তন্ময় বনিক,আগরতলাঃ
বিএসি'র চেয়ারম্যান পদ নিয়ে বিজেপি ও আইপিএফটি এর মধ্যে দ্বৈরথ চলছেই। আইপিএফটি'র উদ্দেশ্যে মুখ্যমন্ত্রীর বার্তা এবং আইপিএফটি'র পক্ষ থেকে অর্ডিন্যান্স আনার দাবি - কোনও কিছুতেই তর সইছেনা আইপিএফটি'র একাংশ কর্মী সমর্থকদের। কোথাও ভিলেজ কাউন্সিলে তালা ঝুলিয়ে দেওয়া কোথাও পথ অবরোধের মতো ঘটনা আকছার ঘটছে। সোমবার(১১জুন) আইপিএফটি'র কর্মী সমর্থকরা আগরতলা-খোয়াই সড়কের লেম্বুছড়ায় অবরোধে বসেন। লেফুঙ্গা বিএসি এর চেয়ারম্যান বদলের দাবিতে অবরোধে বসেন তারা।রাস্তার মাঝে আগুন জ্বালিয়ে পথ অবরোধ চলতে থাকে।
আন্দোলনে সামিল হন দলের মহিলা সমর্থকরাও। আন্দোলনকারীদের দাবি আইএনপিটি থেকে বিএসি এর চেয়ারম্যান রনবীর দেববর্মাকে অবিলম্বে সরিয়ে দিতে হবে। ঘণ্টাখানেক অবরোধের ফলে রাস্তার দু'পাশে ব্যপক যানজটের সৃষ্টি হয়। আটকে পড়েন খোয়াই, কমল্পুর, সিমনা, আগরতলার যাত্রীরা।
শেষপর্যন্ত ঘটনাস্থলে যান মোহনপুরের মহকুমা শাসক সহ মহকুমার পুলিশ আধিকারিকরা। মহকুমা শাসক প্রসূন দে ফোনে কথা বলেন আইপিএফটি'র রাজ্য নেতৃত্বের সঙ্গে। তাদের নির্দেশে পথ অবরোধ মুক্ত করেন আন্দোলনকারীরা। স্বাভাবিক হয় যান চলাচল। কিন্তু তাতে চাপা উত্তেজনা বিরাজ করছে দলীয় কর্মীদের মধ্যে। তাদের অভিমত, আইপিএফটি থেকে বিএসি এর চেয়ারম্যান নিয়োগ করা না হলে সমস্যার স্থায়ী সমাধান হবে না। তাই সাময়িকভাবে আন্দোলন প্রত্যাহার করা হলেও দাবি আদায়ে অনড় স্থানীয় আইপিএফটি'র কর্মীরা। প্রসঙ্গত, বিজেপি-আইপিএফটি সরকার প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর থেকেই বিক্ষিপ্তভাবে বিভিন্ন জায়গায় আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছে আইপিএফটি। মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব কুমার দেব আইপিএফটিকে হুঁশিয়ারি দেন হিংসাত্মক আন্দোলন থেকে সরে আসার জন্য। এর পরিপ্রেক্ষিতে আইপিএফটি বৈঠকে বসে। রাজ্য সরকারের কাছে দাবি জানানো হয় পঞ্চায়েত আইনে অর্ডিন্যান্স আনার জন্য। সম্ভবত বিধানসভার আসন্ন অধিবেশনে এর একটা সমাধান সূত্র বের হতে পারে। কিন্তু এর প্রতিক্ষা না করে রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় বিক্ষিপ্তভাবে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছে সরকারের ছোট শরিক দলের একাংশ কর্মীসমর্থক।
ছবিঃ সুমিত কুমার সিংহ
১১ই জুন ২০১৮ইং
বিএসি'র চেয়ারম্যান পদ নিয়ে বিজেপি ও আইপিএফটি এর মধ্যে দ্বৈরথ চলছেই। আইপিএফটি'র উদ্দেশ্যে মুখ্যমন্ত্রীর বার্তা এবং আইপিএফটি'র পক্ষ থেকে অর্ডিন্যান্স আনার দাবি - কোনও কিছুতেই তর সইছেনা আইপিএফটি'র একাংশ কর্মী সমর্থকদের। কোথাও ভিলেজ কাউন্সিলে তালা ঝুলিয়ে দেওয়া কোথাও পথ অবরোধের মতো ঘটনা আকছার ঘটছে। সোমবার(১১জুন) আইপিএফটি'র কর্মী সমর্থকরা আগরতলা-খোয়াই সড়কের লেম্বুছড়ায় অবরোধে বসেন। লেফুঙ্গা বিএসি এর চেয়ারম্যান বদলের দাবিতে অবরোধে বসেন তারা।রাস্তার মাঝে আগুন জ্বালিয়ে পথ অবরোধ চলতে থাকে।
আন্দোলনে সামিল হন দলের মহিলা সমর্থকরাও। আন্দোলনকারীদের দাবি আইএনপিটি থেকে বিএসি এর চেয়ারম্যান রনবীর দেববর্মাকে অবিলম্বে সরিয়ে দিতে হবে। ঘণ্টাখানেক অবরোধের ফলে রাস্তার দু'পাশে ব্যপক যানজটের সৃষ্টি হয়। আটকে পড়েন খোয়াই, কমল্পুর, সিমনা, আগরতলার যাত্রীরা।
শেষপর্যন্ত ঘটনাস্থলে যান মোহনপুরের মহকুমা শাসক সহ মহকুমার পুলিশ আধিকারিকরা। মহকুমা শাসক প্রসূন দে ফোনে কথা বলেন আইপিএফটি'র রাজ্য নেতৃত্বের সঙ্গে। তাদের নির্দেশে পথ অবরোধ মুক্ত করেন আন্দোলনকারীরা। স্বাভাবিক হয় যান চলাচল। কিন্তু তাতে চাপা উত্তেজনা বিরাজ করছে দলীয় কর্মীদের মধ্যে। তাদের অভিমত, আইপিএফটি থেকে বিএসি এর চেয়ারম্যান নিয়োগ করা না হলে সমস্যার স্থায়ী সমাধান হবে না। তাই সাময়িকভাবে আন্দোলন প্রত্যাহার করা হলেও দাবি আদায়ে অনড় স্থানীয় আইপিএফটি'র কর্মীরা। প্রসঙ্গত, বিজেপি-আইপিএফটি সরকার প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর থেকেই বিক্ষিপ্তভাবে বিভিন্ন জায়গায় আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছে আইপিএফটি। মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব কুমার দেব আইপিএফটিকে হুঁশিয়ারি দেন হিংসাত্মক আন্দোলন থেকে সরে আসার জন্য। এর পরিপ্রেক্ষিতে আইপিএফটি বৈঠকে বসে। রাজ্য সরকারের কাছে দাবি জানানো হয় পঞ্চায়েত আইনে অর্ডিন্যান্স আনার জন্য। সম্ভবত বিধানসভার আসন্ন অধিবেশনে এর একটা সমাধান সূত্র বের হতে পারে। কিন্তু এর প্রতিক্ষা না করে রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় বিক্ষিপ্তভাবে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছে সরকারের ছোট শরিক দলের একাংশ কর্মীসমর্থক।
ছবিঃ সুমিত কুমার সিংহ
১১ই জুন ২০১৮ইং