিযানে নেমে তিনি রবিবার(১০জুন) সকালে গিয়ে হাজির হন ধলেশ্বরস্থিত মেয়র ডঃ প্রফুল্লজিৎ সিনহার বাড়িতে। বেশ সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশে কথা হয় তাদের মধ্যে। দু'জনেই ছিলেন বেশ হাসিখুশি। মুখ্যমন্ত্রীর হাতে ফুল তুলে দেন মেয়র। তাতে মুখ্যমন্ত্রীকেও বেশ আপ্লুত দেখায়। মুখ্যমন্ত্রী জানান, গত ৫ থেকে ১১ জুন পর্যন্ত জনসম্পর্ক অভিযান চলছে। এর উদ্দেশ্যই হচ্ছে সমাজের বিশিষ্ট ব্যক্তিদের কাছে পৌঁছানো এবং কেন্দ্রের নরেন্দ্র মোদি সরকারের চার বছরের সাফল্য মানুষের কাছে নিয়ে যাওয়া। অন্য একটি প্রসঙ্গে মুখ্যমন্ত্রী জানান, আগামী ৬ জুলাই দেওঘর এক্সপ্রেসের যাত্রা শুরু হোক বলে চায় রাজ্য সরকার। কারণ ঐদিনেই জন্মগ্রহণ করেছিলেন বাংলার বাঘ স্যার আশুতোষ মুখার্জি'র সুযোগ্য পুত্র ডঃ শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জি। এখন রেলমন্ত্রকের উপর বিষয়টি অনেকটা নির্ভর করছে বলে জানান মুখ্যমন্ত্রী। এদিকে মেয়রের বাড়িতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রীর জনসংযোগ অভিযানের ঘটনায় রাজনৈতিক মহলে ব্যপক গুঞ্জন শুরু হয়েছে। কেউ বলছেন মুখ্যমন্ত্রী রাজনৈতিক শিষ্টাচার দেখাচ্ছেন। রাজ্য রাজনীতিতে নতুন সংস্কৃতির আমদানি করেছেন। আবার অনেকের অভিমত বিরোধী দলের নেতাদের একটু বেশীই প্রাধান্য দিয়ে ফেলছেন মুখ্যমন্ত্রী। তাদের বক্তব্য এতে আগামীদিনে রাজনৈতিক মারপ্যাঁচে পড়ার সম্ভাবনা বেশী রয়েছে।
ছবিঃ সুমিত কুমার সিংহ
১০ই জুন ২০১৮ইং
প্রথমে প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী অর্থাৎ বিরোধী দলনেতাকে পায়ে ছুঁয়ে প্রণাম। তারপর রাষ্ট্রপতির অনুষ্ঠানে বিরোধী দলনেতাকে সসম্মানে মঞ্চে এনে বসানোর সুপারিশ। আর এখন মেয়র ডঃ প্রফুল্লজিৎ সিনহার বাসভবনে গিয়ে আধঘণ্টা সময় কাটিয়ে এলেন মুখ্যমন্ত্রী। জনসম্পর্ক অভিযান চালিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব কুমার দেব।
আর এই অভিযানে নেমে তিনি রবিবার(১০জুন) সকালে গিয়ে হাজির হন ধলেশ্বরস্থিত মেয়র ডঃ প্রফুল্লজিৎ সিনহার বাড়িতে। বেশ সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশে কথা হয় তাদের মধ্যে। দু'জনেই ছিলেন বেশ হাসিখুশি। মুখ্যমন্ত্রীর হাতে ফুল তুলে দেন মেয়র। তাতে মুখ্যমন্ত্রীকেও বেশ আপ্লুত দেখায়। মুখ্যমন্ত্রী জানান, গত ৫ থেকে ১১ জুন পর্যন্ত জনসম্পর্ক অভিযান চলছে। এর উদ্দেশ্যই হচ্ছে সমাজের বিশিষ্ট ব্যক্তিদের কাছে পৌঁছানো এবং কেন্দ্রের নরেন্দ্র মোদি সরকারের চার বছরের সাফল্য মানুষের কাছে নিয়ে যাওয়া। অন্য একটি প্রসঙ্গে মুখ্যমন্ত্রী জানান, আগামী ৬ জুলাই দেওঘর এক্সপ্রেসের যাত্রা শুরু হোক বলে চায় রাজ্য সরকার। কারণ ঐদিনেই জন্মগ্রহণ করেছিলেন বাংলার বাঘ স্যার আশুতোষ মুখার্জি'র সুযোগ্য পুত্র ডঃ শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জি। এখন রেলমন্ত্রকের উপর বিষয়টি অনেকটা নির্ভর করছে বলে জানান মুখ্যমন্ত্রী। এদিকে মেয়রের বাড়িতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রীর জনসংযোগ অভিযানের ঘটনায় রাজনৈতিক মহলে ব্যপক গুঞ্জন শুরু হয়েছে। কেউ বলছেন মুখ্যমন্ত্রী রাজনৈতিক শিষ্টাচার দেখাচ্ছেন। রাজ্য রাজনীতিতে নতুন সংস্কৃতির আমদানি করেছেন। আবার অনেকের অভিমত বিরোধী দলের নেতাদের একটু বেশীই প্রাধান্য দিয়ে ফেলছেন মুখ্যমন্ত্রী। তাদের বক্তব্য এতে আগামীদিনে রাজনৈতিক মারপ্যাঁচে পড়ার সম্ভাবনা বেশী রয়েছে।
ছবিঃ সুমিত কুমার সিংহ
১০ই জুন ২০১৮ইং